মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৩ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ৮৮০

পরিচ্ছেদঃ ১৩. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - রুকূ‘
৮৮০। আওন ইবনে আব্দুল্লাহ হযরত ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) হতে বর্ণনা করেছেন যে, তিনি (ইবনে মাসউদ রাঃ) বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, তোমাদের মধ্যে কেউ রুকূতে গিয়ে তিনবার সুবহানা রাব্বিয়াল আজীম বললে তার রুকূ পূর্ণ হবে। আর এটা হলো তার সর্বনিম্ন পরিমাণ। এরূপে সিজদায় গিয়ে সুবহানা রাব্বিয়াল আলা তিনবার বললে তার সিজদাহ পূর্ণ হবে এবং এটা হল তার সর্বনিম্ন পরিমাণ। -তিরমিযী, আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ
তিরমিযী (রহ) বলেছেন, এই হাদীসটি মুনকাতে'। কেননা আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাযিঃ)-এর সাথে আওনের সাক্ষাত হয় নি।
তিরমিযী (রহ) বলেছেন, এই হাদীসটি মুনকাতে'। কেননা আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাযিঃ)-এর সাথে আওনের সাক্ষাত হয় নি।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৮৮১

পরিচ্ছেদঃ ১৩. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - রুকূ‘
৮৮১। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, তিনি নবী পাক (ﷺ)-এর সাথে নামায পড়েছেন। নবী পাক (ﷺ) রুকূতে সুবহানা রাব্বিয়াল আজীম এবং সিজদায় সুবহানা রাব্বিয়াল আ'লা বলতেন এবং যখনই তিনি আল্লাহ্ পাকের রহমত সংক্রান্ত কোন আয়াতে পৌঁছতেন তখনই আর সামনে অগ্রসর না হয়ে তিনি রহমত প্রার্থনা করতেন। এভাবে যখনই তিনি কোন শাস্তির আয়াতে পৌঁছতেন, তখনই তিনি আর সামনে অগ্রসর না হয়ে শাস্তি হতে নাজাত কামনা করতেন। –তিরমিযী, আবু দাউদ, দারেমী
নাসায়ী এবং ইবনে মাজাহ এটা সুবহানা রাব্বিয়াল আ'লা পর্যন্ত বর্ণনা করেছেন। ইমাম তিরমিযী এই হাদীসকে হাসান, ছহীহ বলেছেন।
নাসায়ী এবং ইবনে মাজাহ এটা সুবহানা রাব্বিয়াল আ'লা পর্যন্ত বর্ণনা করেছেন। ইমাম তিরমিযী এই হাদীসকে হাসান, ছহীহ বলেছেন।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৮৮২

পরিচ্ছেদঃ ১৩. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - রুকূ‘
৮৮২। হযরত আওফ ইবনে মালেক (রাযিঃ) হতে বর্ণত। তিনি বলেছেন, একদা আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)- এর সাথে নামাযে দাঁড়িয়েছিলাম। যখন তিনি রুকূ করলেন, সূরা বাকারাহ পাঠ করা পরিমাণ দীর্ঘ সময় তিনি তাতে থাকলেন এবং বলতে লাগলেন, ক্ষমতা, রাজ্য, বড়ত্ব এবং মহত্ত্বের (প্রকৃত) অধিকারীর পবিত্রতা ঘোষণা করছি। -নাসায়ী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান