মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ২০ টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ৬৮৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৬৮৯। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, (মক্কাবিজয়ের দিন) নবী পাক (ﷺ) কাবাগৃহে প্রবেশ করে তার প্রত্যেক কোণায় (গিয়ে) দোয়া করলেন। কিন্তু তা হতে বের না হওয়া পর্যন্ত নামায পড়লেন না। বের হয়ে কা'বার সামনে দুই রাকাত নামায পড়লেন এবং বললেন, এটিই কিবলা। -বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬৯০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৬৯০। মুসলিম এ হাদীসটিকে উসামাহ্ ইবনু যায়দ (রাঃ)হতেও বর্ণনা করেছেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬৯১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৬৯১। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কাবায় প্রবেশ করলেন। উসামাহ ইবনে যায়েদ, ওছমান ইবনে তালহা হাজাবী এবং বেলাল ইবনে রাবাহ তাঁর সাথে প্রবেশ করলেন। অতঃপর তাকে সহ কেউ দরজা বন্ধ করে দিল এবং তিনি কিছুক্ষণ তার ভেতরে রইলেন। পরে আমি তাঁর বের হওয়ার পর বেলালকে জিজ্ঞেস করলাম, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ভিতরে কি করেছেন? বেলাল বললেন, তিনি একটি স্তম্ভকে বামে দুইটি ডানে এবং তিনটিকে পিছনে রেখে নামায পড়লেন। ঐ সময় কা'বা ছয়টি স্তম্ভের উপর অবস্থিত ছিল। -বুখারী; মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬৯২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৬৯২। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, আমার এই মসজিদে এক নামায অপর মসজিদে এক হাজার নামায অপেক্ষাও উত্তম। শুধু মসজিদে হারাম ব্যতীত। -বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬৯৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৬৯৩। হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, এই তিন মসজিদ ছাড়া অপর কোন দিকে সফর করা যায় না। (তা হল) মসজিদে হারাম, মসজিদে আকছা এবং আমার এই মসজিদ (মসজিদে নববী) -বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬৯৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৬৯৪। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, আমার ঘর এবং আমার মিম্বরের মধ্যবর্তী স্থানটি বেহেশতের একটি বাগান।* আর আমার মিম্বর হল আমার হাওজে কাওছারের উপর। -বুখারী, মুসলিম

* ইমাম মালিক (রহ) বলেছেন, হাদীছটি তার মর্মে সুস্পষ্ট। মসজিদ-ই নববী এর বেহেশতের বাগান নামক স্থানটি মূলত বেহেশত থেকে আসা বেহেশতেরই একটি অংশ। দুনিয়া ধ্বংসের পর এটি বেহেশতে ফিরে যাবে। -(মিরকাত)

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬৯৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৬৯৫। হযরত ইবনে ওমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, নবী পাক (ﷺ) প্রত্যেক শনিবার কোবার মসজিদে গমন করতেন, পায়ে হেঁটে অথবা সওয়ার অবস্থায় এবং তাতে দুই রাকাত নামায পড়তেন। -বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬৯৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৬৯৬। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, আল্লাহর নিকট সর্বাধিক প্রিয় স্থান হল মসজিদসমূহ এবং সর্বাধিক নিকৃষ্ট স্থান হল, বাজারসমূহ। -মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬৯৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৬৯৭। হযরত ওছমান (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি শুধু আল্লাহর উদ্দেশ্যে একটি মসজিদ নির্মাণ করবে আল্লাহ্ তার জন্য বেহেশতে একটি গৃহ নির্মাণ করবেন -বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬৯৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৬৯৮। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যুষে ও সন্ধ্যায় মসজিদে যাবে, আল্লাহ্ পাক তার জন্য তার প্রত্যেকবারের বিনিময়ে একটি ভোজানুষ্ঠান প্রস্তুত করে রাখবেন বেহেশতের মধ্যে। -বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬৯৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৬৯৯। হযরত আবু মুসা আশআরী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, নামাযের সওয়াবের ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তিই সকলের তুলনায় বেশী সওয়াবের অধিকারী, যে ব্যক্তি সবচেয়ে বেশী দূর থেকে হেঁটে আসে এবং যে ব্যক্তি নামাযের জন্য অপেক্ষা করে ইমামের সাথে তা আদায় করার জন্য। ঐ ব্যক্তি সেই ব্যক্তির সওয়াব হতে বহুগুণ সওয়াবের অধিকারী, যে ব্যক্তি একাকী নামায পড়ে ঘুমিয়ে পড়ে। —বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৭০০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৭০০। হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, (একবার) মসজিদে নববীর পাশে কিছু জায়গা খালি হলো। এতে বনু সালামাহ গোত্র মসজিদের নিকট এসে বসবাসের ইচ্ছা করল। এই সংবাদ রাসূলে পাক (ﷺ) জানতে পেরে তাদেরকে বললেন, শুনলাম, তোমরা নাকি বাসস্থান পরিবর্তন করে মসজিদের নিকট আসতে মনস্থ করেছ? তারা বলল, হ্যাঁ ইয়া রাসূলুল্লাহ (ﷺ)! আমরা এরূপ ইচ্ছা করেছি। তখন রাসূলে পাক (ﷺ) বললেন, হে বনু সালামাহ! তোমরা তোমাদের স্থানেই অবস্থান কর। তোমাদের পদচিহ্নের পরিমাণ অনুযায়ী তোমাদের জন্য সওয়াব লেখা হবে। -মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৭০১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৭০১। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, সাত ব্যক্তিকে আল্লাহ্ পাক নিজের ছায়ায় আশ্রয় দান করবেন যেদিন তাঁর ছায়া ছাড়া আর কোন ছায়া থাকবে না। ঐ সাত ব্যক্তি হল, (১) ন্যায়পরায়ণ শাসক। (২) সেই যুবক, যে বড় হয়েছে আল্লাহর ইবাদাত করতে করতে। (৩) সেই ব্যক্তি, যার অন্তর মসজিদের প্রতি আকৃষ্ট থাকে। যখন সে তা হতে বের হয় এবং পুনরায় তাতে ফিরে আসে। (৪) সেই দুই ব্যক্তি, যারা পরস্পরকে ভালবাসে আল্লাহর উদ্দেশ্যে, তারা মিলিত হয় আল্লাহর উদ্দেশ্যে এবং পৃথকও হয় আল্লাহর উদ্দেশ্যে। (৫) সেই ব্যক্তি, যে নির্জনে আল্লাহকে স্মরণ করে এবং তাতে চোখের অশ্রু ঝরতে থাকে। (৬) সেই ব্যক্তি, যাকে কোন অভিজাত রূপসী মহিলা নিজের দিকে আহ্বান করে আর সেই ব্যক্তি বলে যে, আমি আল্লাহ্ পাককে ভয় করি এবং (৭) সেই ব্যক্তি যে এভাবে গোপনে দান করে তার বাম হাতও টের পায় না ডানহাত কি করছে। - বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৭০২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৭০২। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, কোন ব্যক্তির মসজিদে জামাতে নামায সওয়াবের ক্ষেত্রে তার গৃহে বা বাজারে নামায অপেক্ষা পঁচিশ গুণ বেশী। আর এটা তখনই হয় যখন সে উত্তমরূপে অজু করে মসজিদের দিকে বের হয়। নামায ছাড়া সে অন্য কোন উদ্দেশ্যে বের হয় না। এমতাবস্থায় সে মসজিদে গমনে যত পদক্ষেপ করে তার প্রত্যেক পদক্ষেপে একটি করে মর্তবা বাড়িয়ে দেওয়া হয় এবং একটি করে গুনাহ মাফ করা হয়। অতঃপর যখন সে নামায পড়তে থাকে ফিরিশতাগণ তার জন্য অবিরাম দোয়া করতে থাকে, যখন পর্যন্ত সে নামাযের স্থানে স্থির থাকে। ফিরিশতাগণ এরূপ দোয়া করেন যে, হে আল্লাহ্! তুমি তার প্রতি অনুগ্রহ কর, হে আল্লাহ্! তুমি তাকে রহম কর। (এরপর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন) তোমাদের কেউ যে পর্যন্ত নামাযের অপেক্ষায় থাকে, সে পর্যন্ত সে নামাযেই থাকে। বর্ণনান্তরে রয়েছে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যখন সে মসজিদে প্রবেশ করে নামায তাকে আব্দ্ধ রাখে। আর সেই বর্ণনায় ফিরিশতাদের দোয়ায় এটা বাড়িয়ে বলা হয়েছে, হে আল্লাহ্! তুমি তাকে মাফ কর, হে আল্লাহ! তুমি তার তাওবাহ কবুল কর- এরূপ দোয়া করতে থাকেন, যে পর্যন্ত না সে মসজিদে কাউকেও কোনরূপ কষ্ট দেয় এবং অজু ভঙ্গ করে। -বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৭০৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৭০৩। হযরত আবু উসাইদ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করার সময় যেন বলে, “আল্লাহুম্মাফ তালী আবওয়াবা রাহমাতিকা" অর্থাৎ হে আল্লাহ্! আপনি আপনার রহমতের দরজা আমার জন্য উন্মুক্ত করে দিন। আর সে বের হবার সময় যেন বলে, “আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকা মিন ফাদলিকা” অর্থাৎ হে আল্লাহ্! আমি আপনার অনুগ্রহ প্রার্থনা করছি। -মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৭০৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৭০৪। হযরত আবু কাতাদাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করে বসার পূর্বে যেন দুই রাকাত নামায পড়ে নেয়। - বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৭০৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৭০৫। হযরত কা'ব ইবনে মালেক (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, নবী পাক (ﷺ) দিবসের পূর্বাহ্ন ব্যতীত কখনও সফর হতে গৃহে ফিরতেন না। আর প্রবাস হতে ফিরে এসে প্রথমেই তিনি মসজিদে প্রবেশ করতেন এবং তাতে দুই রাকাত নামায পড়তেন। তারপর তথায় (কিছুক্ষণ) বসতেন। —বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৭০৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৭০৬। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি মসজিদে এসে কাউকেও কোন হারানো বস্তু তালাশের ঘোষণা দিতে শুনে সে যেন বলে, আল্লাহ্ পাক যেন তোমাকে তা ফিরিয়ে না দেন। কেননা মসজিদ এই কাজের জন্য বানানো হয় নি। -মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৭০৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৭০৭। হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, কেউ যেন দুর্গন্ধযুক্ত বস্তুর (কাঁচা পেঁয়াজ রসুনের) কিছু ভক্ষণ করে আমাদের মসজিদের নিকটে না আসে। কেননা ফিরিশতাদের কষ্ট হয় যাতে মানুষের কষ্ট হয়। -বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৭০৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - মাসজিদ ও সালাতের স্থান
৭০৮। হযরত আনাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, মসজিদের মধ্যে থু থু নিক্ষেপ করা গুনাহের কাজ। এর প্রতিকার হল, এটা মাটিতে পুঁতে ফেলা। - বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান