মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ৬২৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ২. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬২৩। হযরত ওবায়দুল্লাহ ইবনে আদী ইবনে খিয়ার (তাবেয়ী) হতে বর্ণিত আছে। তিনি খলীফা হযরত ওছমান (রাযিঃ)-এর নিকট গেলেন, তখন তিনি তার গৃহে অবরুদ্ধ অবস্থায় ছিলেন। তিনি গিয়ে বললেন, আপনি সর্বসাধারণের ইমাম কিন্তু আপনার উপর এই কঠিন বিপদ উপস্থিত, যা আপনি দেখছেন। আর বিদ্রোহীদের নেতা (কেনানা ইবনে বিশর) আমাদের নামায পড়াচ্ছে। অথচ আমরা একে গুনাহ মনে করছি। তখন তিনি বললেন, মানুষের যাবতীয় কাজের মধ্যে নামায হল উত্তম কাজ। সুতরাং যখন তারা উত্তম কাজ করবে তাতে তাদের সাথে শরীক হবে। আর যখন খারাপ কাজ করবে, তা হতে দূরে সরে থাকবে। -বুখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬২৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬২৪। হযরত উমারাহ ইবনে রুআইবাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-কে বলতে শুনেছি, এমন কোন ব্যক্তি কখনও দোযখে যাবে না, যে সূর্যোদয়ের পূর্বে এবং সূর্যাস্তের পূর্বে অর্থাৎ ফজর ও আছরের নামায পড়ে। -মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬২৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬২৫। হযরত আবু মুসা আশআরী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি দুই ঠাণ্ডা সময়ের নামায পড়বে, সে বেহেশতী হবে। - বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬২৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬২৬। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, তোমাদের মধ্যে একদল ফিরিশতা এসে থাকে রাত্রে। আর একদল দিনে এবং উভয় দল মিলিত হয় ফজরের নামাযে এবং আছরের নামাযে। তাদের মধ্যে একদল এলে যে দল তোমাদের মধ্যে ছিল, সেই দল উঠে যায়। তখন তাদের প্রতিপালক তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন, অথচ প্রতিপালক তাঁর বান্দাদের অবস্থা সম্পর্কে সম্যক অবগত। তোমরা আমার বান্দাদেরকে কি অবস্থায় রেখে এলে? তারা বলে, আমরা তাদেরকে নামাযরত অবস্থায় রেখে এসেছি এবং আমরা যখন তাদের নিকট পৌঁছেছি তখনও তারা নামাযে লিপ্ত ছিল। -বুখারী, মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬২৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৩. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬২৭। হযরত জুনদুব কাসরী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি ফজরের নামায পড়ে, সে আল্লাহ্ পাকের দায়িত্বের আওতায় চলে যায়; সুতরাং (হে আল্লাহর বান্দারা!) আল্লাহ্ যেন তাঁর দায়িত্বের কোন ব্যাপারে তোমাদের বিপক্ষে বাদী না হন। কেননা তিনি যার বিপক্ষে নিজ দায়িত্বের কোন ব্যাপারে বাদী হবেন, তাকে অবশ্যই ধরতে পারবেন। তারপর তিনি তাকে উপুড় করে দোযখের আগুনে ফেলে দিবেন। -মুসলিম

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান