মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৭ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ৬২৮

পরিচ্ছেদঃ ৩. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬২৮। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, মানুষ যদি আযান দেওয়া এবং নামাযে প্রথম সারিতে দাঁড়ানোর সওয়াব সম্পর্কে জানত, তারপর লটারী ব্যতীত ঐ কাজের জন্য কোন উপায় না থাকত, তা হলে অবশ্যই তারা তার জন্য লটারীর ব্যবস্থা করত। আর যদি তারা জানত যে, নামাযের জন্য আগেভাগে যাওয়ার মধ্যে কি সওয়াব নিহিত, তা হলে তারা প্রত্যেকেই একে অপরের আগে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করত। আর যদি তারা জানত যে, এশা এবং ফজরের মধ্যে কি সওয়াব নিহিত, তা হলে তারা হামাগুড়ি দিয়ে হলেও ঐ নামাযে আসত। -বুখারী, মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬২৯

পরিচ্ছেদঃ ৩. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬২৯। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, মুনাফিকদের নিকট ফজর এবং এশার তুলনায় বেশী কঠিন নামায নেই, যদি তারা তার সওয়াবের বিষয় জানত তা হলে তারা হামাগুড়ি দিয়ে হলেও ঐ নামাযের জন্য আসত। -বুখারী, মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬৩০

পরিচ্ছেদঃ ৩. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬৩০। হযরত ওছমান (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি এশার নামায জামাতে পড়ে, সে যেন অর্ধরাত্র পর্যন্ত নামায পড়ে। আর যে ব্যক্তি ফজরের নামায জামাতে পড়ে, সে যেন সারারাত্রি নামায পড়ল। -মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬৩১

পরিচ্ছেদঃ ৩. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬৩১। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, বেদুইনরা যেন তোমাদের উপর প্রভাব বিস্তার করতে না পারে। তোমাদের মাগরিবের নামাযের নামকরণে। বর্ণনাকারী বলেন, বেদুইনরা তাকে এশা বলত ।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬৩২

পরিচ্ছেদঃ ৩. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬৩২। এবং রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আরও বললেন, বেদুইনরা যেন তোমাদের উপর প্রভাব বিস্তার করতে না পারে তোমাদের এশার নামকরণেও। তার নাম আল্লাহর কিতাবে এশা। তা পড়া হয় আতামায় অর্থাৎ তাদের দুধ দোহনের সময়ে। -মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬৩৩

পরিচ্ছেদঃ ৩. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬৩৩। হযরত আলী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) পরিখার যুদ্ধের তারিখে বলেছিলেন, কাফিররা আমাদেরকে মধ্যম নামায তথা আছরের নামায হতে বিরত রাখল। আল্লাহ্ তাদের গৃহ ও কবরকে আগুনে পূর্ণ করুন। - বুখারী, মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬৩৪

পরিচ্ছেদঃ ৩. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সালাতের ফযীলত
৬৩৪। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) এবং হযরত সামুরাহ ইবনে জুনদুব (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তারা বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, মধ্যম নামায হল আছরের নামায। -তিরমিযী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান