মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১০ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ৬১০

পরিচ্ছেদঃ ২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬১০। আর দারেমী আব্বাস হতে।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬১১

পরিচ্ছেদঃ ২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬১১। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, আমি আমার উম্মতের জন্য কষ্টকর হবে বলে মনে না করলে তাদেরকে এশার নামায রাত্রের এক-তৃতীয়াংশ কিংবা অর্ধরাত পর্যন্ত পিছিয়ে দিতে নির্দেশ দিতাম। —আহমদ, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬১২

পরিচ্ছেদঃ ২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬১২। হযরত মুআয ইবনে জাবাল (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, তোমরা এই নামায (এশা)-কে বিলম্ব করে পড়বে। কেননা এই নামায দ্বারা তোমাদেরকে অন্যান্য উম্মতের উপর সম্মান হয়েছে। তোমাদের পূর্বে কোন উম্মত কখনও এই নামায পড়ে নি। -আবু দাউদ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬১৩

পরিচ্ছেদঃ ২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬১৩। হযরত নো'মান ইবনে বশীর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমি উত্তমরূপে জানি, তোমাদের এই ইশার নামাযের সময় সম্পর্কে। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এটা তৃতীয়ার চন্দ্র অস্তমিত হওয়া পর্যন্ত সময়ে আদায় করতেন।— আবু দাউদ, দারেমী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬১৪

পরিচ্ছেদঃ ২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬১৪। হযরত রাফে' ইবনে খাদীজ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, তোমরা ফজরের নামায ভোর ফর্সা হলে পড়বে। সওয়াবের জন্য এটাই অধিক উত্তম। –তিরমিযী, আবু দাউদ, দারেমী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬১৫

পরিচ্ছেদঃ ২. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬১৫। হযরত রাফে' ইবনে খাদীজ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সাথে আছরের নামায পড়তাম। তারপর উট যবাই করে তা কেটে দশভাগে ভাগ করা হত। তারপর তা রান্না করা হত। আর আমরা সেই গোশত আহার করতাম, সূর্য অস্ত যাওয়ার পূর্বে। -বুখারী, মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬১৬

পরিচ্ছেদঃ ২. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬১৬। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমরা একরাত্রে শেষ ইশার নামাযের জন্য রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর অপেক্ষায় ছিলাম। রাত্রের এক-তৃতীয়াংশ অতিবাহিত হলে তিনি বের হয়ে এলেন। কিংবা তারও কিছু পরে, আমরা বলতে পারি না কোন পারিবারিক কাজে তিনি আব্দ্ধ ছিলেন, না অন্য কোন কাজে? তিনি এসে বললেন, তোমরা এমন একটি নামাযের প্রতিক্ষায় রয়েছ, যার প্রতিক্ষা অন্য কোন ধর্মের লোকেরা করে না। আমি আমার উম্মতের জন্য কঠিন হবে বলে মনে না করলে তাদেরকে নিয়ে আমি (সর্বদা) এই সময়েই পড়তাম। তারপর তিনি মুযাযযিনকে আদেশ করলে একামত বলল, আর তিনি নামায পড়ালেন। -মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬১৭

পরিচ্ছেদঃ ২. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬১৭। হযরত জাবের ইবনে সামুরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) নামায পড়তেন প্রায় তোমাদের নামাযের মতই; কিন্তু তিনি এশার নামাযকে তোমাদের নামায হতে কিছু বিলম্বে পড়তেন এবং তা সহজ সংক্ষেপ করতেন। —মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬১৮

পরিচ্ছেদঃ ২. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬১৮। হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, একরাত্রে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইশার নামাযে তিনি বের হলেন না। এভাবে আমাদেরকে নিয়ে ইমামতি করলেন যে, প্রথমে প্রায় অর্ধরাত্র অতীত হয়ে গেল। তারপর বের হয়ে বললেন, তোমরা যে যার স্থানে বস। আমরা বসলাম। তিনি বললেন, অন্যান্য লোকজন নামায সম্পন্ন করেছে এবং শয্যাও গ্রহণ করেছে। আর তোমরা নিশ্চয় নামাযেই রয়েছ, যতক্ষণ পর্যন্ত তোমরা নামাযের অপেক্ষায় আছ। দুর্বলদের দুর্বলতা এবং পীড়িত ব্যক্তির পীড়ার আশংকা না থাকলে আমি এই নামাযকে অর্ধরাত্রি পর্যন্ত বিলম্বিত করে পড়তাম। —আবু দাউদ, নাসায়ী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬১৯

পরিচ্ছেদঃ ২. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬১৯। হযরত উম্মে সালামা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যোহরের নামায তোমাদের চেয়ে তাড়াতাড়ি পড়তেন, আর তোমরা আছরের নামায তাঁর চেয়ে তাড়াতাড়ি পড়ে থাক। —আহমদ, তিরমিযী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান