মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১০ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ৬০০

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬০০। হযরত আবু যর গিফারী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, হে আবু যর! তখন তোমার কি অবস্থা হবে যখন তোমার উপর এরূপ শাসক হবে যারা নামাযের প্রতি উদাসীন হবে, অথবা নামাযকে নামাযের সময় হতে পিছিয়ে দিবে? আমি বললাম, আপনি তখন আমাকে কি করতে বলেন? তিনি বললেন, নামায যথাসময়ে পড়বে। তারপর যদি সেই নামায আবার তাদের সাথে পাও, তবে পুনরায় পড়বে। তা তোমার জন্য নফল হবে। -মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬০১

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬০১। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের পূর্বে ফজরের নামাযের এক রাকাত পায়, সে ফজরের নামায পায়। আর যে ব্যক্তি সূর্যাস্তের পূর্বে আছরের নামাযের এক রাকাত পায়, সে আছরের নামায পায়। - বুখারী, মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬০২

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬০২। হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, তোমাদের কেউ সূর্য অদৃশ্য হওয়ার পূর্বে আছরের নামাযের এক সিজদাহ (রাকাত) পেলে সে তার নামায পূর্ণ করে নিবে। এভাবে ফজরের নামাযের এক সিজদাহ (রাকাত) পেলে সে যেন তার নামায পূর্ণ করে নিবে। -বুখারী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬০৩

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬০৩। হযরত আনাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, কেউ কোন নামায ভুলে গেলে অথবা তা না পড়ে ঘুমিয়ে পড়লে তার দায়মোচন ও কাফফারা স্মরণ হওয়া মাত্র পড়ে নেয়া। বর্ণনান্তরে রয়েছে, এটা ব্যতীত কাফফারা ও দায়মোচনের অন্য কোন ব্যবস্থা নেই। -বুখারী, মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬০৪

পরিচ্ছেদঃ ২. প্রথম অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬০৪। হযরত আবু কাতাদাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, নিদ্রায় কোন দোষারোপ হয় না, দোষারোপ হয় সজাগ থাকার ক্ষেত্রে; সুতরাং যখন তোমাদের কেউ কোন নামায ভুলে যায় কিংবা তা না পড়ে ঘুমিয়ে পড়ে। তাহলে স্মরণ হওয়া মাত্র তা আদায় করে নেবে। কেননা আল্লাহ্ পাক বলেছেন, নামায কায়েম কর, আমার স্মরণে। (সূরা ত্বহাঃ ১৪) -মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬০৫

পরিচ্ছেদঃ ২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬০৫। হযরত আলী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, নবী পাক (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, হে আলী! তিনটি ব্যাপারে দেরী করবে না। যথাঃ নামায যখন তার সময় আসে, জানাযা- যখন তা হাজির হয়, স্বামীবিহীন নারীর বিবাহ-যখন তুমি সম-গোত্র এবং সম-পাত্র পাও। -তিরমিযী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬০৬

পরিচ্ছেদঃ ২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬০৬। হযরত ইবনে ওমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, নামাযের প্রথম সময় হল, আল্লাহর সন্তুষ্টি। আর শেষ সময় হল, আল্লাহর ক্ষমা। -তিরমিযী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬০৭

পরিচ্ছেদঃ ২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬০৭। হযরত উম্মে ফারওয়াহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেছেন, নবী পাক (ﷺ)-এর নিকট জিজ্ঞেস করা হল, কোন কাজ অধিক উত্তম? তিনি বললেন, প্রথম সময় আদায় করা নামায। —আহমদ, তিরমিযী, আবু দাউদ
তিরমিযী (রহ) বলেন, এই হাদীস আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর আল ওমারী ছাড়া আর কারো দ্বারা বর্ণিত নয় । আর তিনি হাদীস বিশারদদের নিকট সবল নন।
তিরমিযী (রহ) বলেন, এই হাদীস আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর আল ওমারী ছাড়া আর কারো দ্বারা বর্ণিত নয় । আর তিনি হাদীস বিশারদদের নিকট সবল নন।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬০৮

পরিচ্ছেদঃ ২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬০৮। হযরত আয়েশা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) কোন নামায দু'বার সেটির শেষ সময়ে পড়েন নি মহান আল্লাহ তাঁকে উঠিয়ে নেয়া পর্যন্ত। –তিরমিযী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৬০৯

পরিচ্ছেদঃ ২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - প্রথম ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সালাত আদায়
৬০৯। হযরত আবু আইয়্যুব আনছারী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, আমার উম্মত কল্যাণযুক্ত থাকবে। অথবা বলেছেন, ফেতরাত এর উপর থাকবে যতক্ষণ না তারা মাগরিবের নামাযে তারকাসমূহ ঘন নিবিড় হয়ে উঠা পর্যন্ত বিলম্বিত না করবে। আবু দাউদ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান