মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৪- পাক-পবিত্রতার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ৪৪৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - গোসলের বিবরণ
৪৪৩। হযরত আবু হরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, প্রত্যেক চুলের নীচেই নাপাকী রয়েছে; সুতরাং চুলরাজিকে উত্তমরূপে ধৌত করবে। চর্মকে ভালভাবে ঘষে) পরিষ্কার করবে। -আবু দাউদ, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৪৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - গোসলের বিবরণ
৪৪৪। হযরত আলী (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি নাপাকীর একচুল পরিমাণ স্থানও বাদ রেখে দিবে এবং তা ধৌত করবে না, তাকে আগুন দ্বারা এরূপ এরূপ সাজা দেয়া হবে। হযরত আলী (রাযিঃ) বলেন, সেদিন হতেই আমি আমার মাথার সাথে শত্রুতা করেছি। কথাটি তিনি তিনবার বললেন। —আবু দাউদ, আহমদ, দারেমী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৪৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - গোসলের বিবরণ
৪৪৫। হযরত আয়েশা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, নবী পাক (ﷺ) গােসল করার পর (নামায আদায় প্রভৃতি কাজের জন্য পুনরায়) অজু করতেন না। -তিরমিযী, আবু দাউদ, নাসায়ী, ইবনে মাজাহ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৪৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - গোসলের বিবরণ
৪৪৬। হযরত আয়েশা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, নবী পাক (ﷺ) খিতমি দ্বারা তাঁর মাথা ধৌত করতেন। অথচ তিনি নাপাক অবস্থায় এরূপ করতেন। আর একে তিনি যথেষ্ট মনে করতেন এবং মাথায় পুনরায় পানি ঢালতেন না। -আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৪৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৫. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - গোসলের বিবরণ
৪৪৭। হযরত ইয়ালা ইবনে মুররাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এক ব্যক্তিকে (বিবস্ত্রভাবে) উন্মুক্ত স্থানে গোসল করতে দেখে রাগান্বিতভাবে গিয়ে মসজিদের মিম্বরে দাঁড়ালেন, অতঃপর প্রথমে আল্লাহর প্রশংসা করে বললেন, আল্লাহ্ পাক অত্যন্ত লজ্জাশীল এবং পর্দা পছন্দকারী। তিনি লজ্জাশীলতা এবং পর্দা করাকে ভালবাসেন। অতএব তোমরা গোসল করার সময় পর্দা রক্ষা কর। -আবু দাউদ, নাসায়ী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৪৪৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - গোসলের বিবরণ
৪৪৮। হযরত উবাই ইবনে কা'ব (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসূলে পাক (ﷺ) যে বলেছেন, গোসল ফরজ হয় বীর্যপাতের দরুনই। এই হুকুমটি ইসলামের প্রাথমিক যুগেই ছিল। তারপর তা রদ করে বলা হয়েছে যে, সঙ্গমে রত হলেই গোসল করতে হবে। চাই বীর্যপাত হোক বা না হোক। –তিরমিযী, আবু দাউদ, দারেমী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান