আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
موطأ الإمام مالك برواية الإمام محمد بن الحسن الشيباني
৬- হজ্ব - উমরার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৪০২
ইহরাম বাঁধার পূর্বে সুগন্ধি ব্যবহার করা।
৪০২। উমার ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ)-র মুক্তদাস আসলাম (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। উমার (রাযিঃ) শাজার** নামক স্থানে সুগন্ধি আঁচ করলেন। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, কার কাছ থেকে সুগন্ধির ঘ্রাণ পাওয়া যাচ্ছে? মুআবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান (রাযিঃ) বললেন, হে আমীরুল মুমিনীন! আমার কাছ থেকে ঘ্রাণ আসছে। তিনি বলেন, আমার শপথ! তোমার কাছ থেকে ঘ্রাণ আসছে? তিনি বলেন, হে আমীরুল মুমিনীন! উম্মে হাবীবা আমাকে সুগন্ধি মেখে দিয়েছে। তিনি বলেন, আল্লাহর দোহাই! তুমি তা এখনও ফিরে গিয়ে ধুয়ে ফেলো।
بَابُ: مَنْ تَطَيَّبَ قَبْلَ أَنْ يُحْرِمَ
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، حَدَّثَنَا نَافِعٌ، عَنْ أَسْلَمَ مَوْلَى عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ، أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ وَجَدَ رِيحَ طِيبٍ وَهُوَ بِالشَّجَرَةِ، فَقَالَ: " مِمَّنْ رِيحُ هَذَا الطِّيبِ؟ فَقَالَ مُعَاوِيَةُ بْنُ أَبِي سُفْيَانَ: مِنِّي يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، قَالَ: مِنْكَ لَعَمْرِي، قَالَ: يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ، إِنَّ أُمَّ حَبِيبَةَ طَيَّبَتْنِي، قَالَ: عَزَمْتُ عَلَيْكَ لَتَرْجِعَنَّ فَلَتَغْسِلَنَّهُ "

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৪০৩
ইহরাম বাঁধার পূর্বে সুগন্ধি ব্যবহার করা।
৪০৩। সালত ইবনে যুবাইদ (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। উমার ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ) শাজার নামক স্থানে সুগন্ধির ঘ্রাণ পেলেন। তার পাশে ছিল কাছীর ইবনুস সালত (রাহঃ) । তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, কার কাছ থেকে এই ঘ্রাণ আসছে? কাছীর বললেন, আমার কাছ থেকে। আমি তা মাথায় মেখেছিলাম, আমার ইচ্ছা ছিল মাথা কামাবো না। উমার (রাযিঃ) বলেন, শুরাবার (কূপ) কাছে চলে যাও এবং তাতে মাথা ভালো করে মলে ধুয়ে নাও। কাছীর ইবনুস সালত তাই করলেন।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমাদেরও এই মত। ইহরাম বাঁধার নিয়াত করলে আর সুগন্ধি ব্যবহার করা যাবে না। তবে সুগন্ধি মাখার পর গোসল করে নিলে কোন ক্ষতি নেই । কিন্তু ইমাম আবু হানীফার মতে ইহরাম বাঁধার সময় সুগন্ধি ব্যবহারে কোন দোষ নেই।**
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমাদেরও এই মত। ইহরাম বাঁধার নিয়াত করলে আর সুগন্ধি ব্যবহার করা যাবে না। তবে সুগন্ধি মাখার পর গোসল করে নিলে কোন ক্ষতি নেই । কিন্তু ইমাম আবু হানীফার মতে ইহরাম বাঁধার সময় সুগন্ধি ব্যবহারে কোন দোষ নেই।**
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا الصَّلْتُ بْنُ زُبَيْدٍ، عَنْ غَيْرِ وَاحِدٍ مِنْ أَهْلِهِ، أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ وَجَدَ رِيحَ طِيبٍ وَهُوَ بِالشَّجَرَةِ وَإِلَى جَنْبِهِ كَثِيرُ بْنُ الصَّلْتِ، فَقَالَ: " مِمَّنْ رِيحُ هَذَا الطِّيبِ؟ قَالَ كَثِيرٌ: مِنِّي، لَبَّدْتُ رَأْسِي وَأَرَدْتُ أَنْ أَحْلِقَ، قَالَ عُمَرُ: فَاذْهَبْ إِلَى شَرَبَةٍ، فَادْلِكْ مِنْهَا رَأْسَكَ حَتَّى تُنَقِّيَهُ، فَفَعَلَ كَثِيرُ بْنُ الصَّلْتِ ".
قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا نَأْخُذُ، لا أَرَى أَنْ يَتَطَيَّبَ الْمُحْرِمُ حِينَ يُرِيدُ الإِحْرَامَ إِلا أَنْ يَتَطَيَّبَ، ثُمَّ يَغْتَسِلُ بَعْدَ ذَلِكَ، وَأَمَّا أَبُو حَنِيفَةَ فَإِنَّهُ كَانَ لا يَرَى بِهِ بَأْسًا
قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا نَأْخُذُ، لا أَرَى أَنْ يَتَطَيَّبَ الْمُحْرِمُ حِينَ يُرِيدُ الإِحْرَامَ إِلا أَنْ يَتَطَيَّبَ، ثُمَّ يَغْتَسِلُ بَعْدَ ذَلِكَ، وَأَمَّا أَبُو حَنِيفَةَ فَإِنَّهُ كَانَ لا يَرَى بِهِ بَأْسًا

তাহকীক:
তাহকীক চলমান