আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
موطأ الإمام مالك برواية الإمام محمد بن الحسن الشيباني
২- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:২৯৭
নাপাক অথবা উযুহীন অবস্থায় কুরআন মাজীদ স্পর্শ করা।
২৯৭। আব্দুল্লাহ ইবনে আবু বাকর ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে আমর ইবনে হাযম (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ আমর ইবনে হাযম (রাযিঃ)-র কাছে যে ফরমান পাঠিয়েছিলেন তার মধ্যে এই নির্দেশও ছিল যে, “পবিত্র ব্যক্তি ছাড়া কেউ যেন কুরআন স্পর্শ না করে”।**
بَابُ: الرَّجُلِ يَمَسُّ الْقُرْآنَ وَهُوَ جُنُبٌ، أَوْ عَلَى غَيْرِ طَهَارَةٍ
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي بَكْرِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ حَزْمٍ، قَالَ: إِنَّ فِي الْكِتَابِ الَّذِي كَتَبَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِعَمْرِو بْنِ حَزْمٍ: «لا يَمَسُّ الْقُرْآنَ إِلا طَاهِرٌ»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:২৯৮
নাপাক অথবা উযুহীন অবস্থায় কুরআন মাজীদ স্পর্শ করা।
২৯৮। নাফে (রাহঃ) বলেন, ইবনে উমার (রাযিঃ) বলতেন, কোন ব্যক্তি যেন পবিত্র অবস্থা ছাড়া সিজদা না দেয় এবং কুরআন না পড়ে।**
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমাদের এবং ইমাম আবু হানীফারও এই মত। তবে একটি ব্যাপারে আমরা ভিন্নমত পোষণ করি। আমাদের মতে, বিনা উযুতে কুরআন পড়ায় কোন দোষ নেই, তবে নাপাক অবস্থায় তা জায়েয নয়।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমাদের এবং ইমাম আবু হানীফারও এই মত। তবে একটি ব্যাপারে আমরা ভিন্নমত পোষণ করি। আমাদের মতে, বিনা উযুতে কুরআন পড়ায় কোন দোষ নেই, তবে নাপাক অবস্থায় তা জায়েয নয়।
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا نَافِعٌ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّهُ، كَانَ يَقُولُ: «لا يَسْجُدُ الرَّجُلُ، وَلا يَقْرَأُ الْقُرْآنَ، إِلا وَهُوَ طَاهِرٌ» ، قَالَ مُحَمَّدٌ: وَبِهَذَا كُلِّهِ نَأْخُذُ، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ رَحِمَهُ اللَّهُ، إِلا فِي خَصْلَةٍ وَاحِدَةٍ، لا بَأْسَ بِقِرَاءَةِ الْقُرْآنِ عَلَى غَيْرِ طُهْرٍ إِلا أَنْ يَكُونَ جُنُبًا

তাহকীক:
তাহকীক চলমান