ফয়জুল কালাম
কুরআনের ফজিলত -এর বিষয়সমূহ
১০ টি হাদীস
সহীহ বুখারী
হাদীস নং:৪৬৬১
আন্তর্জাতিক নং: ৫০২৭
২৬৩০. তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তি উত্তম, যে নিজে কুরআন শিক্ষা গ্রহণ করে এবং অপরকে শিক্ষা দেয়
৪৬৬১। হাজ্জাজ ইবনে মিনহাল (রাহঃ) ......... উসমান (রাযিঃ) সূত্রে রাসূল (ﷺ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কুরআন শিখে এবং অন্যকে শিখায়।
باب خَيْرُكُمْ مَنْ تَعَلَّمَ الْقُرْآنَ وَعَلَّمَهُ
حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، قَالَ أَخْبَرَنِي عَلْقَمَةُ بْنُ مَرْثَدٍ، سَمِعْتُ سَعْدَ بْنَ عُبَيْدَةَ، عَنْ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ السُّلَمِيِّ، عَنْ عُثْمَانَ ـ رضى الله عنه ـ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " خَيْرُكُمْ مَنْ تَعَلَّمَ الْقُرْآنَ وَعَلَّمَهُ ". قَالَ وَأَقْرَأَ أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ فِي إِمْرَةِ عُثْمَانَ حَتَّى كَانَ الْحَجَّاجُ، قَالَ وَذَاكَ الَّذِي أَقْعَدَنِي مَقْعَدِي هَذَا.

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
সহীহ মুসলিম
হাদীস নং:১৭৩৫
আন্তর্জাতিক নং: ৭৯৮ - ১
৪. হাফিযুল কুরআনের মর্যাদা
১৭৩৫। কুতায়বা ইবনে সাঈদ ও মুহাম্মাদ উবাইদ গুবারী (রাহঃ) ......... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, কুরআন পাঠে সুদক্ষ ব্যক্তি পুণ্যবান, মহান দুতবর্গের (ফিরিশতাকুলের) সঙ্গী। আর যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে এবং তাতে সে 'তো- তো' করে ও তার উচ্চারণ তার কাছে কঠিন মনে হয়, তার জন্য দ্বিগুণ সাওয়াব।
باب فَضِيلَةِ حَافِظِ الْقُرْآنِ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ الْغُبَرِيُّ، جَمِيعًا عَنْ أَبِي عَوَانَةَ، - قَالَ ابْنُ عُبَيْدٍ حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، - عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ زُرَارَةَ بْنِ أَوْفَى، عَنْ سَعْدِ بْنِ هِشَامٍ، عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " الْمَاهِرُ بِالْقُرْآنِ مَعَ السَّفَرَةِ الْكِرَامِ الْبَرَرَةِ وَالَّذِي يَقْرَأُ الْقُرْآنَ وَيَتَتَعْتَعُ فِيهِ وَهُوَ عَلَيْهِ شَاقٌّ لَهُ أَجْرَانِ " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
মিশকাতুল মাসাবীহ
হাদীস নং:২১৩৩
দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
২১৩৩। হযরত আব্দুর রহমান ইবনে আওফ (রাঃ) নবী করীম (ﷺ) হইতে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলিয়াছেনঃ তিন জিনিস কেয়ামতের দিন আল্লাহর আরশের নীচে থাকিবে। (১) কোরআন, উহা বান্দাদের (পক্ষে বা বিপক্ষে) আর্জি করিবে। উহার বাহির-ভিতর দুই-ই রহিয়াছে। (২) আমানত এবং (৩) আত্মীয়তা-বন্ধন। (ইহাদের প্রত্যেকে) ফরিয়াদ করিবে—ওহে! যে আমাকে রক্ষা করিয়াছে, আল্লাহ্ তাহাকে রক্ষা করুন এবং যে আমাকে ছিন্ন করিয়াছে, আল্লাহ্ তাহাকে ছিন্ন করুন। – বাগাবী — শরহুস সুন্নাহয়
اَلْفَصْلُ الثَّانِىْ
عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْفٍ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: ثَلَاثَةٌ تَحْتَ الْعَرْشِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ الْقُرْآنُ يُحَاجُّ الْعِبَادَ لَهُ ظَهْرٌ وَبَطْنٌ وَالْأَمَانَةُ وَالرَّحِمُ تُنَادِي: أَلَا مَنْ وَصَلَنِي وَصَلَهُ اللَّهُ وَمَنْ قَطَعَنِي قَطَعَهُ اللَّهُ . رَوَاهُ فِي شرح السّنة

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

সুনানে আবু দাউদ
হাদীস নং:১৪৬৪
আন্তর্জাতিক নং: ১৪৬৪
৩৬১. কুরআন মাজিদের কিরা’আতের মধ্যে ’তারতিল’ সম্পর্কে।
১৪৬৪. মুসাদ্দাদ (রাহঃ) ...... আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেনঃ কিয়ামতের দিন কুরআনের পাঠককে বলা হবে, তুমি তা পাঠ করতে থাক এবং উপরে চড়তে (উঠতে) থাক। তুমি তাকে ধীরেসুস্থে পাঠ করতে থাক, যেরূপ তুমি দুনিয়াতে পাঠ করতে। কেননা তোমার সর্বশেষ বসবাসের স্থান (জান্নাত) ঐটিই, যেখানে তোমার কুরআনের আয়াত শেষ হবে।
باب اسْتِحْبَابِ التَّرْتِيلِ فِي الْقِرَاءَةِ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ سُفْيَانَ، حَدَّثَنِي عَاصِمُ بْنُ بَهْدَلَةَ، عَنْ زِرٍّ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " يُقَالُ لِصَاحِبِ الْقُرْآنِ اقْرَأْ وَارْتَقِ وَرَتِّلْ كَمَا كُنْتَ تُرَتِّلُ فِي الدُّنْيَا فَإِنَّ مَنْزِلَكَ عِنْدَ آخِرِ آيَةٍ تَقْرَؤُهَا " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
জামে' তিরমিযী
হাদীস নং:২৯১৩
আন্তর্জাতিক নং: ২৯১৩
যে কুরআনের একটি হরফ পড়বে তার সাওয়াব কী হবে।
২৯১৩. আহমদ ইবনে মানী’ (রাহঃ) ..... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ যার ভিতরে কুরআনের কিছু নেই সে বিরান ঘরের মত।
(আবু ঈসা বলেন)এই হাদীসটি হাসান-সহীহ।
بَابُ مَا جَاءَ فِيمَنْ قَرَأَ حَرْفًا مِنَ القُرْآنِ مَالَهُ مِنَ الأَجْرِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مَنِيعٍ، حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنْ قَابُوسِ بْنِ أَبِي ظَبْيَانَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِنَّ الَّذِي لَيْسَ فِي جَوْفِهِ شَيْءٌ مِنَ الْقُرْآنِ كَالْبَيْتِ الْخَرِبِ " . قَالَ هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
সুনানে আবু দাউদ
হাদীস নং:১৪৫৩
আন্তর্জাতিক নং: ১৪৫৩
৩৫৫. কুরআন তিলাওয়াতের সাওয়াব সম্পর্কে।
১৪৫৩. আহমাদ ইবনে আমর (রাহঃ) ...... সাহল্ ইবনে মুআয আল্-জুহানী (রাযিঃ) তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ইরশাদ করেছেননঃ যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে এবং তা অনুসারে আমল করে, কিয়ামতের দিন তার পিতা-মাতাকে এমন টুপী পরিধান করানো হবে, যার জ্যোতি সূর্যের কিরণের চাইতেও উজ্জ্বল হবে। যদি মনে করা হয় যে, সূর্য তোমাদের কারও ঘরের মধ্যে আছে (এ মতাবস্থায় তার উজ্জ্বলতা যেরূপ প্রকাশ পাবে, এর চাইতেও অধিক উজ্জ্বল টুপী তাদেরকে কিয়ামতের দিন পরিধান করানো হবে)। অতএব যে ব্যক্তি নিজে কুরআন পাঠ করে তার উপর আমল করে, তার ব্যাপারটি কেমন হবে, সে সম্পর্কে তোমাদের ধারণা কি?
باب فِي ثَوَابِ قِرَاءَةِ الْقُرْآنِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَمْرِو بْنِ السَّرْحِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي يَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، عَنْ زَبَّانَ بْنِ فَائِدٍ، عَنْ سَهْلِ بْنِ مُعَاذٍ الْجُهَنِيِّ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ وَعَمِلَ بِمَا فِيهِ أُلْبِسَ وَالِدَاهُ تَاجًا يَوْمَ الْقِيَامَةِ ضَوْؤُهُ أَحْسَنُ مِنْ ضَوْءِ الشَّمْسِ فِي بُيُوتِ الدُّنْيَا لَوْ كَانَتْ فِيكُمْ فَمَا ظَنُّكُمْ بِالَّذِي عَمِلَ بِهَذَا " .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
জামে' তিরমিযী
হাদীস নং:২৯০৫
আন্তর্জাতিক নং: ২৯০৫
কুরআন তিলাওয়াতকারীর ফযীলত
২৯০৫. আলী ইবনে হুজর (রাহঃ) ...... আলী ইবনে আবু তালিব (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি কুরআন পড়েছে এবং তা হিফজ করেছে, এর হালালকে হালাল বলে মেনেছে এবং হারামকে হারাম বলে গ্রহণ করেছে, আল্লাহ্ তাআলা এর কারণে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন এবং সে তার পরিবারের এমন দশ জনকে সুপারিশ করতে পারবে যাদের প্রত্যেকের উপর জাহান্নাম অবশ্যম্ভাবী। ইবনে মাজাহ
হাদীসটি গারীব। এই সূত্র ছাড়া এটি সম্পর্কে আমাদের আর কিছু জানা নেই। এর সনদ সহীহ নয়, হাফস ইবনে সুলাইমান হাদীসের ক্ষেত্রে যঈফ।
بَابُ مَا جَاءَ فِي فَضْلِ قَارِئِ القُرْآنِ
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ حُجْرٍ، أَخْبَرَنَا حَفْصُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ كَثِيرِ بْنِ زَاذَانَ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ ضَمْرَةَ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ وَاسْتَظْهَرَهُ فَأَحَلَّ حَلاَلَهُ وَحَرَّمَ حَرَامَهُ أَدْخَلَهُ اللَّهُ بِهِ الْجَنَّةَ وَشَفَّعَهُ فِي عَشَرَةٍ مِنْ أَهْلِ بَيْتِهِ كُلُّهُمْ وَجَبَتْ لَهُ النَّارُ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ وَلَيْسَ إِسْنَادُهُ بِصَحِيحٍ . وَحَفْصُ بْنُ سُلَيْمَانَ يُضَعَّفُ فِي الْحَدِيثِ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
মিশকাতুল মাসাবীহ
হাদীস নং:২১৬৮
তৃতীয় অনুচ্ছেদ
২১৬৮। হযরত ইবনে ওমর (রাঃ) বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেন; এই অন্তরসমূহে মরিচা ধরে যেভাবে লোহায় মরিচা ধরে, যখন উহাতে পানি লাগে। তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করা হইল, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! উহার পরিষ্কারকরণ কী ? হুযূর বলিলেন, বেশী বেশী মৃত্যুর স্মরণ এবং কোরআন তেলাওয়াত। —উপরোক্ত হাদীস চারটি বায়হাকী শো আবুল ঈমানে বর্ণনা করিয়াছেন।
وَعَنِ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِنَّ هَذِهِ الْقُلُوبَ تَصْدَأُ كَمَا يَصْدَأُ الْحَدِيدُ إِذَا أَصَابَهُ الْمَاءُ» . قِيلَ يَا رَسُولَ اللَّهِ وَمَا جِلَاؤُهَا؟ قَالَ: «كَثْرَةُ ذِكْرِ الْمَوْتِ وَتِلَاوَةِ الْقُرْآنِ» . رَوَى الْبَيْهَقِيُّ الْأَحَادِيثَ الْأَرْبَعَةَ فِي شُعَبِ الْإِيمَانِ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
মিশকাতুল মাসাবীহ
হাদীস নং:২২০৩
১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - (কুরআন অধ্যয়ন ও তিলাওয়াতের আদব)
২২০৩। হযরত সুহায়ব (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যে ব্যক্তি কোরআনের হারামকে হালাল মনে করিয়াছে, সে কোরআনের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে নাই। —তিরমিযী ইহা বর্ণনা করিয়াছেন এবং বলিয়াছেন, ইহার সনদ সবল নহে ।
وَعَنْ صُهَيْبٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَا آمَنَ بِالْقُرْآنِ مَنِ اسْتَحَلَّ مَحَارِمَهُ» . رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَقَالَ: هَذَا حَدِيثٌ لَيْسَ إِسْنَادُهُ بِالْقَوِيّ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

জামে' তিরমিযী
হাদীস নং:২৯১৫
আন্তর্জাতিক নং: ২৯১৫
যে কুরআনের একটি হরফ পড়বে তার সাওয়াব কী হবে।
২৯১৫. নসর ইবনে আলী জাহযামী (রাহঃ) ...... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসুল (ﷺ) বলেছেন, কিয়ামতের দিন কুরআন অধিকারী ব্যক্তি এসে বলবেঃ হে পরওয়ারদিগার অলংকৃত করুন। তখন তাকে সম্মানের তাজ পরান হবে। সে আবার বলবেঃ হে পরওয়ারদিগার আরো দিন। তাকে তখন সম্মানের পোশাক পরানো হবে। সে আবার বলবেঃ হে পরওয়ারদিগার তার উপর সন্তুষ্ট হয়ে যান। তখন তিনি সন্তুষ্ট হবেন। তখন বলা হবেঃ পড় আর উপরে আরোহণ করতে থাক। এক একটি আয়াতের বদলায় এক একটি নেকী (মর্যাদা) বৃদ্ধি করে দেওয়া হবে।
(আবু ঈসা বলেন)এই হাদীসটি হাসান। মুহাম্মাদ ইবনে বাশশার (রাহঃ) ......... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণিত আছে। এটি মারফূ’রূপে বর্ণনা করা হয়নি। আমাদের মতে আব্দুস সামাদ ......... শু’বা (রাহঃ) সূত্রে বর্ণিত রিওয়ায়াতটি অধিক সহীহ।
بَابُ مَا جَاءَ فِيمَنْ قَرَأَ حَرْفًا مِنَ القُرْآنِ مَالَهُ مِنَ الأَجْرِ
حَدَّثَنَا نَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ الْجَهْضَمِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الصَّمَدِ بْنُ عَبْدِ الْوَارِثِ، أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، عَنْ عَاصِمٍ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " يَجِيءُ الْقُرْآنُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ فَيَقُولُ يَا رَبِّ حَلِّهِ فَيُلْبَسُ تَاجَ الْكَرَامَةِ ثُمَّ يَقُولُ يَا رَبِّ زِدْهُ فَيُلْبَسُ حُلَّةَ الْكَرَامَةِ ثُمَّ يَقُولُ يَا رَبِّ ارْضَ عَنْهُ فَيَرْضَى عَنْهُ فَيُقَالُ لَهُ اقْرَأْ وَارْقَ وَتُزَادُ بِكُلِّ آيَةٍ حَسَنَةً " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ .
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ بَهْدَلَةَ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، نَحْوَهُ وَلَمْ يَرْفَعْهُ . قَالَ أَبُو عِيسَى وَهَذَا أَصَحُّ مِنْ حَدِيثِ عَبْدِ الصَّمَدِ عَنْ شُعْبَةَ .
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ بَهْدَلَةَ، عَنْ أَبِي صَالِحٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، نَحْوَهُ وَلَمْ يَرْفَعْهُ . قَالَ أَبُو عِيسَى وَهَذَا أَصَحُّ مِنْ حَدِيثِ عَبْدِ الصَّمَدِ عَنْ شُعْبَةَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান