আল আ'রাফ

সূরা নং: ৭, আয়াত নং: ১৩৮

তাফসীর
وَجٰوَزۡنَا بِبَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ الۡبَحۡرَ فَاَتَوۡا عَلٰی قَوۡمٍ یَّعۡکُفُوۡنَ عَلٰۤی اَصۡنَامٍ لَّہُمۡ ۚ قَالُوۡا یٰمُوۡسَی اجۡعَلۡ لَّنَاۤ اِلٰـہًا کَمَا لَہُمۡ اٰلِـہَۃٌ ؕ قَالَ اِنَّکُمۡ قَوۡمٌ تَجۡہَلُوۡنَ

উচ্চারণ

ওয়া জাওয়াঝনা-ব্বিানীইছরাঈলাল বাহরা ফাআতাওঁ‘আলা-কাওমিইঁ ইয়া‘কুফূনা ‘আলাআসনা-মিল্লাহুম কা-লূইয়া-মূছাজ‘আল্লানাইলা-হান কামা-লাহুম আলিহাতুন কা-লা ইন্নাকুম কাওমুন তাজহালূন।

অর্থ

মুফতী তাকী উসমানী

আমি বনী ইসরাঈলকে সাগর পার করিয়ে দিলাম। অতঃপর তারা এমন কিছু লোকের নিকট উপস্থিত হল, যারা তাদের মূর্তিপূজায় রত ছিল। বনী ইসরাঈল বলল, হে মূসা! এদের যেমন দেবতা আছে, তেমনি আমাদের জন্যও কোন দেবতা বানিয়ে দাও। ৭০ মূসা বলল, তোমরা এমন (আজব) লোক যে, মূর্খতাসুলভ কথা বলছ।

তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানী

৭০. বনী ইসরাঈল মূসা আলাইহিস সালামের প্রতি ঈমান এনেছিল বটে এবং ফির‘আউনের জুলুম-নির্যাতনে বেশ সবরও করেছিল, যার প্রশংসা কুরআন মাজীদে করা হয়েছে, কিন্তু পরবর্তীতে তারা হযরত মূসা আলাইহিস সালামকে নানাভাবে বিরক্তও করেছে। এখান থেকে আল্লাহ তাআলা এ রকম কিছু ঘটনা বর্ণনা করেছেন।
﴾﴿