ذُرِّیَّۃًۢ بَعۡضُہَا مِنۡۢ بَعۡضٍ ؕ وَاللّٰہُ سَمِیۡعٌ عَلِیۡمٌ ۚ
তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানী
১৩. আয়াতের এ তরজমা করা হয়েছে কাতাদা (রাযি.)-এর তাফসীরের উপর ভিত্তি করে (দেখুন রুহুল মাআনী, ৩য় খণ্ড, ১৭৬)। প্রকাশ থাকে যে, ইমরান যেমন হযরত মুসা আলাইহিস সালামের পিতার নাম ছিল, তেমনি হযরত মারয়াম আলাইহাস সালামেরও পিতার নাম। (উভয় ‘ইমরানের মধ্যে দীর্ঘকালের ব্যবধান। যামাখশারী বলেন, এক হাজার আটশ’ বছর) এস্থলে ইমরান দ্বারা উভয়ের যে কোনও একজনকে বোঝানো যেতে পারে। কিন্তু সামনে যেহেতু মারয়াম আলাইহাস সালামের ঘটনা আসছে, তাই এটাই বেশি পরিষ্কার যে, এস্থলে ইমরান বলতে হযরত মারয়াম আলাইহাস সালামের পিতাকে বোঝানোই উদ্দেশ্য।