লক্ষ্য কর, আমি কিভাবে তাদের কতককে কতকের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। ১৪ নিশ্চিত জেন, আখেরাত মর্যাদার দিক থেকেও মহত্তর এবং মাহাত্ম্যের দিক থেকেও শ্রেষ্ঠতর।
তাফসীরে মুফতি তাকি উসমানী
১৪. অর্থাৎ, আল্লাহ তাআলা নিজ হিকমত অনুযায়ী কাউকে বেশি রিযক দেন এবং কাউকে কম। এটা একান্ত তাঁর ইচ্ছা। কাজেই এর ফিকিরে সময় নষ্ট করা উচিত নয়। বরং বান্দার পূর্ণ চেষ্টা যার পেছনে ব্যয় করা উচিত তা হচ্ছে আখেরাতের সাফল্য অর্জন। কেননা দুনিয়াবী স্বার্থের তুলনায় তা বহুগুণে শ্রেষ্ঠ; বরং উভয়ের মধ্যে কোন তুলনাই চলে না।