আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর

সকল মাসায়েল একত্রে দেখুন

২১৫৫
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

একজন সাধারণ সরকারী চাকুরিজীবীর নিজের প্রয়োজন অতিরিক্ত তেমন কোনো অর্থ নেই। কিন্তু সরকারী চাকুরিজীবী হিসেবে তো প্রভিডেন্ট ফান্ডে তার একটা বড় অংক জমা হয়, যা সে রিটায়ার্ডের পরে পাবে। লোকটির বেতনের টাকা দিয়ে চলা খুব মুশকিল। কিছু ঋণ আছে। এখন সে ঋণ আদায় ও খরচের জন্য যাকাত নিতে পারবে কি? এ ব্যক্তিকে যাকাত দিতে কোনো অসুবিধা আছে কি? প্রভিডেন্ট ফান্ডের অর্থ এক্ষেত্রে কোনো প্রভাব ফেলবে কি? প্রকাশ থাকে যে, সরকার বাধ্যতামূলকভাবে যতটুকু কেটে রাখে ততটুকুই সে জমা করে এর বেশি জমা করে না।


question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতী মাসিক আলকাউসার
৯ অক্টোবর, ২০২০
২১২৯
আসসালামুআলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

আমি বর্তমানে দুই তলা একটি বিল্ডিং এর মালিক। এই বাড়ি নির্মাণের সময় ব্যাংক থেকে ২৭ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছি। আবার চাকুরি শেষে ১৬ লক্ষ টাকা পেয়ে সেই টাকা এই ব্যাংকেই ফিক্সড ডিপোজিট করেছি। ডিপোজিটের লভ্যাংশ থেকে ২৭ লক্ষ টাকার ঋণ পরিশোধ হয়ে যাবে। ঋণ শেষ হতে আরো ১২ বছর সময় লাগবে। ১২ বছর পর ১৬ লক্ষ টাকা আবার নিজের অধীনে এসে যাবে। এছাড়া আরো ৩ লক্ষ টাকা বর্তমানে বিল্ডিংয়ের বাবদ ঋণ আছে। আমার নিকট বর্তমানে স্বর্ণ আছে ৭ ভরি। মাসিক আয়-ব্যয় সমান। মাসিক আয় থেকে আবার মাসিক ডিপিএস-এ জমা দেওয়া হয় ৫,০০০/-। আর ডিপিএস-এ জমা হয়েছে ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা। এই ডিপিএস থেকে অন্য একজন লোন নিয়েছে ৬০ হাজার টাকা। যেই ব্যক্তি লোন নিয়েছে সে ব্যক্তিই লোন পরিশোধ করছে। এমন অবস্থায় আমার উপর যাকাত ফরয হবে কি না? কিতাবের দলিলসহ জানালে উপকৃত হব।

বি. দ্র. : একটি ফ্ল্যাটে আমি থাকি। আর বাকি তিনটি ফ্ল্যাট ভাড়া দেওয়া। মূলত ভাড়ার অংশ করার জন্যই ঋণ করতে হয়েছে। শুধু এক ফ্ল্যাট করলে ঋণ করতে হত না।


question and answer iconউত্তর দিয়েছেন: মুফতী মাসিক আলকাউসার
৯ অক্টোবর, ২০২০
আপনার জিজ্ঞাসা/প্রশ্ন-উত্তর | মুসলিম বাংলা