আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
১৫- সূর্য-চন্দ্র গ্রহনের অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ১০৪৭
৬৬৮. "কাসাফাতিশ শামসু" বলবে, না "খাসাফাতিশ শামসু" বলবে?
আল্লাহ তা’লা বলেছেন, "ওয়া খাসাফাল কামারু"। (কিয়ামাঃ০৮)
আল্লাহ তা’লা বলেছেন, "ওয়া খাসাফাল কামারু"। (কিয়ামাঃ০৮)
৯৯০। সাঈদ ইবনে উফাইর (রাহঃ) ......... নবী (ﷺ) এর সহধর্মিনী আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) সূর্যগ্রহণের সময় নামায আদায় করেন। তিনি দাঁড়িয়ে তাকবীর বললেন। এরপর দীর্ঘ কিরাআত পাঠ করলেন। তারপর তিনি দীর্ঘ রুকু করলেন। এরপর মাথা তুললেন, আর سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ বলে আগের মতই দাঁড়ালেন এবং দীর্ঘ কিরাআত পাঠ করলেন। তবে তা আগের কিরাআতের চাইতে অল্পস্থায়ী ছিল। আবার তিনি দীর্ঘ রুকু করলেন, তবে এ রুকু প্রথম রুকুর চাইতে কম দীর্ঘ ছিল। এরপর তিনি দীর্ঘ সিজদা করলেন। তারপর তিনি শেষ রাক'আতে প্রথম রাক'আতের অনুরূপ করলেন এবং সালাম ফিরালেন। তখন সূর্যগ্রহণ মুক্ত হয়ে গেল।
এরপর লোকদের উদ্দেশ্যে তিনি খুতবা দিলেন। খুতবায় তিনি সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ সম্পর্কে বলেন, এ হচ্ছে আল্লাহর নিদর্শনসমুহের মধ্যে দুটি নিদর্শন। কারো মৃত্যু কিংবা জন্মের কারণে গ্রহণ হয় না। কাজেই যখন তোমরা তা দেখবে তখন তোমরা ভীত-বিহ্বল অবস্থায় নামাযের দিকে গমন করবে।
এরপর লোকদের উদ্দেশ্যে তিনি খুতবা দিলেন। খুতবায় তিনি সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ সম্পর্কে বলেন, এ হচ্ছে আল্লাহর নিদর্শনসমুহের মধ্যে দুটি নিদর্শন। কারো মৃত্যু কিংবা জন্মের কারণে গ্রহণ হয় না। কাজেই যখন তোমরা তা দেখবে তখন তোমরা ভীত-বিহ্বল অবস্থায় নামাযের দিকে গমন করবে।
