আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ

১৬- হজ্ব - উমরার অধ্যায়

হাদীস নং: ২৮০২
আন্তর্জতিক নং: ১২১১

পরিচ্ছেদঃ ১৬. ইহরামের প্রকারভেদ, ইফরাদ, কিরান ও তামাত্তু হজ্জের জন্য ইহরাম বাঁধা জায়েয, একত্রে উমরা ও হজ্জের ইহরাম বাধাও জায়েয এবং কিরান হজ্জ পালনকারী কখন ইহরামমুক্ত হবে

২৮০২। আবু বকর ইবনে আবি শাঈবা, মুহাম্মাদ ইবনুল মুসান্না ও ইবনে বাশশার (রাহঃ) গুনদার থেকে, তিনি মুহাম্মাদ ইবনে জা’ফার থেকে, তিনি শু’বা থেকে, তিনি হাকাম থেকে, তিনি আলী ইবনে হুসাইন থেকে তিনি যাকওয়ান থেকে এবং তিনি আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যিলহজ্জ মাসের ৪র্থ অথবা ৫ম দিনে (মক্কায়) এলেন। এরপর রাগান্বিত অবস্থায় আমার কাছে প্রবেশ করলেন। আমি বললাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ! কে আপনাকে রাগান্বিত করল, আল্লাহ তাকে আগুনে নিক্ষেপ করুন? তিনি বললেন, তুমি কি জান না আমি লোকদের একটি কাজের নির্দেশ দিয়েছিলাম অথচ তারা ইতস্ততঃ করছে?

রাবী হাকাম বলেন, আমার মনে হয় তিনি বলেছেন, যেন তারা ইতস্ততঃ করছে। আমি যদি পূর্বেই জানতাম, যে বিষয়ের আমি পরে সন্মুখীন হয়েছি, তবে আমি সাথে করে কুরবানীর পশু আনতাম না; বরং পরে তা কিনে নিতাম এবং আমিও ইহরাম খুলে ফেলতাম যেমন অন্যরা ইহরাম খুলেছে।


tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক নিষ্প্রয়োজন

সহীহ মুসলিম - হাদীস নং ২৮০২ | মুসলিম বাংলা