মুসনাদে আহমদ- ইমাম আহমদ রহঃ (আল-ফাতহুর রব্বানী)
৩. তাক্বদীরের অধ্যায়
হাদীস নং: ২
আন্তর্জাতিক নং: ৬৬৪৪
(১) পরিচ্ছেদঃ তাকদীরের বাস্তবতা ও এর তাৎপর্য প্রসঙ্গে
(২) উপরোক্ত বর্ণনাকারী থেকে আরও বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আমি আল্লাহর রাসূল (ﷺ)-কে বলতে শুনেছি যে, নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা তাঁর সৃষ্টিজগতকে অন্ধকারে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি তাদের ওপর তাঁর নূর বা জ্যোতি বিকিরণ করেন। অনন্তর যে সৃষ্টি বা যারা ঐ সময় তাঁর নূর প্রাপ্ত হয়েছে তারা হিদায়াত প্রাপ্ত হয়েছে, অপরদিকে যে বা যারা তা (নূর) পায় নি, তারা পথভ্রষ্ট হয়েছে। এ কারণে আমি বলছি যে, আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কলম শুকিয়ে গিয়েছে।
অর্থাৎ হিদায়াত প্রাপ্তি কিংবা ভ্রষ্টতা যার তাকদীরে যা কিছু আছে, তা আল্লাহর ইমের আওতাধীন। এই হাদীসে বর্ণিত 'অন্ধকার' বলতে তাকদীর সৃষ্টির পূর্বেকার ভাগ্য-সমতাকে বোঝানো হয়েছে। (তাবারানী, বায়হাকী ও তিরমিযী, তিনি হাদীসটি সহীহ বলে মন্তব্য করেন।)
অর্থাৎ হিদায়াত প্রাপ্তি কিংবা ভ্রষ্টতা যার তাকদীরে যা কিছু আছে, তা আল্লাহর ইমের আওতাধীন। এই হাদীসে বর্ণিত 'অন্ধকার' বলতে তাকদীর সৃষ্টির পূর্বেকার ভাগ্য-সমতাকে বোঝানো হয়েছে। (তাবারানী, বায়হাকী ও তিরমিযী, তিনি হাদীসটি সহীহ বলে মন্তব্য করেন।)
(1) باب في ثبوت القدر وحقيقته
(2) وعنه أيضا قال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول إن الله عز وجل خلق خلقه في ظلمة 1 ثم ألقى عليهم من نوره يومئذ فمن أصابه من نوره يومئذ اهتدى ومن أخطأه ضل فلذلك أقول جف القلم على علم الله عز وجل
