আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৬৪- আদব - শিষ্টাচারের অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৬১৭৬
৩২৬০. কাউকে মারহাবা বলা।
আয়িশা (রাযিঃ) বলেন, নবী (ﷺ) ফাতেমা (রাযিঃ) কে বলেছেনঃ আমার মেয়ের জন্য ‘মারহাবা’।
উম্মে হানী (রাযিঃ) বলেন, আমি একবার নবী (ﷺ) এর নিকট এলাম। তিনি বললেনঃ উম্মে হানী ‘মারহাবা’।
আয়িশা (রাযিঃ) বলেন, নবী (ﷺ) ফাতেমা (রাযিঃ) কে বলেছেনঃ আমার মেয়ের জন্য ‘মারহাবা’।
উম্মে হানী (রাযিঃ) বলেন, আমি একবার নবী (ﷺ) এর নিকট এলাম। তিনি বললেনঃ উম্মে হানী ‘মারহাবা’।
৫৭৪৩। ইমরান ইবনে মায়সারা (রাহঃ) ......... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আব্দুল কায়সের প্রতিনিধিদল নবী (ﷺ) এর কাছে এলে তিনি বললেনঃ এই প্রতিনিধিদলের প্রতি ‘মারহাবা’, যারা লাঞ্ছিত ও লজ্জিত অবস্থায় আসেনি। তারা বললঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা রাবিআ কওমের লোক। আমাদের ও আপনার মধ্যখানে অবস্থান করছে মুযার কওম। এজন্য আমরা হারাম মাস ছাড়া আপনার খেদমতে উপস্থিত হতে পারিনা। সুতরাং আপনি আমাদের এমনকিছু চূড়ান্ত বিধি নিষেধ বাতলিয়ে দেন, যা অনুসরণ করে আমরা জান্নাতে যেতে পারি এবং আমাদের পশ্চাতে যারা রয়েছে, তাদের হেদায়াত দিতে পারি। তিনি বললেনঃ আমি চারটি (মেনে চলা) ও চারটি বিষয় (হতে বিরত থাকার) নির্দেশ দিচ্ছি। তোমরা নামায কায়েম করবে, যাকাত দেবে, রমযান মাসের রোযা পালন করবে এবং গনিমতের মালের এক পঞ্চমাংশ দান করবে। আর কদূর খোলে, সবুজ রং করা কলসে, খেজুর মূলের পাত্রে এবং আলকাতরা মাখানো পাত্রে পান করবে না।
