আল মুওয়াত্তা-ইমাম মুহাম্মাদ রহঃ
৬- হজ্ব - উমরার অধ্যায়
হাদীস নং: ৫০৯
পথিমধ্যে কোন কারণে অবরুদ্ধ হয়ে পড়লে।
৫০৯। ইবনে উমার (রাযিঃ) বলেন, কোন ব্যক্তি রোগের কারণে কাবাঘর পর্যন্ত পৌঁছার পথে অবরুদ্ধ হয়ে পড়লে সে তাওয়াফ না করা পর্যন্ত ইরাম খুলবে না। সে রোগের চিকিৎসা করাবে এবং ফিদিয়া দিবে।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমরা জানতে পেরেছি যে, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) বলেছেন, শত্রু কর্তৃক অবরুদ্ধ হয়ে পড়া ব্যক্তির যে হুকুম, রোগের কারণে অবরুদ্ধ হয়ে পড়া ব্যক্তিরও সেই একই হুকুম। এক ব্যক্তিকে উমরার ইহরাম বাঁধার পর সাপে কামড়ালে সে আর বাইতুল্লায় আসতে পারেনি। তার সম্পর্কে ইবনে মাসউদ (রাযিঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, সে নিজের কোরবানীর পশু পাঠিয়ে দিবে এবং তার সাথীদের সাথে কোরবানীর সময় নির্দিষ্ট করে নিবে। অতঃপর কোরবানী হয়ে গেলে সে ইহরাম খুলে ফেলবে। আর পরবর্তী বছর উমরার কাযা করবে। আমরা এই মত গ্রহণ করেছি। ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) এবং আমাদের সকল ফিকহবিদের এটাই সাধারণ মত ।
ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ) বলেন, আমরা জানতে পেরেছি যে, আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) বলেছেন, শত্রু কর্তৃক অবরুদ্ধ হয়ে পড়া ব্যক্তির যে হুকুম, রোগের কারণে অবরুদ্ধ হয়ে পড়া ব্যক্তিরও সেই একই হুকুম। এক ব্যক্তিকে উমরার ইহরাম বাঁধার পর সাপে কামড়ালে সে আর বাইতুল্লায় আসতে পারেনি। তার সম্পর্কে ইবনে মাসউদ (রাযিঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, সে নিজের কোরবানীর পশু পাঠিয়ে দিবে এবং তার সাথীদের সাথে কোরবানীর সময় নির্দিষ্ট করে নিবে। অতঃপর কোরবানী হয়ে গেলে সে ইহরাম খুলে ফেলবে। আর পরবর্তী বছর উমরার কাযা করবে। আমরা এই মত গ্রহণ করেছি। ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) এবং আমাদের সকল ফিকহবিদের এটাই সাধারণ মত ।
بَابُ: المُحْصَرِ
أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، أَخْبَرَنَا ابْنُ شِهَابٍ، عَنْ سَالِمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّهُ قَالَ: «مَنْ أُحْصِرَ دُونَ الْبَيْتِ بِمَرَضٍ، فَإِنَّهُ لا يَحِلُّ حَتَّى يَطُوفَ بِالْبَيْتِ فَهُوَ يَتَدَاوَى مِمَّا اضْطُرَّ إِلَيْهِ وَيَفْتَدِيَ» ، قَالَ مُحَمَّدٌ: بَلَغَنَا عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أَنَّهُ جَعَلَ الْمُحْصَرَ بِالْوَجَعِ، كَالْمُحْصَرِ بِالْعَدُوِّ، فَسُئِلَ عَنْ رَجُلٍ اعْتَمَرَ فَنَهَشَتْهُ حَيَّةٌ فَلَمْ يَسْتَطِعِ الْمُضِيَّ، فَقَالَ ابْنُ مَسْعُودٍ: لِيَبْعَثْ بِهَدْيٍ، وَيُوَاعِدْ أَصْحَابَهُ يَوْمَ أَمَارٍ، فَإِذَا نَحَرَ عَنْهُ الْهَدْيَ حَلَّ، وَكَانَتْ عَلَيْهِ عُمْرَةٌ مَكَانَ عُمْرَتِهِ، وَبِهَذَا نَأْخُذُ، وَهُوَ قَوْلُ أَبِي حَنِيفَةَ رَحِمَهُ اللَّهُ، وَالْعَامَّةِ مِنْ فُقَهَائِنَا
