আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
৫৮- যবাহ করা ও শিকারের অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ৫৫০৮
২৯১৮. আহলে কিতাবের যবেহকৃত জন্তু ও এর চর্বি। তারা দারুল হারবের হোক কিংবা না হোক।
মহান আল্লাহর ইরশাদঃ “আজ তোমাদের জন্য পবিত্র জিনিসসমূহ হালাল করে দেওয়া হল। আহলে কিতাবের খাবার তোমাদের জন্য হালাল, তোমাদের খাবারও তাদের জন্য হালাল (সূরা মায়িদা: ৫)
যুহরী (রাহঃ) বলেছেনঃ আরব এলাকার খ্রিস্টানদের যবেহকৃত পশুতে কোন দোষ নেই। তবে তুমি যদি তাকে গায়রুল্লাহর নাম পড়তে শোন, তাহলে খেয়ো না। আর যদি না শুনে থাক, তাহলে মনে রেখ যে, আল্লাহ তাদের কুফরীকে জেনে নেয়া সত্ত্বেও অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।
হাসান ও ইবরাহীম বলেছেনঃ খতনাবিহীন লোকের যবেহকৃত পশুতে কোন দোষ নেই।
মহান আল্লাহর ইরশাদঃ “আজ তোমাদের জন্য পবিত্র জিনিসসমূহ হালাল করে দেওয়া হল। আহলে কিতাবের খাবার তোমাদের জন্য হালাল, তোমাদের খাবারও তাদের জন্য হালাল (সূরা মায়িদা: ৫)
যুহরী (রাহঃ) বলেছেনঃ আরব এলাকার খ্রিস্টানদের যবেহকৃত পশুতে কোন দোষ নেই। তবে তুমি যদি তাকে গায়রুল্লাহর নাম পড়তে শোন, তাহলে খেয়ো না। আর যদি না শুনে থাক, তাহলে মনে রেখ যে, আল্লাহ তাদের কুফরীকে জেনে নেয়া সত্ত্বেও অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।
হাসান ও ইবরাহীম বলেছেনঃ খতনাবিহীন লোকের যবেহকৃত পশুতে কোন দোষ নেই।
৫১১২। আবুল ওয়ালীদ (রাহঃ) ......... ‘আব্দুল্লাহ ইবনে মুগাফফাল (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা খায়বারের একটি কিল্লা অবরোধ করে রেখেছিলাম। এমন সময়ে এক ব্যক্তি চর্বি ভর্তি একটি থলে ছুঁড়ে মারল। আমি সেটি তুলে নেয়ার জন্য ছুটে গেলাম। ফিরে তাকিয়ে দেখি নবী করীম (ﷺ)। তাকে দেখে আমি লজ্জিত হয়ে গেলাম। ইবনে ‘আব্বাস (রাযিঃ) বলেছেন, ‘তাদের খাবার’ দ্বারা তাদের যবেহকৃত জন্তু বুঝান হয়েছে।
