শরহু মাআ’নিল আছার- ইমাম ত্বহাবী রহঃ
১১. শরীআত বিধিত দন্ডের অধ্যায়
হাদীস নং: ৫০৫৭
৭. কাসামা যে গৃহে নিহত পাওয়া গিয়েছে এর বসবাসকারীদেরকে কসম দেয়া হবে অথবা এর মালিক কে?
৫০৫৭। মুহাম্মাদ ইব্ন খুযায়মা (রাহঃ) ….. ইয়াহ্ইয়া ইব্ন সাঈদ (রাহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আব্দুল্লাহ ইব্ন সাহল ইব্ন যায়দ (রাযিঃ) ও বানূ হারিসা গােত্রের মুহায়্যিসা ইব্ন মাসউদ ইব্ন যায়দ আনসারী তারা উভয়ে রাসূলুল্লাহ্(ﷺ)-এর যুগে খায়বার অভিমুখে বেরিয়েছেন। তখন তা (খায়বার) চুক্তির অধীন ছিল এবং তার অধিবাসী ছিল ইয়াহুদীগণ। এ পর্যায়ে তারা উভয়ে নিজ নিজ প্রয়ােজনে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়লেন। অনন্তর আব্দুল্লাহ ইব্ন সাহল (রাযিঃ)-কে এক জলাধারে নিহত অবস্থায় পাওয়া গেল এবং তাঁর সঙ্গী তাঁকে দাফন করে দেয়। অতঃপর তিনি মদীনায় এলেন। ওই নিহতের ভাই আব্দুর রহমান ইব্ন সাহল (রাযিঃ), মুহায়্যিসা (রাযিঃ) ও হুওয়ায়্যিসা (রাযিঃ) (এই তিনজন) রাসূলুল্লাহ -এর দরবারে গিয়ে তাঁর কাছে আব্দুল্লাহ ইব্ন সাহল (রাযিঃ)-এর ঘটনা উল্লেখ করলেন এবং বললেন, তিনি কিভাবে নিহত হয়েছেন। যুবায়র ইব্ন ইয়াসার (রাহঃ) নবী(ﷺ)-এর কতক সাহাবা থেকে রিওয়ায়াত করেন, যাদের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাত ঘটেছে যে, তিনি তাদেরকে বলেছেন, তােমাদের থেকে কি পঞ্চাশজন কসম করে স্বীয় নিহত অথবা (বলেছেন) স্বীয় সঙ্গীর (হত্যাকারীর) খুনের অধিকার পেয়ে যাবে? তারা বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা তাে সেখানে না সাক্ষী ছিলাম না উপস্থিত ছিলাম। তিনি বললেন, তাহলে কি ইয়াহুদীরা পঞ্চাশজন কসম করে তােমাদের (কসম) করা থেকে মুক্ত করে দিবে? তাঁরা বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা কাফির সম্প্রদায়ের কসমকে কিভাবে গ্রহণ করব? বুশায়র ইব্ন ইয়াসার (রাযিঃ)-এর ধারণা যে, অতঃপর রাসূলুল্লাহ তার দিয়াত আদায় করে দিয়েছেন।
এই হাদীস প্রমাণ করে যে, যখন আব্দুল্লাহ ইব্ন সাহল (রাযিঃ)-কে সেখানে নিহত অবস্থায় পাওয়া যায় তখন সেটা (খায়বার) সন্ধিপূর্ণ এলাকা ছিল, সুতরাং ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) ও ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ)-এর বিপক্ষে ইমাম আবু ইউসুফ (রাহঃ) এই হাদীস দ্বারা যা কিছু প্রমাণ করতে সচেষ্ট হয়েছেন, এর দ্বারা তা খণ্ডিত হয়ে গিয়েছে। কেননা খায়বার এর পরে বিজিত হয়েছিল ।
ইমাম আবু ইউসুফ (রাহঃ) বলেন, যুক্তিও আমাদের বক্তব্যকে সমর্থন করে। কারণ আমরা লক্ষ্য করছি যে, যে গৃহ ভাড়া কিংবা ধার হিসাবে নেয়া হয়েছে তা ভাড়াটিয়া কিংবা ধারকারীর নিকট থাকে, মালিকের নিকট থাকে না। তােমরা লক্ষ্য করছ না যে, যদি তারা দুজন এবং বাড়ির মালিক সেখানে পাওয়া গেলে কাপড় নিয়ে বিবাদ করে তখন তাদের দু'জনের বক্তব্য গ্রহণযােগ্য হয়, বাড়ির মালিকের বক্তব্য নয়। অনুরূপভাবে সেখানে যে নিহত পাওয়া যাবে এবং সেই গৃহ ভাড়াটিয়া কিংবা ধারকারীর নিয়ন্ত্রণে থাকে, মালিকের নিয়ন্ত্রণে নয় । এখন কাসামা (কসম) ও দিয়াত তার উপর আবশ্যক হবে যার নিয়ন্ত্রণে বাড়ী রয়েছে, মালিকানা যার উপর নয়।
সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ইমাম মুহাম্মাদ ইবনুল হাসান (রাহঃ)-এর দলীলঃ এ বিষয়ে আলিমদের একটি সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত দ্বারা প্রতীয়মান হয় যে, কাসামা (কসম) মালিকের উপর ওয়াজিব হবে, বসবাসকারীর উপর নয়। আর তা এভাবে যে, যদি স্বামীর মালিকানাধীন বাড়ি স্বামী ও তার স্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে থাকে, এবং উভয়ে তাতে বসবাস করে সেখানে কোন নিহত পাওয়া গেলে কসম ও দিয়াত শুধু স্বামীর পিতৃসম্পর্কীয় আত্মীয়দের উপরে আসবে, স্ত্রীর আত্মীয়দের উপরে আসবে না।
অথচ আমরা জানি যে, ওই বাড়ি তাদের উভয়ের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আর যদি সেখানে কাপড় পাওয়া যায় তাহলে এর সাথে তাদের একজন অপেক্ষা অপরজন অধিক হকদার হবে না। হ্যাঁ, যদি কোন বস্তু তার মালিকানা বা নিয়ন্ত্রণে থাকে (তাহলে তার হকদার হবে)। সুতরাং যদি কসম ওই ব্যক্তির উপর দেয়া হয়, যার নিয়ন্ত্রণে বাড়ি রয়েছে, তাহলে নারী-পুরুষ উভয়ের উপরে দেয়া হত। কেননা বাড়ি তাদের উভয়ের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অধিকন্তু তারা উভয়ে সেখানে বসবাস করছে। অতএব যখন ওই অবস্থায় যা কিছু ওয়াজিব হয় তা শুধু স্বামীর উপর ওয়াজিব হয়, স্ত্রীর উপর নয়। কেননা বাড়ির মালিক তাে সেই স্বামীই। তাই যেখানেই নিহত পাওয়া যাবে কাসামা (কসম) ও দিয়াত মালিকের উপর প্রযােজ্য হবে, সেখানকার বাসিন্দাদের উপরে হবে না।
এই হাদীস প্রমাণ করে যে, যখন আব্দুল্লাহ ইব্ন সাহল (রাযিঃ)-কে সেখানে নিহত অবস্থায় পাওয়া যায় তখন সেটা (খায়বার) সন্ধিপূর্ণ এলাকা ছিল, সুতরাং ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) ও ইমাম মুহাম্মাদ (রাহঃ)-এর বিপক্ষে ইমাম আবু ইউসুফ (রাহঃ) এই হাদীস দ্বারা যা কিছু প্রমাণ করতে সচেষ্ট হয়েছেন, এর দ্বারা তা খণ্ডিত হয়ে গিয়েছে। কেননা খায়বার এর পরে বিজিত হয়েছিল ।
ইমাম আবু ইউসুফ (রাহঃ) বলেন, যুক্তিও আমাদের বক্তব্যকে সমর্থন করে। কারণ আমরা লক্ষ্য করছি যে, যে গৃহ ভাড়া কিংবা ধার হিসাবে নেয়া হয়েছে তা ভাড়াটিয়া কিংবা ধারকারীর নিকট থাকে, মালিকের নিকট থাকে না। তােমরা লক্ষ্য করছ না যে, যদি তারা দুজন এবং বাড়ির মালিক সেখানে পাওয়া গেলে কাপড় নিয়ে বিবাদ করে তখন তাদের দু'জনের বক্তব্য গ্রহণযােগ্য হয়, বাড়ির মালিকের বক্তব্য নয়। অনুরূপভাবে সেখানে যে নিহত পাওয়া যাবে এবং সেই গৃহ ভাড়াটিয়া কিংবা ধারকারীর নিয়ন্ত্রণে থাকে, মালিকের নিয়ন্ত্রণে নয় । এখন কাসামা (কসম) ও দিয়াত তার উপর আবশ্যক হবে যার নিয়ন্ত্রণে বাড়ী রয়েছে, মালিকানা যার উপর নয়।
সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ইমাম মুহাম্মাদ ইবনুল হাসান (রাহঃ)-এর দলীলঃ এ বিষয়ে আলিমদের একটি সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত দ্বারা প্রতীয়মান হয় যে, কাসামা (কসম) মালিকের উপর ওয়াজিব হবে, বসবাসকারীর উপর নয়। আর তা এভাবে যে, যদি স্বামীর মালিকানাধীন বাড়ি স্বামী ও তার স্ত্রীর নিয়ন্ত্রণে থাকে, এবং উভয়ে তাতে বসবাস করে সেখানে কোন নিহত পাওয়া গেলে কসম ও দিয়াত শুধু স্বামীর পিতৃসম্পর্কীয় আত্মীয়দের উপরে আসবে, স্ত্রীর আত্মীয়দের উপরে আসবে না।
অথচ আমরা জানি যে, ওই বাড়ি তাদের উভয়ের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আর যদি সেখানে কাপড় পাওয়া যায় তাহলে এর সাথে তাদের একজন অপেক্ষা অপরজন অধিক হকদার হবে না। হ্যাঁ, যদি কোন বস্তু তার মালিকানা বা নিয়ন্ত্রণে থাকে (তাহলে তার হকদার হবে)। সুতরাং যদি কসম ওই ব্যক্তির উপর দেয়া হয়, যার নিয়ন্ত্রণে বাড়ি রয়েছে, তাহলে নারী-পুরুষ উভয়ের উপরে দেয়া হত। কেননা বাড়ি তাদের উভয়ের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অধিকন্তু তারা উভয়ে সেখানে বসবাস করছে। অতএব যখন ওই অবস্থায় যা কিছু ওয়াজিব হয় তা শুধু স্বামীর উপর ওয়াজিব হয়, স্ত্রীর উপর নয়। কেননা বাড়ির মালিক তাে সেই স্বামীই। তাই যেখানেই নিহত পাওয়া যাবে কাসামা (কসম) ও দিয়াত মালিকের উপর প্রযােজ্য হবে, সেখানকার বাসিন্দাদের উপরে হবে না।
5057 - حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خُزَيْمَةَ , قَالَ: ثنا عَبْدُ اللهِ بْنُ مَسْلَمَةَ الْقَعْنَبِيُّ , قَالَ: ثنا سُلَيْمَانُ بْنُ بِلَالٍ , عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ , أَنَّ عَبْدَ اللهِ بْنَ سَهْلِ بْنِ زَيْدٍ , وَمُحَيِّصَةَ بْنَ مَسْعُودِ بْنِ زَيْدٍ الْأَنْصَارِيَّ , مِنْ بَنِي حَارِثَةَ خَرَجَا إِلَى خَيْبَرَ فِي زَمَنِ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهِيَ يَوْمَئِذٍ صُلْحٌ وَأَهْلُهَا يَهُودُ فَتَفَرَّقَا لِحَاجَتِهِمَا. فَقُتِلَ عَبْدُ اللهِ بْنُ سَهْلٍ فَوُجِدَ فِي شِرْبِهِ مَقْتُولًا فَدَفَنَهُ صَاحِبُهُ، ثُمَّ أَقْبَلَ إِلَى الْمَدِينَةِ. فَمَشَى أَخُو الْمَقْتُولِ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ سَهْلٍ وَمُحَيِّصَةُ وَحُوَيِّصَةُ فَذَكَرُوا لِرَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ شَأْنَ عَبْدِ اللهِ بْنِ سَهْلٍ وَكَيْفَ قُتِلَ. [ص:200] فَزَعَمَ بُشَيْرُ بْنُ يَسَارٍ وَهُوَ يُحَدِّثُ عَمَّنْ أَدْرَكَ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ قَالَ لَهُمْ " تَحْلِفُونَ خَمْسِينَ يَمِينًا وَتَسْتَحِقُّونَ دَمَ قَتِيلِكُمْ أَوْ صَاحِبِكُمْ؟ . فَقَالُوا: يَا رَسُولَ اللهِ , مَا شَهِدْنَا وَلَا حَضَرْنَا. قَالَ أَفَتُبَرِّئُكُمْ يَهُودُ بِخَمْسِينَ يَمِينًا؟ فَقَالُوا: يَا رَسُولَ اللهِ , كَيْفَ نَقْبَلُ أَيْمَانَ قَوْمٍ كُفَّارٍ؟ فَزَعَمَ بُشَيْرٌ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَقَلَهُ " فَبَيَّنَ لَنَا هَذَا الْحَدِيثُ أَنَّهَا كَانَتْ فِي وَقْتِ وُجُودِ عَبْدِ اللهِ بْنِ سَهْلٍ فِيهَا قَتِيلًا دَارَ صُلْحٍ وَمُهَادَنَةٍ فَانْتَفَى بِذَلِكَ أَنْ يَلْزَمَ أَبَا حَنِيفَةَ وَمُحَمَّدًا شَيْءٌ مِمَّا احْتَجَّ بِهِ عَلَيْهِمَا أَبُو يُوسُفَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مِنْ هَذَا الْحَدِيثِ؛ لِأَنَّ فَتْحَ خَيْبَرَ إِنَّمَا كَانَ بَعْدَ ذَلِكَ. قَالَ أَبُو يُوسُفَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ: وَالنَّظَرُ يَدُلُّ عَلَى مَا قُلْنَا أَيْضًا. وَذَلِكَ أَنَّا رَأَيْنَا الدَّارَ الْمُسْتَأْجَرَةَ وَالْمُسْتَعَارَةَ فِي يَدِ مُسْتَأْجِرِهَا وَمُسْتَعِيرِهَا لَا فِي يَدِ رَبِّهَا. أَلَا تَرَى أَنَّهُمَا وَرَبَّهَا لَوِ اخْتَلَفَا فِي ثَوْبٍ وُجِدَ فِيهَا أَنَّ الْقَوْلَ فِيهِ قَوْلُهُمَا لَا قَوْلُ رَبِّ الدَّارِ. فَكَذَلِكَ مَا وُجِدَ فِيهَا مِنَ الْقَتْلَى فَهُمْ مَوْجُودُونَ فِيهَا وَهِيَ فِي يَدِ مُسْتَأْجِرِهَا وَيَدِ مُسْتَعِيرِهَا لَا فِي يَدِ رَبِّهَا. فَمَا وَجَبَ بِذَلِكَ مِنْ قَسَامَةٍ وَدِيَةٍ فَهِيَ عَلَى مَنْ هِيَ فِي يَدِهِ لَا عَلَى مَنْ لَيْسَتْ فِي يَدِهِ وَإِنْ كَانَ مَلَّكَهَا لَهُ. فَكَانَ مِنْ حُجَّةِ مُحَمَّدِ بْنِ الْحَسَنِ رَحِمَهُ اللهُ فِي ذَلِكَ أَنْ قَالَ: رَأَيْتُ إِجْمَاعَهُمْ قَدْ دَلَّ عَلَى أَنَّ الْقَسَامَةَ تَجِبُ عَلَى الْمَالِكِ لَا عَلَى السَّاكِنِ. وَذَلِكَ أَنَّ رَجُلًا وَامْرَأَتَهُ لَوْ كَانَتْ فِي أَيْدِيهِمَا دَارٌ يَسْكُنَانِهَا وَهِيَ لِلزَّوْجِ فَوُجِدَ فِيهَا قَتِيلٌ كَانَتِ الْقَسَامَةُ وَالدِّيَةُ عَلَى عَاقِلَةِ الزَّوْجِ خَاصَّةً دُونَ عَاقِلَةِ الْمَرْأَةِ. وَقَدْ عَلِمْنَا أَنَّ أَيْدِيَهُمَا عَلَيْهِمَا وَأَنَّ مَا وُجِدَ فِيهَا مِنْ ثِيَابٍ فَلَيْسَ أَحَدُهُمَا أَوْلَى بِهِ مِنَ الْآخَرِ إِلَّا لِمَعْنًى لَيْسَ مِنْ قِبَلِ الْمِلْكِ وَالْيَدِ فِي شَيْءٍ. فَلَوْ كَانَتِ الْقَسَامَةُ يُحْكَمُ بِهَا عَلَى مَنِ الدَّارُ فِي يَدِهِ لَحُكِمَ بِهَا عَلَى الْمَرْأَةِ وَالرَّجُلِ جَمِيعًا لِأَنَّ الدَّارَ فِي أَيْدِيهِمَا وَلِأَنَّهُمَا سَكَنَاهَا. فَلَمَّا كَانَ مَا يَجِبُ فِي ذَلِكَ عَلَى الزَّوْجِ خَاصَّةً دُونَ الْمَرْأَةِ إِذْ هُوَ الْمَالِكُ لَهَا كَانَتِ الْقَسَامَةُ وَالدِّيَةُ فِي كُلِّ الْمَوَاضِعِ الْمَوْجُودِ فِيهَا الْقَتْلَى عَلَى مَالِكِهَا لَا عَلَى سَاكِنِهَا
হাদীসের ব্যাখ্যা:
এটি খায়বার যুদ্ধপরবর্তী একটি ঘটনা। বিভিন্ন হাদীসে ঘটনাটি সংক্ষেপে/ বিস্তারিত বিভিন্নভাবে বর্ণিত হয়েছে। কোন কোন বর্ণনায় সামান্য গরমিলও পরিলক্ষিত হয়। কিছুটা ব্যাখ্যা সহকারে ঘটনার বিবরণ দেখুন ৫০৫৩ নং হাদীসে।
.
