শরহু মাআ’নিল আছার- ইমাম ত্বহাবী রহঃ
১১. শরীআত বিধিত দন্ডের অধ্যায়
হাদীস নং: ৫০৫৬
৭. কাসামা যে গৃহে নিহত পাওয়া গিয়েছে এর বসবাসকারীদেরকে কসম দেয়া হবে অথবা এর মালিক কে?
৫০৫৬। ইউনুস (রাহঃ) ….. সাহল ইব্ন আবী হাসমা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন যে, তাকে তাঁর কাওমের কিছু বয়ােবৃদ্ধ লােক বলেছে যে, আব্দুল্লাহ্ ইব্ন সাহল (রাযিঃ) ও মুহায়্যিসা (রাযিঃ) তাদের উপর নিপতিত অভাব অনটনের কারণে খায়বার অভিমুখে বের হয়ে গেলেন। অতঃপর মুহায়্যিসা (রাযিঃ) এসে বললেন যে, আব্দুল্লাহ ইব্ন সাহল (রাযিঃ)-কে হত্যা করে একটি কুয়ােতে অথবা একটি জলাধারে নিক্ষেপ করা হয়েছে। তিনি ইয়াহুদীদের নিকট এসে বললেন, আল্লাহর কসম! তােমরা তাকে হত্যা করেছ। তারা বলল, আল্লাহর কসম! আমরা তাকে হত্যা করি নাই। অতঃপর তিনি আপন কাওমের নিকট ফিরে এসে তাদেরকে ঘটনার বিবরণ দিলেন। এরপর তিনি, তার বড় ভাই হুওয়ায়্যিসা (রাযিঃ) ও আব্দুর রহমান ইবন সাহল (রাযিঃ) রাসূলুল্লাহ্(ﷺ) -এর দরবারে হাযির হলেন, মুহায়্যিসা (রাযিঃ) কথা বলতে চাইলেন এবং তিনি খায়বারে উপস্থিত ছিলেন রাসূলুল্লাহ্(ﷺ) মুহায়্যিসা (রাযিঃ)-কে বললেন, বড়কে মর্যাদা দাও (দু’বার বললেন) এতে তাঁর উদ্দেশ্য ছিলাে বয়সে বড় হওয়া। অনন্তর প্রথমে হুওয়ায়্যিসা (রাযিঃ) কথা বললেন, এরপর কথা বললেন মুহায়্যিসা (রাযিঃ)। রাসূলুল্লাহ্(ﷺ) বললেন, হয়ত তারা (ইয়াহুদীগণ) তােমাদের সঙ্গীর দিয়াত প্রদান করবে, নয়ত যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়ে যাও। অনন্তর রাসূলুল্লাহ্(ﷺ) সংশ্লিষ্ট বিষয়ে তাদেরকে লিখলেন। তারা (উত্তরে) লিখল, আল্লাহর কসম! আমরা তাকে হত্যা করি নাই। রাসূলুল্লাহ্(ﷺ) হুওয়ায়্যিসা, মুহায়্যিসা ও আব্দুর রহমান (রাযিঃ)-কে বললেন, তােমরা কি কসম করবে এবং তােমাদের সঙ্গীর খুনের অধিকার পেয়ে যাবে? তারা বললেন, না। তিনি বললেন, ইয়াহুদীগণ কি তােমাদের জন্য কসম করবে? তারা বললেন, তারা তাে মুসলমান নয়। অনন্তর রাসূলুল্লাহ্(ﷺ) নিজের পক্ষ থেকে তার দিয়াত আদায় করে দিয়েছেন। তাদের জন্য একশত উষ্ট্রী পাঠিয়ে দিয়েছেন এবং সেগুলাে তাদের গৃহে প্রবেশ করিয়ে দেয়া হয়।
ইমাম আবু ইউসুফ (রাহঃ) বলেনঃ আমরা জানি যে খায়বার মুসলমানদের ছিল, কেননা তারা এটাকে জয় করেছিল এবং ইয়াহুদীগণ সেখানে তাদের পক্ষ থেকে নিযুক্ত কর্মচারী ছিল। যখন সেখানেই এই নিহত ব্যক্তিকে পাওয়া গিয়েছে তখন রাসূলুল্লাহ্(ﷺ) এ বিষয়ে কাসামা (শপথ) সেখানকার অধিবাসী ইয়াহুদীদের উপর নির্ধারণ করেছেন, মালিকদের (মুসলমান) উপরে নয়। তিনি বলেন, অনুরূপভাবে আমরাও একথা বলি যে, যে নিহত ব্যক্তিকে কোন এরূপ স্থানে বা ভুমিতে পাওয়া যায়, যেখানকার অধিবাসীগণ ভাড়া কিংবা ধার হিসাবে সেখানে বসবাস করে, তাহলে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কাসামা এবং দিয়াত সেখানকার অধিবাসীদের উপর প্রযােজ্য হবে, এর মালিকের উপর নয়। পক্ষান্তরে ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) ও ইমাম মুহাম্মাদ ইবনুল হাসান (রাহঃ) বলেন, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দিয়াত ও কাসামা এর মালিকের উপর আরােপিত হবে, অধিবাসীদের উপর নয়।
ইমাম আবু ইউসুফ (রাহঃ)-এর বিপক্ষে এই দু'জনের দলীল হলাে যে, এই হাদীসে বলা হয়নি যে, সেই নিহত ব্যক্তিকে খায়বার এলাকায় খায়বার বিজয়ের পরে পাওয়া গিয়েছে, না পূর্বে। বিজয়ের পূর্বে পাওয়া গেলে তখন সেই হুকুম হবে, যেমনটি ইমাম আবু ইউসুফ (রাহঃ) বলেছেন। আবার এমনও হতে পারে যে, তা এরূপ অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে যখন নবী(ﷺ) এবং সেখানকার অধিবাসীদের মাঝে চুক্তি ছিল । যদি বিজয়ের বা বিজিত হওয়ার পূর্বে চুক্তি চলাকালীন অবস্থায় পাওয়া গিয়ে থাকে তাহলে এই হাদীসে ইমাম আবু ইউসূফ (রাহঃ)-এর পক্ষে কোন দলীল নেই। আবু লায়লা ইব্ন আব্দুল্লাহ ইব্ন আব্দুর রহমান (রাহঃ)-এর হাদীস দ্বারা বােঝা যায় যে, তখন চুক্তিকালীন সময় ছিল। কারণ রাসূলুল্লাহ্(ﷺ) আনসারদের (রাযিঃ) বলেছেন, হয়ত তারা তােমাদের সঙ্গীর দিয়াত প্রদান করবে, নয়ত যুদ্ধের ঘােষণা দিবে। আর একথা সেই সমস্ত লোকদেরকে বলা হয়ে থাকে, যারা নিরাপত্তা ও চুক্তির অধীনে এরূপ স্থানে অবস্থান করে, যেখানকার অধিবাসী এবং মুসলমানদের মাঝে চুক্তি থাকে।
এই বিষয়টি সুলায়মান ইব্ন বেলাল (রাহঃ) ইয়াহ্ইয়া ইব্ন সাঈদ (রাহঃ) থেকে রিওয়ায়াত করে স্বীয় হাদীসে বর্ণনা করেছেনঃ
ইমাম আবু ইউসুফ (রাহঃ) বলেনঃ আমরা জানি যে খায়বার মুসলমানদের ছিল, কেননা তারা এটাকে জয় করেছিল এবং ইয়াহুদীগণ সেখানে তাদের পক্ষ থেকে নিযুক্ত কর্মচারী ছিল। যখন সেখানেই এই নিহত ব্যক্তিকে পাওয়া গিয়েছে তখন রাসূলুল্লাহ্(ﷺ) এ বিষয়ে কাসামা (শপথ) সেখানকার অধিবাসী ইয়াহুদীদের উপর নির্ধারণ করেছেন, মালিকদের (মুসলমান) উপরে নয়। তিনি বলেন, অনুরূপভাবে আমরাও একথা বলি যে, যে নিহত ব্যক্তিকে কোন এরূপ স্থানে বা ভুমিতে পাওয়া যায়, যেখানকার অধিবাসীগণ ভাড়া কিংবা ধার হিসাবে সেখানে বসবাস করে, তাহলে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কাসামা এবং দিয়াত সেখানকার অধিবাসীদের উপর প্রযােজ্য হবে, এর মালিকের উপর নয়। পক্ষান্তরে ইমাম আবু হানীফা (রাহঃ) ও ইমাম মুহাম্মাদ ইবনুল হাসান (রাহঃ) বলেন, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দিয়াত ও কাসামা এর মালিকের উপর আরােপিত হবে, অধিবাসীদের উপর নয়।
ইমাম আবু ইউসুফ (রাহঃ)-এর বিপক্ষে এই দু'জনের দলীল হলাে যে, এই হাদীসে বলা হয়নি যে, সেই নিহত ব্যক্তিকে খায়বার এলাকায় খায়বার বিজয়ের পরে পাওয়া গিয়েছে, না পূর্বে। বিজয়ের পূর্বে পাওয়া গেলে তখন সেই হুকুম হবে, যেমনটি ইমাম আবু ইউসুফ (রাহঃ) বলেছেন। আবার এমনও হতে পারে যে, তা এরূপ অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে যখন নবী(ﷺ) এবং সেখানকার অধিবাসীদের মাঝে চুক্তি ছিল । যদি বিজয়ের বা বিজিত হওয়ার পূর্বে চুক্তি চলাকালীন অবস্থায় পাওয়া গিয়ে থাকে তাহলে এই হাদীসে ইমাম আবু ইউসূফ (রাহঃ)-এর পক্ষে কোন দলীল নেই। আবু লায়লা ইব্ন আব্দুল্লাহ ইব্ন আব্দুর রহমান (রাহঃ)-এর হাদীস দ্বারা বােঝা যায় যে, তখন চুক্তিকালীন সময় ছিল। কারণ রাসূলুল্লাহ্(ﷺ) আনসারদের (রাযিঃ) বলেছেন, হয়ত তারা তােমাদের সঙ্গীর দিয়াত প্রদান করবে, নয়ত যুদ্ধের ঘােষণা দিবে। আর একথা সেই সমস্ত লোকদেরকে বলা হয়ে থাকে, যারা নিরাপত্তা ও চুক্তির অধীনে এরূপ স্থানে অবস্থান করে, যেখানকার অধিবাসী এবং মুসলমানদের মাঝে চুক্তি থাকে।
এই বিষয়টি সুলায়মান ইব্ন বেলাল (রাহঃ) ইয়াহ্ইয়া ইব্ন সাঈদ (রাহঃ) থেকে রিওয়ায়াত করে স্বীয় হাদীসে বর্ণনা করেছেনঃ
5056 - حَدَّثَنَا يُونُسُ , قَالَ أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ , أَنَّ مَالِكًا , حَدَّثَهُ عَنْ أَبِي لَيْلَى بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ , عَنْ سَهْلِ بْنِ أَبِي حَثْمَةَ , أَنَّهُ أَخْبَرَهُ رِجَالٌ مِنْ كُبَرَاءِ قَوْمِهِ " أَنَّ عَبْدَ اللهِ بْنَ سَهْلٍ وَمُحَيِّصَةَ خَرَجَا إِلَى خَيْبَرَ مِنْ جُهْدٍ أَصَابَهُمْ فَأَتَى مُحَيِّصَةُ فَأَخْبَرَ أَنَّ عَبْدَ اللهِ بْنَ سَهْلٍ قُتِلَ وَطُرِحَ فِي فَقِيرٍ أَوْ عَيْنٍ. فَأَتَى يَهُودًا فَقَالَ أَنْتُمْ وَاللهِ قَتَلْتُمُوهُ فَقَالُوا: وَاللهِ مَا قَتَلْنَاهُ. فَأَقْبَلَ حَتَّى قَدِمَ عَلَى قَوْمِهِ فَذَكَرَ لَهُمْ ذَلِكَ ثُمَّ أَقْبَلَ هُوَ وَأَخُوهُ حُوَيِّصَةُ وَهُوَ أَكْبَرُ مِنْهُ وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ سَهْلٍ. فَذَهَبَ مُحَيِّصَةُ لِيَتَكَلَّمَ وَهُوَ الَّذِي كَانَ بِخَيْبَرَ فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِمُحَيَّصَةَ كَبِّرْ كَبِّرْ يُرِيدُ السِّنَّ. [ص:199] فَتَكَلَّمَ حُوَيِّصَةُ قَبْلُ ثُمَّ تَكَلَّمَ مُحَيِّصَةُ. فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِمَّا أَنْ يَدُوا صَاحِبَكُمْ وَإِمَّا أَنْ يُؤْذِنُوا بِحَرْبٍ. فَكَتَبَ إِلَيْهِمْ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي ذَلِكَ فَكَتَبُوا إِنَّا وَاللهِ مَا قَتَلْنَاهُ. فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِحُوَيِّصَةَ وَمُحَيِّصَةَ وَعَبْدِ الرَّحْمَنِ أَتَحْلِفُونَ وَتَسْتَحِقُّونَ دَمَ صَاحِبِكُمْ؟ قَالُوا: لَا , قَالَ: أَفَتَحْلِفُ لَكُمْ يَهُودُ؟ قَالُوا: لَيْسُوا بِمُسْلِمِينَ. فَوْدَاهُ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْ عِنْدِهِ فَبَعَثَ إِلَيْهِمْ بِمِائَةِ نَاقَةٍ حَتَّى أُدْخِلَتْ عَلَيْهِمِ الدَّارَ " قَالَ أَبُو يُوسُفَ رَحِمَهُ اللهُ فَقَدْ عَلِمْنَا أَنَّ خَيْبَرَ كَانَتْ لِلْمُسْلِمِينَ لِأَنَّهُمُ افْتَتَحُوهَا وَكَانَتِ الْيَهُودُ عُمَّالَهُمْ فِيهَا. فَلَمَّا وُجِدَ فِيهَا هَذَا الْقَتِيلُ جَعَلَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْقَسَامَةَ فِيهِ عَلَى الْيَهُودِ السُّكَّانِ لَا عَلَى الْمَالِكِينَ. قَالَ: فَكَذَلِكَ نَقُولُ: كُلُّ قَتِيلٍ وُجِدَ فِي دَارٍ أَوْ أَرْضٍ فِيهَا سَاكِنٌ مُسْتَأْجِرٌ أَوْ مُسْتَعِيرٌ فَالْقَسَامَةُ فِي ذَلِكَ وَالدِّيَةُ عَلَى السَّاكِنِ لَا عَلَى رَبِّهَا الْمَالِكِ. وَكَانَ أَبُو حَنِيفَةَ وَمُحَمَّدُ بْنُ الْحَسَنِ رَحِمَهُمَا اللهُ يَقُولَانِ: الدِّيَةُ وَالْقَسَامَةُ فِي ذَلِكَ عَلَى الْمَالِكِ لَا عَلَى السَّاكِنِ. وَكَانَ مِنْ حُجَّتِهِمَا عَلَى أَبِي يُوسُفَ رَحِمَهُ اللهُ أَنَّ ذَلِكَ الْقَتِيلَ لَمْ يَذْكُرْ لَنَا فِي هَذَا الْحَدِيثِ أَنَّهُ وُجِدَ بِخَيْبَرَ بَعْدَمَا افْتُتِحَتْ أَوْ قَبْلَ ذَلِكَ. فَقَدْ يَجُوزُ أَنْ يَكُونَ أُصِيبَ فِيهَا بَعْدَمَا افْتُتِحَتْ فَيَكُونُ ذَلِكَ كَمَا قَالَ أَبُو يُوسُفَ رَحِمَهُ اللهُ وَيَجُوزُ أَنْ يَكُونَ أُصِيبَ فِي حَالِ مَا كَانَتْ صُلْحًا بَيْنَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَبَيْنَ أَهْلِهَا. فَإِنْ كَانَ مَوْجُودًا فِي حَالِ مَا كَانَتْ صُلْحًا قَبْلَ أَنْ تُفْتَتَحَ فَلَا حُجَّةَ لِأَبِي يُوسُفَ رَحِمَهُ اللهُ فِي هَذَا الْحَدِيثِ. وَفِي حَدِيثِ أَبِي لَيْلَى بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ مَا يَدُلُّ أَنَّهَا كَانَتْ يَوْمَئِذٍ صُلْحًا , وَذَلِكَ أَنَّهُ فِيهِ: أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لِلْأَنْصَارِ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمْ «إِمَّا أَنْ يَدُوا صَاحِبَكُمْ وَإِمَّا أَنْ يُؤْذِنُوا بِحَرْبٍ» وَلَا يُقَالُ هَذَا إِلَّا لِمَنْ كَانَ فِي أَمَانٍ وَعَهْدٍ فِي دَارٍ هِيَ صُلْحٌ بَيْنَ أَهْلِهَا وَبَيْنَ الْمُسْلِمِينَ. وَقَدْ بَيَّنَ ذَلِكَ سُلَيْمَانُ بْنُ بِلَالٍ فِي حَدِيثِهِ عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ
হাদীসের ব্যাখ্যা:
এটি খায়বার যুদ্ধপরবর্তী একটি ঘটনা। বিভিন্ন হাদীসে ঘটনাটি সংক্ষেপে/ বিস্তারিত বিভিন্নভাবে বর্ণিত হয়েছে। কোন কোন বর্ণনায় সামান্য গরমিলও পরিলক্ষিত হয়। কিছুটা ব্যাখ্যা সহকারে ঘটনার বিবরণ দেখুন ৫০৫৩ নং হাদীসে।
.
