শরহু মাআ’নিল আছার- ইমাম ত্বহাবী রহঃ

২. নামাযের অধ্যায়

হাদীস নং: ২৩০৫
কাতারের পিছনে একা দাঁড়িয়ে সালাত পড়া প্রসঙ্গে।
২৩০৫। ইব্‌ন মারমূক (রাহঃ).. আলী ইবন শায়বান আল-সুহায়মী (রাযিঃ) থেকে বর্ণনা করেন, এবং তিনি
প্রতিনিধি দলের একজন ছিলেন, তিনি বলেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর পিছনে সালাত আদায় করেছি।
তিনি সালাত শেষ করেন। তখন জনৈক ব্যক্তি কাতারের পিছনে একা দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করছিল। রাসূলুল্লাহ তার নিকট গিয়ে দাঁড়ালেন, সে সালাত শেষ করলে তিনি তাকে বললেনঃ তােমার সালাত পুনরায় শুরু থেকে পড়। কারণ কাতারের পিছনে একা দাঁড়িয়ে সালাত আদায় কারীর সালাত হয় না।
একদল আলিম বলেছেনঃ কেউ যদি কাতারের পিছনে একা দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করে তার সালাত বাতিল হিসাবে গণ্য হবে। এবং তারা এ বিষয়ে উল্লিখিত হাদীসমূহ দ্বারা দলীল পেশ করেন।
পক্ষান্তরে অপরাপর আলিমগণ এ বিষয়ে তাঁদের বিরোধিতা করে বলেছেনঃ কেউ যদি এমনটি করে তাহলে সে অবশ্যই গুনাহগার হবে, তবে তার সালাত জায়িয হয়ে যাবে। তারা বলেছেনঃ বস্তুত এ-সমস্ত হাদীস আমাদের বক্তব্যের বিরুদ্ধে প্রমাণ বহন করে না। কারণ তােমরা বর্ণনা করেছ যে, রাসূলুন্নাহ (ﷺ) সেই ব্যক্তিকে সালাত পুনরায় আদায় করার নির্দেশ দিয়েছেন, যে কাতারের পিছনে একা দাঁড়িয়ে সালাত পড়ছিল। হতে পারে তিনি তাকে এ কারণেই নির্দেশ দিয়েছেন যে, সে কাতারের পিছনে একা দাঁড়িয়ে সালাত পড়েছে। আবার এমনও হতে পারে যে, তিনি তাকে অন্য কারণে পুনঃ সালাত আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন। যেমনিভাবে রিফা'আ (রাহঃ) এবং আবু হুরায়রা (রাযিঃ) এর হাদীসে তিনি সেই ব্যক্তিকে পুনঃ সালাত আদায় করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করে সালাত পড়েছিল; তারপর তিনি তাকে সালাত পুনঃ পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এরূপভাবে কয়েক বার করেছিলেন। পুনঃ সালাত পড়ার কথা এজন্য বলেননি যে, সে মসজিদে প্রবেশ করেন্থে এবং সালাত পড়েছে। বরং অন্য কারণে বলেছেন, আর তা হচ্ছে সালাতের ফরয (ওয়াজিব) পরিত্যাগ করার কারণে। অনুরূপভাবে তোমরা যা রিওয়ায়াত করেছ এতেও সম্ভাবনা রয়েছে,
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যে কাতারের পিছনে একা সালাত আদায়কারী ব্যক্তিকে পুনঃ সালাত আদায়ের নির্দেশ
দিয়েছেন, তা কাতারের পিছনে একা দাঁড়িয়ে সালাত পড়েছে বলে নয়; বরং অন্য কারণে যা তার পক্ষ থেকে সালাতে ঘটেছে।
আর ওয়াবিয়া (রাযিঃ)-এর হাদীসের অর্থ অপেক্ষা আলী ইবন শায়বান (রাযিঃ)-এর হাদীসে অতিরিক্ত বক্তব্য রয়েছে । তা হচ্ছে, তিনি বলেছেন ? আমরা রাসুলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর পিছনে সালাত আদায় করেছি, তিনি সালাত শেষ করেন। এদিকে জনৈক ব্যক্তি কাতারের পিছনে একা দাঁড়িয়ে সালাত পড়ছিল। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) তার নিকট গিয়ে দাঁড়ালেন। সে সালাত শেষ করলে তিনি তাকে লক্ষ্য করে বললেনঃ তুমি সালাত পুনঃ শুরু থেকে আদায় কর যেহেতু কাতারের পিছনে একা দাঁড়িয়ে সালাত পড়লে সালাত হয় না।
আবু জাফর তাহাবী (রাহঃ) বলেনঃ এ হাদীসে যে তিনি তাকে পুনঃ সালাত আদায়ের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন এবং বলেছেনঃ কাতারের পিছনে একা দাঁড়িয়ে সালাত পড়লে সালাত হয় না। এতে সম্ভাবনা রয়েছে, তিনি তাকে সেই অর্থে পুনঃ সালাত আদায়ের জন্য নিদের্শ দিয়েছেন, যা আমরা ওয়াবিসা (রাযিঃ)-এর হাদীসের ব্যাখ্যায় বর্ণনা করেছি। আর তার উক্ত “কাতারের পিছনে একা দাঁড়িয়ে সালাত পড়লে সালাত হয় না",সম্ভবত এটি তাঁর সেই উক্তির ন্যায়, যেখানে বলা হয়েছেঃ যে ব্যক্তি বিসমিল্লাহ পড়েনি তার উযূ হয়নি। অনুরূপ অন্য একটি হাদীসের ন্যায়, যেখানে বলা হয়েছেঃ মসজিদের প্রতিবেশীর সালাত মসজিদে ব্যতীত
হবে না। কেউ যখন এরূপ সালাত আদায় করে তখন তাকে সালাত আদায় করেনি বলা যাবে না। কেননা সে এরূপ সালাত আদায় করেছে যা জায়িয় হিসাবে বিবেচিত হবে। তবে তা ফরয এবং সুন্নতের দিক দিয়ে পরিপূর্ণ সালাত রূপে বিবেচিত হবে না। কারণ ইমামের সাথে সালাত আদায়ের সুন্নত হচ্ছে ফাঁকা জায়গা বন্ধ করে কাতারকে মিলিত করা। অনুরূপভাবে ইমামের পিছনে সালাত আদায়কারীর জন্য উক্তরূপ করা বিধেয়। যদি এতে ত্রুটি করে তাহলে সে ভুল করল, তবে তার সালাত জায়িয হয়ে যাবে। যদিও ফরয় এবং সুন্নতের দিক দিয়ে পরিপূর্ণ সালাত হয়নি। এজন্য বলা হয়েছেঃ “তার সালাত হয়নি” অর্থাৎ তার পরিপূর্ণ সালাত হয়নি। যেমনিভাবে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ যাকে তুমি একটি ও দু'টি খেজুর দিবে সে প্রকৃত মিসকীন নয়; বরং প্রকৃত মিসকীন হচ্ছে ঐ ব্যক্তি, যে অপরিচিত, ফলে লােকেরা তাকে সাদাকা খয়রাত করে না এবং সে লােকদের কাছে সওয়ালও করে না। অতএব তাঁর উক্তি “প্রকৃত মিসকীন সে নয় যাকে তুমি একটি এবং দুটি খেজুর দান কর”-এর অর্থ হচ্ছে, দীনতার ব্যাপারে সে পূর্ণ মিসকীন নয়। যেহেতু সে সওয়াল করে আর জীবন ধারণ এবং নিজের লজ্জাস্থান আবৃত করার মত উপকরণ সে প্রাপ্ত হয়। প্রকৃত পক্ষে মিসকীন হচ্ছে সেই ব্যক্তি, যে লােকের কাছে সওয়াল করে না এবং লােকেরা তাকে চিনেও না যে, তাকে সাদাকা-খয়রাত প্রদান করবে।
বস্তুত এ হাদীসে সেই ব্যক্তির মিসকীন হওয়াকে নাকচ করা হয়েছে। যে ব্যক্তির মধ্যে দীনতার কারণসমূহ পূর্ণমাত্রায় বিদ্যমান নেই।
এমনিভাবে সম্ভবত তিনি (ﷺ) তার বক্তব্য “কাতারের পিছনে একা দাড়িয়ে সলাত আদায় কারীর সালাত হয় না” দ্বারা মুসল্লী হওয়াকে অস্বীকার করেছেন, যেহেতু সে পূর্ণভাবে সালাত আদায় করে নি। তবে সে এরূপ সালাত আদায় করেছে যা তার জন্য জায়িয হিসাবে গণ্য হবে।
কোন প্রশ্নকারী যদি প্রশ্ন করে যে, এ বিষয়ে রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) থেকে কোন হাদীস বর্ণিত আছে, যা তোমাদের বক্তব্যের পক্ষে প্রমাণ বহণ করে? উত্তরে তাকে বলা হবে, হ্যাঁ আছেঃ
2305 - حَدَّثَنَا ابْنُ مَرْزُوقٍ , قَالَ: ثنا حَبَّانُ بْنُ هِلَالٍ , قَالَ: ثنا مُلَازِمُ بْنُ عَمْرٍو , قَالَ: ثنا عَبْدُ اللهِ بْنُ بَدْرِ السُّحَيْمِيُّ , عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَلِيِّ بْنِ شَيْبَانَ السُّحَيْمِيِّ , عَنْ أَبِيهِ وَكَانَ أَحَدَ الْوَفْدِ , قَالَ: صَلَّيْتُ خَلْفَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَضَى صَلَاتَهُ وَرَجُلٌ فَرْدٌ يُصَلِّي خَلْفَ الصَّفِّ فَقَامَ نَبِيُّ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَتَّى قَضَى صَلَاتَهُ ثُمَّ قَالَ: «اسْتَقْبِلْ صَلَاتَكَ , فَلَا صَلَاةَ لِفَرْدٍ خَلْفَ الصَّفِّ» فَذَهَبَ قَوْمٌ إِلَى أَنَّ مَنْ صَلَّى خَلْفَ صَفٍّ مُنْفَرِدًا , فَصَلَاتُهُ بَاطِلَةٌ وَاحْتَجُّوا فِي ذَلِكَ بِهَذِهِ الْآثَارِ. وَخَالَفَهُمْ فِي ذَلِكَ آخَرُونَ , فَقَالُوا: مَنْ فَعَلَ ذَلِكَ فَقَدْ أَسَاءَ , وَصَلَاتُهُ مُجْزِئَةٌ عَنْهُ وَقَالُوا: لَيْسَ فِي هَذِهِ الْآثَارِ مَا يَدُلُّ عَلَى خِلَافِ مَا قُلْنَا. وَذَلِكَ أَنَّكُمْ رَوَيْتُمْ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَمَرَ الَّذِي صَلَّى خَلْفَ الصَّفِّ أَنْ يُعِيدَ الصَّلَاةَ فَقَدْ يَجُوزُ أَنْ يَكُونَ أَمَرَهُ بِذَلِكَ , لِأَنَّهُ صَلَّى خَلْفَ الصَّفِّ. وَيَجُوزُ أَنْ يَكُونَ أَمَرَهُ بِذَلِكَ , لِمَعْنًى آخَرَ كَمَا أَمَرَ الَّذِي دَخَلَ الْمَسْجِدَ فَصَلَّى أَنْ يُعِيدَ الصَّلَاةَ , ثُمَّ أَمَرَهُ أَنْ يُعِيدَهَا حَتَّى فَعَلَ ذَلِكَ مِرَارًا فِي حَدِيثِ رِفَاعَةَ , وَأَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا. فَلَمْ يَكُنْ ذَلِكَ , لِأَنَّهُ دَخَلَ الْمَسْجِدَ فَصَلَّى وَلَكِنَّهُ لِمَعْنًى آخَرَ غَيْرَ ذَلِكَ , وَهُوَ تَرْكُهُ إِصَابَةَ فَرَائِضِ الصَّلَاةِ. فَيَحْتَمِلُ أَيْضًا مَا رَوَيْتُمْ مِنْ أَمْرِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الرَّجُلَ الَّذِي صَلَّى خَلْفَ الصَّفِّ أَنْ يُعِيدَ الصَّلَاةَ , لَا لِأَنَّهُ صَلَّى خَلْفَ الصَّفِّ , وَلَكِنْ لِمَعْنًى آخَرَ كَانَ مِنْهُ فِي الصَّلَاةِ. وَفِي حَدِيثِ عَلِيِّ بْنِ شَيْبَانَ مَعْنًى زَائِدٌ عَلَى الْمَعْنَى الَّذِي فِي حَدِيثِ وَابِصَةَ , وَذَلِكَ أَنَّهُ قَالَ: صَلَّيْنَا خَلْفَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَضَى صَلَاتَهُ , وَرَجُلٌ فَرْدٌ يُصَلِّي خَلْفَ الصَّفِّ , فَقَامَ عَلَيْهِ نَبِيُّ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَتَّى قَضَى صَلَاتَهُ ثُمَّ قَالَ: «اسْتَقْبِلْ فَإِنَّهُ لَا صَلَاةَ لِفَرْدٍ خَلْفَ الصَّفِّ» , قَالَ أَبُو جَعْفَرٍ: فَفِي هَذَا الْحَدِيثِ أَنَّهُ أَمَرَهُ أَنْ يُعِيدَ الصَّلَاةَ وَقَالَ: «لَا صَلَاةَ لِفَرْدٍ خَلْفَ الصَّفِّ» فَيَحْتَمِلُ أَنْ يَكُونَ أَمْرُهُ إِيَّاهُ بِإِعَادَةِ الصَّلَاةِ كَانَ لِلْمَعْنَى الَّذِي وَصَفْنَا فِي مَعْنَى حَدِيثِ وَابِصَةَ. وَأَمَّا قَوْلُهُ: «لَا صَلَاةَ لِفَرْدٍ خَلْفَ الصَّفِّ» فَيَحْتَمِلُ أَنْ يَكُونَ ذَلِكَ كَقَوْلِهِ: «لَا وُضُوءَ لِمَنْ لَمْ يُسَمِّ» وَكَالْحَدِيثِ الْآخَرِ «لَا صَلَاةَ لِجَارِ الْمَسْجِدِ إِلَّا فِي الْمَسْجِدِ» وَلَيْسَ ذَلِكَ عَلَى أَنَّهُ إِذَا صَلَّى كَذَلِكَ , كَانَ فِي حُكْمِ مَنْ لَمْ يُصَلِّ , وَلَكِنَّهُ قَدْ صَلَّى صَلَاةً تُجْزِئُهُ , وَلَكِنَّهَا لَيْسَتْ بِمُتَكَامِلَةِ الْأَسْبَابِ فِي الْفَرَائِضِ وَالسُّنَنِ , لِأَنَّ مِنْ سُنَّةِ الصَّلَاةِ مَعَ الْإِمَامِ , اتِّصَالُ الصُّفُوفِ , وَسَدُّ الْفُرَجِ , هَكَذَا يَنْبَغِي لِلْمُصَلِّي خَلْفَ الْإِمَامِ أَنْ يَفْعَلَ , فَإِنْ قَصَّرَ عَنْ ذَلِكَ فَقَدْ أَسَاءَ وَصَلَاتُهُ تُجْزِئُهُ وَلَكِنَّهَا لَيْسَتْ بِالصَّلَاةِ الْمُتَكَامِلَةِ فِي فَرَائِضِهَا وَسُنَنِهَا , فَقِيلَ لِذَلِكَ لَا صَلَاةَ لَهُ أَيْ لَا صَلَاةَ لَهُ مُتَكَامِلَةً , كَمَا قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَيْسَ الْمِسْكِينُ بِالَّذِي تَرُدُّهُ التَّمْرَةُ وَالتَّمْرَتَانِ , وَلَكِنِ الْمِسْكِينُ الَّذِي لَا يُعْرَفُ فَيُتَصَدَّقُ عَلَيْهِ , وَلَا يَسْأَلُ النَّاسَ» , فَكَانَ مَعْنَى قَوْلِهِ «لَيْسَ الْمِسْكِينُ بِالَّذِي تَرُدُّهُ التَّمْرَتَانِ» إِنَّمَا مَعْنَاهُ: لَيْسَ هُوَ بِالْمِسْكِينِ الْمُتَكَامِلِ فِي الْمَسْكَنَةِ , إِذْ هُوَ يَسْأَلُ فَيُعْطَى مَا يَقُوتُهُ وَيُوَارِي عَوْرَتَهُ. وَلَكِنِ الْمِسْكِينُ الَّذِي لَا يَسْأَلُ النَّاسَ وَلَا يَعْرِفُونَهُ فَيَتَصَدَّقُونَ. فَنُفِيَ فِي هَذَا الْحَدِيثِ , مَنْ كَانَ مِسْكِينًا غَيْرَ مُتَكَامِلِ أَسْبَابِ الْمَسْكَنَةِ , أَنْ يَكُونَ مِسْكِينًا. فَيَحْتَمِلُ أَنْ يَكُونَ أَيْضًا إِنَّمَا نُفِيَ بِقَوْلِهِ «لَا صَلَاةَ لِمَنْ صَلَّى خَلْفَ الصَّفِّ وَحْدَهُ» مَنْ صَلَّى خَلْفَ الصَّفِّ أَنْ يَكُونَ مُصَلِّيًا , لِأَنَّهُ غَيْرُ مُتَكَامِلِ أَسْبَابِ الصَّلَاةِ , وَهُوَ قَدْ صَلَّى صَلَاةً تُجْزِئُهُ. فَإِنْ قَالَ قَائِلٌ: فَهَلْ تَجِدُونَ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي هَذَا شَيْئًا يَدُلُّ عَلَى مَا قُلْتُمْ؟ . قِيلَ لَهُ: نَعَمْ

হাদীসের ব্যাখ্যা:

ليس المسكين... (মিসকীন সে নয় যে...)
এই হাদীস ও তার পূর্ণাঙ্গ ব্যাখ্যা দেখুন ১১১ নং হাদিসে
.
tahqiqতাহকীক:তাহকীক চলমান
ত্বহাবী শরীফ - হাদীস নং ২৩০৫ | মুসলিম বাংলা