আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
৪৭. নবীজী ﷺ থেকে বর্ণিত যাবতীয় দোয়া-জিকির
হাদীস নং: ৩৪০৩
আন্তর্জাতিক নং: ৩৪০৩
এ বিষয়ে আরেকটি পরিচ্ছেদ
৩৪০৩. মাহমুদ ইবনে গায়লান (রাহঃ) ..... ফারওয়া ইবনে নাওফাল (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি নবী (ﷺ) এর কাছে এসে বললেনঃ ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমাকে এমন কিছু শিখিয়ে দিন যা আমি আমার শয্যাগ্রহণের সময় বলতে পারি। তিনি বললেনঃ ক্বুল ইয়া আয়্যুহাল কাফিরুন সূরাটি পাঠ করবে। কেননা এটি হল শিরকের সাথে সম্পর্কচ্ছেদের ঘোষণা।
শু’বা (রাহঃ) বলেনঃ রাবী আবু ইসহাক (রাহঃ) কখনও কখনও ’একবার’ শব্দটির উল্লেখ করেছেন, আর কখনও তা উল্লেখ করেন নি। মুসা ইবনে হিযাম (রাহঃ) ......... ফারওয়া ইবনে নাওফাল তার পিতা নাওফাল (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে তিনি নবী (ﷺ) এর কাছে এসেছিলেন। এরপর রাবী পূর্বের হাদীসটির অনুরূপ বর্ণনা করেন। এ রিওয়ায়াতটি অধিক সহীহ।
যুহাইর (রাহঃ) এ হাদীসটি আবু ইসহাক ফারওয়া ইবনে নাওফাল ......... তার পিতা নাওফাল (রাযিঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। এটি শুবা (রাহঃ) এর তুলনায় অধিক সামঞ্জস্যশীল ও অধিকতর সহীহ।
আবু ইসহাক (রাহঃ) এর শাগরিদগণ এ হাদীসটির সনদে ইযতিরাব করেছেন। অন্য সূত্রেও হাদীসটি বর্ণিত আছে। আব্দুর রহমান ইবনে নাওফাল (রাহঃ)-ও এটি তার পিতা নাওফাল (রাযিঃ) এর বারাতে নবী (ﷺ) থেকে রিওয়ায়াত করেছেন। এই আব্দুর রহমান হলেন ফারওয়াহ ইবনে নাওফাল এর ভাই।
শু’বা (রাহঃ) বলেনঃ রাবী আবু ইসহাক (রাহঃ) কখনও কখনও ’একবার’ শব্দটির উল্লেখ করেছেন, আর কখনও তা উল্লেখ করেন নি। মুসা ইবনে হিযাম (রাহঃ) ......... ফারওয়া ইবনে নাওফাল তার পিতা নাওফাল (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে তিনি নবী (ﷺ) এর কাছে এসেছিলেন। এরপর রাবী পূর্বের হাদীসটির অনুরূপ বর্ণনা করেন। এ রিওয়ায়াতটি অধিক সহীহ।
যুহাইর (রাহঃ) এ হাদীসটি আবু ইসহাক ফারওয়া ইবনে নাওফাল ......... তার পিতা নাওফাল (রাযিঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। এটি শুবা (রাহঃ) এর তুলনায় অধিক সামঞ্জস্যশীল ও অধিকতর সহীহ।
আবু ইসহাক (রাহঃ) এর শাগরিদগণ এ হাদীসটির সনদে ইযতিরাব করেছেন। অন্য সূত্রেও হাদীসটি বর্ণিত আছে। আব্দুর রহমান ইবনে নাওফাল (রাহঃ)-ও এটি তার পিতা নাওফাল (রাযিঃ) এর বারাতে নবী (ﷺ) থেকে রিওয়ায়াত করেছেন। এই আব্দুর রহমান হলেন ফারওয়াহ ইবনে নাওফাল এর ভাই।
باب مِنْهُ
حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ، حَدَّثَنَا أَبُو دَاوُدَ، قَالَ أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ رَجُلٍ، عَنْ فَرْوَةَ بْنِ نَوْفَلٍ، رضى الله عنه أَنَّهُ أَتَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ عَلِّمْنِي شَيْئًا أَقُولُهُ إِذَا أَوَيْتُ إِلَى فِرَاشِي قَالَ " اقْرَأْْ : ( قلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ ) فَإِنَّهَا بَرَاءَةٌ مِنَ الشِّرْكِ " . قَالَ شُعْبَةُ أَحْيَانًا يَقُولُ مَرَّةً وَأَحْيَانًا لاَ يَقُولُهَا .
حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ حِزَامٍ، أَخْبَرَنَا يَحْيَى بْنُ آدَمَ، عَنْ إِسْرَائِيلَ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ فَرْوَةَ بْنِ نَوْفَلٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّهُ أَتَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَذَكَرَ نَحْوَهُ بِمَعْنَاهُ وَهَذَا أَصَحُّ .
قَالَ أَبُو عِيسَى وَرَوَى زُهَيْرٌ هَذَا الْحَدِيثَ عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ عَنْ فَرْوَةَ بْنِ نَوْفَلٍ عَنْ أَبِيهِ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم نَحْوَهُ وَهَذَا أَشْبَهُ وَأَصَحُّ مِنْ حَدِيثِ شُعْبَةَ . وَقَدِ اضْطَرَبَ أَصْحَابُ أَبِي إِسْحَاقَ فِي هَذَا الْحَدِيثِ .
وَقَدْ رُوِيَ هَذَا الْحَدِيثُ مِنْ غَيْرِ هَذَا الْوَجْهِ قَدْ رَوَاهُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ نَوْفَلٍ عَنْ أَبِيهِ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ هُوَ أَخُو فَرْوَةَ بْنِ نَوْفَلٍ .
حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ حِزَامٍ، أَخْبَرَنَا يَحْيَى بْنُ آدَمَ، عَنْ إِسْرَائِيلَ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ فَرْوَةَ بْنِ نَوْفَلٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّهُ أَتَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَذَكَرَ نَحْوَهُ بِمَعْنَاهُ وَهَذَا أَصَحُّ .
قَالَ أَبُو عِيسَى وَرَوَى زُهَيْرٌ هَذَا الْحَدِيثَ عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ عَنْ فَرْوَةَ بْنِ نَوْفَلٍ عَنْ أَبِيهِ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم نَحْوَهُ وَهَذَا أَشْبَهُ وَأَصَحُّ مِنْ حَدِيثِ شُعْبَةَ . وَقَدِ اضْطَرَبَ أَصْحَابُ أَبِي إِسْحَاقَ فِي هَذَا الْحَدِيثِ .
وَقَدْ رُوِيَ هَذَا الْحَدِيثُ مِنْ غَيْرِ هَذَا الْوَجْهِ قَدْ رَوَاهُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ نَوْفَلٍ عَنْ أَبِيهِ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَعَبْدُ الرَّحْمَنِ هُوَ أَخُو فَرْوَةَ بْنِ نَوْفَلٍ .


বর্ণনাকারী: