আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
২৪- রোযার অধ্যায়
হাদীস নং:
আন্তর্জাতিক নং: ১৯৩৫
১২১১. নবী (ﷺ) এর বাণীঃ যখন উযু করবে তখন নাকের ছিদ্র দিয়ে পানি টেনে নিবে।
নবী করীম (ﷺ) রোযাদার এবং রোযাদার নয়, তাদের মধ্যে কোন পার্থক্য করেন নি।
হাসান (রাহঃ) বলেন, রোযাদারের জন্য নাকে ঔষধ ব্যবহার করায় দোষ নেই যদি তা কণ্ঠনালীতে না পৌঁছে এবং সে সুরমা ব্যবহার করতে পারবে।
আতা (রাহঃ) বলেন, কুলি করে মুখের পানি ফেলে দেওয়ার পর থুথু এবং মুখের অবশিষ্ট পানি গিলে ফেলায় কোন দোষ নেই এবং রোযাদার গোন্দ (আঠা) চিবাবে না। গোন্দ চিবিয়ে যদি কেউ থুথু গিলে ফেলে তাহলে তার রোযা নষ্ট হয়ে যাবে আমি এ কথা বলছি না, তবে এরূপ করা থেকে নিষেধ করা উচিত।
পরিচ্ছেদঃ ১২১২. রমযানে সহবাস করা।
আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে একটি মারফু হাদীস বর্ণিত আছে, যে ব্যক্তি ওযর এবং রোগ ব্যতীত রমযানের একটি রোযা ভেঙ্গে ফেলল, তার সারা জীবনের রোযার দ্বারাও এ কাযা আদায় হবে না, যদিও সে সারা জীবন রোযা পালন করে। ইবনে মাসউদ (রাযিঃ)ও অনুরূপ কথাই বলেছেন।
সা’ঈদ ইবনে মুসায়্যাব, শাবী, ইবনে জুবাইর, ইবরাহীম, কাতাদা এবং হাম্মাদ (রাহঃ) বলেছেন, তার স্থলে একদিন কাযা করবে।
নবী করীম (ﷺ) রোযাদার এবং রোযাদার নয়, তাদের মধ্যে কোন পার্থক্য করেন নি।
হাসান (রাহঃ) বলেন, রোযাদারের জন্য নাকে ঔষধ ব্যবহার করায় দোষ নেই যদি তা কণ্ঠনালীতে না পৌঁছে এবং সে সুরমা ব্যবহার করতে পারবে।
আতা (রাহঃ) বলেন, কুলি করে মুখের পানি ফেলে দেওয়ার পর থুথু এবং মুখের অবশিষ্ট পানি গিলে ফেলায় কোন দোষ নেই এবং রোযাদার গোন্দ (আঠা) চিবাবে না। গোন্দ চিবিয়ে যদি কেউ থুথু গিলে ফেলে তাহলে তার রোযা নষ্ট হয়ে যাবে আমি এ কথা বলছি না, তবে এরূপ করা থেকে নিষেধ করা উচিত।
পরিচ্ছেদঃ ১২১২. রমযানে সহবাস করা।
আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে একটি মারফু হাদীস বর্ণিত আছে, যে ব্যক্তি ওযর এবং রোগ ব্যতীত রমযানের একটি রোযা ভেঙ্গে ফেলল, তার সারা জীবনের রোযার দ্বারাও এ কাযা আদায় হবে না, যদিও সে সারা জীবন রোযা পালন করে। ইবনে মাসউদ (রাযিঃ)ও অনুরূপ কথাই বলেছেন।
সা’ঈদ ইবনে মুসায়্যাব, শাবী, ইবনে জুবাইর, ইবরাহীম, কাতাদা এবং হাম্মাদ (রাহঃ) বলেছেন, তার স্থলে একদিন কাযা করবে।
১৮১১। আব্দুল্লাহ্ ইবনে মুনীর (রাহঃ) ......... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নবী (ﷺ) এর নিকট এসে বলল, সে তো জ্বলে গেছে। তিনি বললেনঃ তোমার কি হয়েছে? লোকটি বলল, রমযানে আমি স্ত্রী সহবাস করে ফেলেছি। এ সময় নবী (ﷺ) এর কাছে (খেজুর ভর্তি) ঝুড়ি এল, যাকে আরাক (১৫ সা’ পরিমাণ) বলা হয়। তখন নবী (ﷺ) বললেনঃ অগ্নিদগ্ধ লোকটি কোথায়? লোকটি বলল, আমি। নবী (ﷺ) বললেনঃ এগুলো সাদ্কা করে দাও।
