সহীফায়ে হাম্মাম ইবনে মুনাব্বিহ
কিতাবের পরিচ্ছেদ সমূহ
হাদীস নং: ১৩৬
কিতাবের পরিচ্ছেদ সমূহ
মুলামাসা ও মুনাবাযা শ্রেণীর ক্রয়–বিক্রয় বাতিল
১৩৬. রাসূলুল্লাহ (ﷺ) দু’ভাবে কাপড় পরতে এবং দু’ভাবে ক্রয়বিক্রয় করতে নিষেধ করেছেন।
(যে দু’ভাবে কাপড় পরতে নিষেধ করেছেন তা হলো) এক কাপড়ে পুরুষের এমনভাবে পেঁচিয়ে থাকা যে, তার লজ্জাস্থানের উপর সে কাপড়ের কোন অংশই থাকে না। আর হলো, শুধু লুঙ্গি পরে নামাজ পড়বে না তবে কাঁধের উপর দিয়ে পেঁচিয়ে নিলে পড়তে পারে।
আর (যে দু’ভাবে ক্রয়বিক্রয় করতে নিষেধ করেছেন তা হলো) ‘মুলামাসা’ ও ‘মুনাবাযা’। আর তিনি (দাম বাড়ানোর উদ্দেশে) দালালী করতেও নিষেধ করেছেন।
(‘মুনাবাযা’র মানে হলো, বিক্রেতা বলল, তোমার দিকে যখন এ জিনিসটি ছুড়ে মারব, তখন তোমার ও আমার মাঝে বিক্রয় কার্য অনিবার্যভাবে সম্পাদন হলো বলে গণ্য হবে। একেই বলা হয় ‘মুনাবাযা’। আর মুলামাসা হলো, বিক্রেতা বলল, যখন জিনিসটি ছুয়ে ফেলবে তখনই বিক্রয় কার্য অনিবার্য হয়ে যাবে। অথচ থলে বা এই জাতীয় কোন কিছুর ভিতরে বিক্রিত বস্তুটি থাকায়। (বিক্রিত বস্তুর) কিছুই সে দেখে নাই, এগুলো ছিল জাহিলী যুগের ক্রয়–বিক্রয়। তাই এগুলো নবী (ﷺ) নিষেধ করেছেন।)
(যে দু’ভাবে কাপড় পরতে নিষেধ করেছেন তা হলো) এক কাপড়ে পুরুষের এমনভাবে পেঁচিয়ে থাকা যে, তার লজ্জাস্থানের উপর সে কাপড়ের কোন অংশই থাকে না। আর হলো, শুধু লুঙ্গি পরে নামাজ পড়বে না তবে কাঁধের উপর দিয়ে পেঁচিয়ে নিলে পড়তে পারে।
আর (যে দু’ভাবে ক্রয়বিক্রয় করতে নিষেধ করেছেন তা হলো) ‘মুলামাসা’ ও ‘মুনাবাযা’। আর তিনি (দাম বাড়ানোর উদ্দেশে) দালালী করতেও নিষেধ করেছেন।
(‘মুনাবাযা’র মানে হলো, বিক্রেতা বলল, তোমার দিকে যখন এ জিনিসটি ছুড়ে মারব, তখন তোমার ও আমার মাঝে বিক্রয় কার্য অনিবার্যভাবে সম্পাদন হলো বলে গণ্য হবে। একেই বলা হয় ‘মুনাবাযা’। আর মুলামাসা হলো, বিক্রেতা বলল, যখন জিনিসটি ছুয়ে ফেলবে তখনই বিক্রয় কার্য অনিবার্য হয়ে যাবে। অথচ থলে বা এই জাতীয় কোন কিছুর ভিতরে বিক্রিত বস্তুটি থাকায়। (বিক্রিত বস্তুর) কিছুই সে দেখে নাই, এগুলো ছিল জাহিলী যুগের ক্রয়–বিক্রয়। তাই এগুলো নবী (ﷺ) নিষেধ করেছেন।)
أبواب الكتاب
باب إِبْطَالِ بَيْعِ الْمُلاَمَسَةِ وَالْمُنَابَذَةِ
136 - وَقَالَ نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ بَيْعَتَيْنِ وَلِبْسَتَيْنِ، أَنْ يَحْتَبِيَ أَحَدُكُمْ فِي الثَّوْبِ الْوَاحِدِ لَيْسَ عَلَى فَرْجِهِ مِنْهُ شَيْءٌ، وَأَنْ يَشْتَمِلَ فِي إِزَارِهِ إِذَا مَا صَلَّى، إِلَّا أَنْ يُخَالِفَ بَيْنَ طَرَفَيْهِ عَلَى عَاتِقِهِ، وَنَهَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ الْمَسِّ وَالْإِلْقَاءِ وَالنَّجْشِ "