মুসনাদে আহমদ- ইমাম আহমদ রহঃ (আল-ফাতহুর রব্বানী)
শিকার ও যবাহ অধ্যায়
হাদীস নং: ৩২
শিকার ও যবাহ অধ্যায়
পরিচ্ছেদ: যে সব বস্তু দ্বারা রক্ত প্রবাহিত হয় সেগুলো দ্বারা যবাহ করা বৈধ। তবে দাঁত ও নখ ব্যতিক্রম। পলাতক উটের বিধান।
৩২। রাফি' ইবন খাদীজ (রা) থেকে বর্ণিত যে, তিনি বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমরা আগামীকাল শত্রুর সম্মুখীন হব। তখন আমাদের সঙ্গে ছুরি থাকবে না। (তখন আমরা কীভাবে পশু যবাহ করব?) তিনি বললেন, যা রক্ত প্রবাহিত করে এবং যাকে আল্লাহর নাম নিয়ে যবাহ করা হয় তা খাবে। তবে দাঁত এবং নখ দ্বারা যা যবাহ করা হয় তা খাবে না। আমি তোমাদের নিকট এর কারণ বর্ণনা করছি। দাঁত হল একটি হাড় আর নখ হল হাবশীদের ছুরি। রাসূলুল্লাহ (ﷺ)(সে যুদ্ধে) গনীমত পেলেন। এর মধ্য হতে একটি উট ছুটে গেল লোকেরা (তার পিছনে) দৌড়াল। কিন্তু তারা তাকে ধরতে সক্ষম হল না। শেষে তাদের মধ্য হতে একলোক তীর নিক্ষেপ করে সেটাকে আটক করল। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, এসব উটের মধ্যেও বন্য পশুর ন্যায় পলায়নের স্বভাব আছে। অতএব কোন উট পালিয়ে গেলে যদি তোমরা তাকে ধরতে না পার তবে তোমরা তার সাথে এরূপ করবে। বর্ণনাকারী বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) গনীমত বণ্টনের ক্ষেত্রে একটি উটের পরিবর্তে দশটি বকরী রাখতেন।
(বুখারী, মুসলিম ও ইমাম চতুষ্টয়)
(বুখারী, মুসলিম ও ইমাম চতুষ্টয়)
كتاب الصيد والذبائح
باب جواز الذبح بكل ما أنهر الدم إلا السن والظُّفر وما يفعل بالبعير الناد
عن رافع بن خديج (12) أنه قال يا رسول الله إنا لاقوا العدو غداً وليس معنا مدى (1) قال ما أنهر الدم وذكر اسم الله عليه فكل، ليس السن والظُّفر (2) وسأحدثك، أما السن فعظم (3) وأما الظفر فمدى الحبشة (4) وأصاب رسول الله صلى الله عليه وسلم نهبا (5) فندّ بعير منها فسعوا فلم يستطيعوه فرماه رجل من القوم بسهم فحبسه (6) فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم أن لهذه الإبل أو النِّعم أو أبد (7) كأوابد الوحش: فإذا غلبكم شئ منها فاصنعوا به هكذا قال وكان النبى صلى الله عليه وسلم يجعل في قسم الغنائم عشراً من الشاء ببعير