আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ

২১- হজ্জ্বের অধ্যায়

হাদীস নং: ১৬১১
আন্তর্জতিক নং: ১৭১৯

পরিচ্ছেদঃ ১০৮৪. (আল্লাহর বাণী): এবং স্মরণ করুন, যখন আমি ইবরাহীমের জন্য নির্ধারণ করে দিয়েছিলাম সে ঘরের স্থান, তখন বলেছিলাম, আমার সঙ্গে কোন শরীক স্থির করবে না এবং আমার ঘরকে পবিত্র রাখবে- তাদের জন্য যারা তাওয়াফ করে এবং যারা দাঁড়ায়, রুকূ’ করে ও সিজদা করে এবং হজ্জের ঘোষণা করে দিন মানুষের নিকট, তারা আপনার নিকট আসবে পায়ে হেঁটে ও সর্বপ্রকার ক্ষীণকায় উটের পিঠে চড়ে। এরা আসবে দূর-দূরান্তর পথ অতিক্রম করে।......... তার রবের নিকট তার জন্য এই-ই উত্তম (২২: ২৬-৩০)।
এবং কুরবানীর গোশত কী পরিমাণ খাবে এবং কী পরিমাণ সাদ্‌কা করবে?
উবাইদুল্লাহ (রাহঃ) ‘নাফি (রাহঃ) সূত্রে ইবনে উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, শিকারের বদল স্বরূপ এবং মানতের জন্য যে জানোয়ার যবেহ করা হয়, তা খাওয়া যাবে না। এ ছাড়া অন্যান্য সব কুরবানীর গোশত খাওয়া যাবে।
আতা (রাহঃ) বলেন, তামাত্তু’র কুরবানীর গোশত খেতে পারবে এবং (অন্যকেও) খাওয়াতে পারবে।

১৬১১। মুসাদ্দাদ (রাহঃ) ......... জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা আমাদের কুরবানীর গোশত মিনার তিন দিনের বেশী খেতাম না। এরপর নবী (ﷺ) আমাদের অনুমতি দিলেন এবং বললেনঃ খাও এবং সঞ্চয় করে রাখ। তাই আমরা খেলাম এবং সঞ্চয়ও করলাম। রাবী বলেন, আমি আতা (রাহঃ)-কে বললাম, জাবির (রাযিঃ) কি বলেছেন আমরা মদীনায় আসা পর্যন্ত? তিনি বললেন, না।


tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক নিষ্প্রয়োজন