আল জামিউস সহীহ- ইমাম বুখারী রহঃ
১৯- জানাযার অধ্যায়
হাদীস নং: ১১৮৭
আন্তর্জাতিক নং: ১২৬১
৭৯৮. মৃতের গায়ে কিভাবে কাপড় জড়ানো হবে।
হাসান (রাহঃ) বলেছেন, পঞ্চম বস্ত্রখণ্ড দ্বারা কামীসের নীচে উরুদ্বয় ও নিতম্বদ্বয় বেঁধে দিবে।
হাসান (রাহঃ) বলেছেন, পঞ্চম বস্ত্রখণ্ড দ্বারা কামীসের নীচে উরুদ্বয় ও নিতম্বদ্বয় বেঁধে দিবে।
১১৮৭। আহমদ (রাহঃ) ......... আইয়্যুব (রাহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ইবনে সীরীন (রাহঃ) কে বলতে শুনেছি, আনসারী মহিলা উম্মে আতিয়্যা (রাযিঃ) আসলেন, যিনি নবী (ﷺ) এর কাছে বাইয়াতকারীদের অন্যতম। তিনি তাঁর এক ছেলেকে দেখার জন্য দ্রুততার সাথে বসরায় এসেছিলেন, কিন্তু তিনি তাকে পাননি। তখন তিনি আমাদের হাদীস শোনালেন। তিনি বলেন, নবী (ﷺ) আমাদের কাছে তাশরীফ নিয়ে আসেন, তখন আমরা তাঁর কন্যাকে গোসল দিচ্ছিলাম। তিনি বলেনঃ তোমরা তাঁকে তিনবার, পাঁচবার অথবা প্রয়োজনবোধে তার চাইতে অধিকবার বরই পাতাসহ পানি দ্বারা গোসল দাও। আর শেষবার কর্পূর দিও। তোমরা শেষ করে আমাকে জানাবে। তিনি বলেন, আমরা যখন শেষ করলাম, তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর চাদর আমাদের দিকে এগিয়ে দিয়ে বললেনঃ এটাকে তাঁর গায়ের সাথে জড়িয়ে দাও। উম্মে আতিয়্যা (রাযিঃ) এর বেশী বর্ণনা করেননি।
(আইয়্যুব রাহঃ বলেন) আমি জানিনা, নবী (ﷺ) এর কোন কন্যা ছিলেন? তিনি বলেন,اشعار অর্থ গায়ের সাথে জড়িয়ে দেওয়া। ইবনে সীরীন (রাহঃ) মহিলা সম্পর্কে এইরূপ আদেশ করতেন যে, ভিতরের কাপড় (চাঁদরের মত পূর্ণ শরীরে) জড়িয়ে দিবে, ইযারের মত ব্যবহার করবে না।
(আইয়্যুব রাহঃ বলেন) আমি জানিনা, নবী (ﷺ) এর কোন কন্যা ছিলেন? তিনি বলেন,اشعار অর্থ গায়ের সাথে জড়িয়ে দেওয়া। ইবনে সীরীন (রাহঃ) মহিলা সম্পর্কে এইরূপ আদেশ করতেন যে, ভিতরের কাপড় (চাঁদরের মত পূর্ণ শরীরে) জড়িয়ে দিবে, ইযারের মত ব্যবহার করবে না।
بَابٌ: كَيْفَ الإِشْعَارُ لِلْمَيِّتِ؟ وَقَالَ الحَسَنُ: «الخِرْقَةُ الخَامِسَةُ تَشُدُّ بِهَا الفَخِذَيْنِ، وَالوَرِكَيْنِ تَحْتَ الدِّرْعِ»
1261 - حَدَّثَنَا أَحْمَدُ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، أَنَّ أَيُّوبَ، أَخْبَرَهُ قَالَ: سَمِعْتُ ابْنَ سِيرِينَ، يَقُولُ: جَاءَتْ أُمُّ عَطِيَّةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، امْرَأَةٌ مِنَ الأَنْصَارِ مِنَ اللَّاتِي بَايَعْنَ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَدِمَتِ البَصْرَةَ تُبَادِرُ ابْنًا لَهَا، فَلَمْ تُدْرِكْهُ، فَحَدَّثَتْنَا، قَالَتْ: دَخَلَ عَلَيْنَا النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، وَنَحْنُ نَغْسِلُ ابْنَتَهُ، فَقَالَ: «اغْسِلْنَهَا ثَلاَثًا، أَوْ خَمْسًا، أَوْ أَكْثَرَ مِنْ ذَلِكَ، إِنْ رَأَيْتُنَّ ذَلِكَ بِمَاءٍ وَسِدْرٍ، وَاجْعَلْنَ فِي الآخِرَةِ كَافُورًا، فَإِذَا فَرَغْتُنَّ فَآذِنَّنِي» قَالَتْ: فَلَمَّا فَرَغْنَا أَلْقَى إِلَيْنَا حِقْوَهُ، فَقَالَ: «أَشْعِرْنَهَا إِيَّاهُ» وَلَمْ يَزِدْ عَلَى ذَلِكَ، وَلاَ أَدْرِي أَيُّ بَنَاتِهِ، وَزَعَمَ أَنَّ الإِشْعَارَ: الفُفْنَهَا فِيهِ، وَكَذَلِكَ كَانَ ابْنُ سِيرِينَ يَأْمُرُ بِالْمَرْأَةِ أَنْ تُشْعَرَ، وَلاَ تُؤْزَرَ


বর্ণনাকারী: