আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ
كتاب الموطأ للإمام مالك
২৮. বিবাহ-শাদীর অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:১১৪২
১৯. ক্রীতদাসের বিবাহ
রেওয়ায়ত ৪৩. মালিক (রাহঃ) বলেনঃ তিনি রবী’আ ইবনে আবু আব্দুর রহমান (রাহঃ)-কে বলিতে শুনিয়াছেন, ক্রীতদাস চারটি বিবাহ করিতে পারে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ এ বিষয়ে আমি যাহা শুনিয়াছি তন্মধ্যে ইহাই উত্তম।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ ক্রীতদাসের বিবাহ এবং মুহাল্লিল-এর বিবাহের মধ্যে পার্থক্য রহিয়াছে। কারণ ক্রীতদাসের মালিক যদি বিবাহের অনুমতি দেয় তবে তাহার বিবাহ বৈধ হইবে। আর যদি মালিক তাহার বিবাহের অনুমতি না দেয় তবে তাহাদের উভয়কে (স্বামী ও স্ত্রী) পৃথক করিয়া দেওয়া হইবে।
পক্ষান্তরে মুহাল্লিল ও তাহার স্ত্রীকে সর্বাবস্থায় পৃথক করিয়া দেওয়া হইবে যদি সে হালাল করার উদ্দেশ্যে বিবাহ করিয়া থাকে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ কোন ক্রীতদাসের স্ত্রী যদি তাহার মালিক হয় অথবা স্বামী স্ত্রীর মালিক হয় এমতাবস্থায় স্বামী তাহার স্ত্রীর অথবা স্ত্রী তাহার স্বামীর মালিক হওয়ার ফলে তালাক ছাড়াই তাহাদের বিবাহ ভঙ্গ হইয়া যাইবে। আর যদি তাহারা উভয়ে নূতন বিবাহের মাধ্যমে একে অপরের প্রতি প্রত্যাবর্তন করে তবে তাহাদের পূর্ববর্তী পৃথকীকরণ তালাক বলিয়া গণ্য হইবে না।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ ক্রীতদাসের স্ত্রী যদি ক্রীতদাসকে মুক্ত করিয়া দেয় এমতাবস্থায় যে, সে তাহার মালিক হইয়াছে, তখন স্ত্রী (বিবাহ বিচ্ছেদের কারণে) ইদ্দতের মধ্যে রহিয়াছে, তবে তাহারা উভয়ে নূতন বিবাহ ছাড়া একে অপরের দিকে প্রত্যাবর্তন করিতে পারবে না (অর্থাৎ নূতনভাবে বিবাহ করিতে হইবে)।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ এ বিষয়ে আমি যাহা শুনিয়াছি তন্মধ্যে ইহাই উত্তম।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ ক্রীতদাসের বিবাহ এবং মুহাল্লিল-এর বিবাহের মধ্যে পার্থক্য রহিয়াছে। কারণ ক্রীতদাসের মালিক যদি বিবাহের অনুমতি দেয় তবে তাহার বিবাহ বৈধ হইবে। আর যদি মালিক তাহার বিবাহের অনুমতি না দেয় তবে তাহাদের উভয়কে (স্বামী ও স্ত্রী) পৃথক করিয়া দেওয়া হইবে।
পক্ষান্তরে মুহাল্লিল ও তাহার স্ত্রীকে সর্বাবস্থায় পৃথক করিয়া দেওয়া হইবে যদি সে হালাল করার উদ্দেশ্যে বিবাহ করিয়া থাকে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ কোন ক্রীতদাসের স্ত্রী যদি তাহার মালিক হয় অথবা স্বামী স্ত্রীর মালিক হয় এমতাবস্থায় স্বামী তাহার স্ত্রীর অথবা স্ত্রী তাহার স্বামীর মালিক হওয়ার ফলে তালাক ছাড়াই তাহাদের বিবাহ ভঙ্গ হইয়া যাইবে। আর যদি তাহারা উভয়ে নূতন বিবাহের মাধ্যমে একে অপরের প্রতি প্রত্যাবর্তন করে তবে তাহাদের পূর্ববর্তী পৃথকীকরণ তালাক বলিয়া গণ্য হইবে না।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ ক্রীতদাসের স্ত্রী যদি ক্রীতদাসকে মুক্ত করিয়া দেয় এমতাবস্থায় যে, সে তাহার মালিক হইয়াছে, তখন স্ত্রী (বিবাহ বিচ্ছেদের কারণে) ইদ্দতের মধ্যে রহিয়াছে, তবে তাহারা উভয়ে নূতন বিবাহ ছাড়া একে অপরের দিকে প্রত্যাবর্তন করিতে পারবে না (অর্থাৎ নূতনভাবে বিবাহ করিতে হইবে)।
بَاب نِكَاحِ الْعَبِيدِ
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَمِعَ رَبِيعَةَ بْنَ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ يَقُولُ يَنْكِحُ الْعَبْدُ أَرْبَعَ نِسْوَةٍ قَالَ مَالِك وَهَذَا أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِي ذَلِكَ
قَالَ مَالِك وَالْعَبْدُ مُخَالِفٌ لِلْمُحَلِّلِ إِنْ أَذِنَ لَهُ سَيِّدُهُ ثَبَتَ نِكَاحُهُ وَإِنْ لَمْ يَأْذَنْ لَهُ سَيِّدُهُ فُرِّقَ بَيْنَهُمَا وَالْمُحَلِّلُ يُفَرَّقُ بَيْنَهُمَا عَلَى كُلِّ حَالٍ إِذَا أُرِيدَ بِالنِّكَاحِ التَّحْلِيلُ قَالَ مَالِك فِي الْعَبْدِ إِذَا مَلَكَتْهُ امْرَأَتُهُ أَوْ الزَّوْجُ يَمْلِكُ امْرَأَتَهُ إِنَّ مِلْكَ كُلِّ وَاحِدٍ مِنْهُمَا صَاحِبَهُ يَكُونُ فَسْخًا بِغَيْرِ طَلَاقٍ وَإِنْ تَرَاجَعَا بِنِكَاحٍ بَعْدُ لَمْ تَكُنْ تِلْكَ الْفُرْقَةُ طَلَاقًا قَالَ مَالِك وَالْعَبْدُ إِذَا أَعْتَقَتْهُ امْرَأَتُهُ إِذَا مَلَكَتْهُ وَهِيَ فِي عِدَّةٍ مِنْهُ لَمْ يَتَرَاجَعَا إِلَّا بِنِكَاحٍ جَدِيدٍ
قَالَ مَالِك وَالْعَبْدُ مُخَالِفٌ لِلْمُحَلِّلِ إِنْ أَذِنَ لَهُ سَيِّدُهُ ثَبَتَ نِكَاحُهُ وَإِنْ لَمْ يَأْذَنْ لَهُ سَيِّدُهُ فُرِّقَ بَيْنَهُمَا وَالْمُحَلِّلُ يُفَرَّقُ بَيْنَهُمَا عَلَى كُلِّ حَالٍ إِذَا أُرِيدَ بِالنِّكَاحِ التَّحْلِيلُ قَالَ مَالِك فِي الْعَبْدِ إِذَا مَلَكَتْهُ امْرَأَتُهُ أَوْ الزَّوْجُ يَمْلِكُ امْرَأَتَهُ إِنَّ مِلْكَ كُلِّ وَاحِدٍ مِنْهُمَا صَاحِبَهُ يَكُونُ فَسْخًا بِغَيْرِ طَلَاقٍ وَإِنْ تَرَاجَعَا بِنِكَاحٍ بَعْدُ لَمْ تَكُنْ تِلْكَ الْفُرْقَةُ طَلَاقًا قَالَ مَالِك وَالْعَبْدُ إِذَا أَعْتَقَتْهُ امْرَأَتُهُ إِذَا مَلَكَتْهُ وَهِيَ فِي عِدَّةٍ مِنْهُ لَمْ يَتَرَاجَعَا إِلَّا بِنِكَاحٍ جَدِيدٍ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী: