আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ
كتاب الموطأ للإمام مالك
২৮. বিবাহ-শাদীর অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:১১২১
১০. যে মহিলার সহিত অবৈধ পন্থায় সহবাস করা হইয়াছে সে মহিলার মাতাকে বিবাহ করা
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ যে ব্যক্তি কোন নারীর সহিত ব্যভিচার করিয়াছে সেই কারণে সেই ব্যক্তির উপর (শরীয়তের বিধান মতে) শাস্তিও প্রয়োগ করা হইয়াছে। সেই ব্যক্তি সেই মহিলার কন্যাকে বিবাহ করিতে পারবে এবং সে ব্যক্তি যাহার সহিত ব্যভিচার করিয়াছে ইচ্ছা করিলে সে মহিলার সহিত তাহার পুত্রের বিবাহ দিতে পারিবে। ইহা এইজন্য যে, উক্ত ব্যক্তি এই মহিলার সহিত হারাম পন্থায় সহবাস করিয়াছে। আর আল্লাহ তাআলা যে মহিলার কন্যার বিবাহকে হারাম করিয়াছেন তাহা হইল সেই মহিলা যাহার সহিত হালাল পন্থায় অথবা সন্দেহযুক্ত বিবাহ বন্ধনে মিলিত হইয়াছে।
আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করিয়াছেনঃ (وَلَا تَنكِحُوا مَا نَكَحَ آبَاؤُكُم مِّنَ النِّسَاءِ) যে সকল স্ত্রীলোককে তোমাদের পিতৃপুরুষগণ বিবাহ করিয়াছে তোমরা সে সকল স্ত্রীলোকদের বিবাহ করিও না। (সূরা নিসাঃ ২২)
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ যদি কোন ব্যক্তি কোন মহিলাকে তাহার ইদ্দতের সময়ে বৈধ বিবাহের মাধ্যমে স্ত্রীরূপে গ্রহণ করিল এবং তাহার সহিত সহবাসও করিল, তবে তাহার ছেলের জন্য সে মহিলাকে বিবাহ করা হারাম হইবে। ইহা এইজন্য যে, তাহার পিতা সেই মহিলাকে হালাল পন্থায় বিবাহ করিয়াছে যাহাতে তাহার উপর কোন প্রকার শাস্তি (حد) প্রয়োগ করা হয় না। এই বিবাহে যে সন্তান জন্ম লাভ করবে সে সন্তানও তাহার পিতার বলিয়া গণ্য হইবে। যদ্রূপ পুত্রের জন্য উক্ত মহিলাকে বিবাহ করা হারাম, যে মহিলার সহিত তাহার পিতা উহার ইদ্দতের সময় বিবাহ করিয়াছে ও তাহার সহিত সহবাস করিয়াছে, তদ্রূপ পিতার জন্যও উক্ত স্ত্রীলোকের কন্যাকে বিবাহ করা হারাম যে কন্যার মাতার সহিত সে সহবাস করিয়াছে।
আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করিয়াছেনঃ (وَلَا تَنكِحُوا مَا نَكَحَ آبَاؤُكُم مِّنَ النِّسَاءِ) যে সকল স্ত্রীলোককে তোমাদের পিতৃপুরুষগণ বিবাহ করিয়াছে তোমরা সে সকল স্ত্রীলোকদের বিবাহ করিও না। (সূরা নিসাঃ ২২)
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ যদি কোন ব্যক্তি কোন মহিলাকে তাহার ইদ্দতের সময়ে বৈধ বিবাহের মাধ্যমে স্ত্রীরূপে গ্রহণ করিল এবং তাহার সহিত সহবাসও করিল, তবে তাহার ছেলের জন্য সে মহিলাকে বিবাহ করা হারাম হইবে। ইহা এইজন্য যে, তাহার পিতা সেই মহিলাকে হালাল পন্থায় বিবাহ করিয়াছে যাহাতে তাহার উপর কোন প্রকার শাস্তি (حد) প্রয়োগ করা হয় না। এই বিবাহে যে সন্তান জন্ম লাভ করবে সে সন্তানও তাহার পিতার বলিয়া গণ্য হইবে। যদ্রূপ পুত্রের জন্য উক্ত মহিলাকে বিবাহ করা হারাম, যে মহিলার সহিত তাহার পিতা উহার ইদ্দতের সময় বিবাহ করিয়াছে ও তাহার সহিত সহবাস করিয়াছে, তদ্রূপ পিতার জন্যও উক্ত স্ত্রীলোকের কন্যাকে বিবাহ করা হারাম যে কন্যার মাতার সহিত সে সহবাস করিয়াছে।
بَاب نِكَاحِ الرَّجُلِ أُمَّ امْرَأَةٍ قَدْ أَصَابَهَا عَلَى وَجْهِ مَا يَكْرَهُ
قَالَ مَالِك فِي الرَّجُلِ يَزْنِي بِالْمَرْأَةِ فَيُقَامُ عَلَيْهِ الْحَدُّ فِيهَا إِنَّهُ يَنْكِحُ ابْنَتَهَا وَيَنْكِحُهَا ابْنُهُ إِنْ شَاءَ وَذَلِكَ أَنَّهُ أَصَابَهَا حَرَامًا وَإِنَّمَا الَّذِي حَرَّمَ اللَّهُ مَا أُصِيبَ بِالْحَلَالِ أَوْ عَلَى وَجْهِ الشُّبْهَةِ بِالنِّكَاحِ قَالَ اللَّهُ تَبَارَكَ وَتَعَالَى وَلَا تَنْكِحُوا مَا نَكَحَ آبَاؤُكُمْ مِنْ النِّسَاءِ قَالَ مَالِك فَلَوْ أَنَّ رَجُلًا نَكَحَ امْرَأَةً فِي عِدَّتِهَا نِكَاحًا حَلَالًا فَأَصَابَهَا حَرُمَتْ عَلَى ابْنِهِ أَنْ يَتَزَوَّجَهَا وَذَلِكَ أَنَّ أَبَاهُ نَكَحَهَا عَلَى وَجْهِ الْحَلَالِ لَا يُقَامُ عَلَيْهِ فِيهِ الْحَدُّ وَيُلْحَقُ بِهِ الْوَلَدُ الَّذِي يُولَدُ فِيهِ بِأَبِيهِ وَكَمَا حَرُمَتْ عَلَى ابْنِهِ أَنْ يَتَزَوَّجَهَا حِينَ تَزَوَّجَهَا أَبُوهُ فِي عِدَّتِهَا وَأَصَابَهَا فَكَذَلِكَ يَحْرُمُ عَلَى الْأَبِ ابْنَتُهَا إِذَا هُوَ أَصَابَ أُمَّهَا

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী: