আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ

كتاب الموطأ للإمام مالك

২৫. শিকার সম্পর্কিত অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন...

হাদীস নং:১০৫২
২. প্রশিক্ষণপ্রণ্ড প্রাণী দ্বারা শিকার
রেওয়ায়ত ৫. নাফি’ (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) বলিতেন, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুর যদি কোন প্রাণী শিকার করে তবে উহা মারিয়া ফেলুক বা জীবিত ধরুক সকল অবস্থায়ই উহা খাওয়া জায়েয।*
بَاب مَا جَاءَ فِي صَيْدِ الْمُعَلَّمَاتِ
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ فِي الْكَلْبِ الْمُعَلَّمِ كُلْ مَا أَمْسَكَ عَلَيْكَ إِنْ قَتَلَ وَإِنْ لَمْ يَقْتُلْ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

rabi
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:১০৫৩
২. প্রশিক্ষণপ্রণ্ড প্রাণী দ্বারা শিকার
রেওয়ায়ত ৬. নাফি’ (রাহঃ) বর্ণনা করেন, আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাযিঃ) বলিয়াছেনঃ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুর শিকারকৃত প্রাণীর কিছু ভক্ষণ করুক কিংবা না করুক তবুও উহার শিকার খাওয়া জায়েয হইবে।*
بَاب مَا جَاءَ فِي صَيْدِ الْمُعَلَّمَاتِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَمِعَ نَافِعًا يَقُولُ قَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ وَإِنْ أَكَلَ وَإِنْ لَمْ يَأْكُلْ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

rabi
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:১০৫৪
২. প্রশিক্ষণপ্রণ্ড প্রাণী দ্বারা শিকার
রেওয়ায়ত ৭. মালিক (রাহঃ) বলেনঃ তাহার নিকট রেওয়ায়ত পৌছিয়াছে যে, সা’দ ইবনে আবী ওয়াক্কাস (রাযিঃ)-কে জিজ্ঞাসা করা হইয়াছিল, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুর যদি কোন প্রাণী শিকার করিয়া কিছু ভক্ষণ করিয়া ফেলে তবে কি হইবে? তিনি বলিলেনঃ একটি টুকরাও যদি রাখে তবুও তাহা খাইয়া নিও।
بَاب مَا جَاءَ فِي صَيْدِ الْمُعَلَّمَاتِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ بَلَغَهُ عَنْ سَعْدِ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ أَنَّهُ سُئِلَ عَنْ الْكَلْبِ الْمُعَلَّمِ إِذَا قَتَلَ الصَّيْدَ فَقَالَ سَعْدٌ كُلْ وَإِنْ لَمْ تَبْقَ إِلَّا بَضْعَةٌ وَاحِدَةٌ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নং:১০৫৫
২. প্রশিক্ষণপ্রণ্ড প্রাণী দ্বারা শিকার
রেওয়ায়ত ৮. মালিক (রাহঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি কোন কোন আহলে ইলমকে বলিতে শুনিয়াছেন, বাজ, গৃধ্র, ঈগল ইত্যাদি শিকারী পাখি যদি প্রশিক্ষণ পায় এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুরের মতো বুঝিতে পারে তবে বিসমিল্লাহ বলিয়া ছাড়িয়া থাকিলে ঐগুলির শিকার জায়েয বলিয়া গণ্য হইবে।

মালিক (রাহঃ) বলেনঃ আমি এই বিষয়ে উত্তম যাহা শুনিয়াছি তাহা হইল, বাজপাখির পাঞ্জা বা কুকুরের মুখ হইতে যদি শিকার ছুটিয়া যায় এবং পরে মারা যায় তবে উহা খাওয়া হালাল হইবে না।

মালিক (রাহঃ) বলেনঃ অনুরূপ বাজপাখির পাঞ্জায় বা কুকুরের মুখে যদি শিকারকৃত প্রাণীটি জীবিত পাওয়া যায় এবং শিকারী উহাকে যবেহ করিবার পূর্বে উহা মারা যায় তবে উহা খাওয়া হালাল হইবে না।

মালিক (রাহঃ) বলেনঃ তদ্রূপ শিকার যদি কোন প্রাণী শিকার করে, উহাকে জীবিত অবস্থায় পাইয়াও যবেহ করিতে বিলম্ব করে এবং শিকারটি মারা গেলে উহা খাওয়া হালাল হইবে না।

মালিক (রাহঃ) বলেনঃ কোন মুসলমান ব্যক্তি যদি মজুসী (অমুসলিম) দ্বারা প্রশিক্ষণপ্রপ্ত কুকুর শিকারের উদ্দেশ্যে ছাড়ে এবং উহা শিকার করে অথবা শিকারকৃত প্রাণীটিকে মারিয়া ফেলে তবুও উহা খাওয়া হালাল হইবে। ইহাতে কোন দোষ নাই, যদিও মুসলমান উহাকে যবেহ না করিয়া থাকে। ইহার উদাহরণ হইল কোন মুসলিম ব্যক্তি কোন মজুসীর নিকট হইতে ছুরি লইয়া কোন প্রাণী যবেহ করিল, কিংবা তীর-ধনুক লইয়া কোন প্রাণী শিকার করিল। ইহা খাওয়া যেমন হালাল উহাও তেমন হালাল হইবে। ইহা আমাদের নিকট সর্বসম্মত।

মালিক (রাহঃ) কোন মজুসী (অমুসলিম) যদি কোন মুসলমান কর্তৃক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুর শিকারের উদ্দেশ্যে ছাড়ে এবং শিকার করে তবে উহা খাওয়া হালাল হইবে না। কিন্তু যদি মুসলমান উহাকে জীবিত অবস্থায় পায় এবং নিজে যবেহ করে তবে হালাল হইবে। ইহার উদাহরণ হইল-কোন মজুসী ব্যক্তি কোন মুসলমান হইতে বর্শা ও তীর লইয়া কোন প্রাণী শিকার করিল এবং প্রাণীটি মারা গেল কিংবা মুসলমানের নিকট হইতে ছুরি লইয়া কোন মজুসি প্রাণীটি যবেহ করিল, উভয় অবস্থায় কোনটিই হালাল হইবে না।
بَاب مَا جَاءَ فِي صَيْدِ الْمُعَلَّمَاتِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَمِعَ بَعْضَ أَهْلِ الْعِلْمِ يَقُولُونَ فِي الْبَازِي وَالْعُقَابِ وَالصَّقْرِ وَمَا أَشْبَهَ ذَلِكَ أَنَّهُ إِذَا كَانَ يَفْقَهُ كَمَا تَفْقَهُ الْكِلَابُ الْمُعَلَّمَةُ فَلَا بَأْسَ بِأَكْلِ مَا قَتَلَتْ مِمَّا صَادَتْ إِذَا ذُكِرَ اسْمُ اللَّهِ عَلَى إِرْسَالِهَا [ ص: 371 ] قَالَ مَالِك وَأَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِي الَّذِي يَتَخَلَّصُ الصَّيْدَ مِنْ مَخَالِبِ الْبَازِي أَوْ مِنْ الْكَلْبِ ثُمَّ يَتَرَبَّصُ بِهِ فَيَمُوتُ أَنَّهُ لَا يَحِلُّ أَكْلُهُ قَالَ مَالِك وَكَذَلِكَ كُلُّ مَا قُدِرَ عَلَى ذَبْحِهِ وَهُوَ فِي مَخَالِبِ الْبَازِي أَوْ فِي فِي الْكَلْبِ فَيَتْرُكُهُ صَاحِبُهُ وَهُوَ قَادِرٌ عَلَى ذَبْحِهِ حَتَّى يَقْتُلَهُ الْبَازِي أَوْ الْكَلْبُ فَإِنَّهُ لَا يَحِلُّ أَكْلُهُ قَالَ مَالِك وَكَذَلِكَ الَّذِي يَرْمِي الصَّيْدَ فَيَنَالُهُ وَهُوَ حَيٌّ فَيُفَرِّطُ فِي ذَبْحِهِ حَتَّى يَمُوتَ فَإِنَّهُ لَا يَحِلُّ أَكْلُهُ قَالَ مَالِك الْأَمْرُ الْمُجْتَمَعُ عَلَيْهِ عِنْدَنَا أَنَّ الْمُسْلِمَ إِذَا أَرْسَلَ كَلْبَ الْمَجُوسِيِّ الضَّارِيَ فَصَادَ أَوْ قَتَلَ إِنَّهُ إِذَا كَانَ مُعَلَّمًا فَأَكْلُ ذَلِكَ الصَّيْدِ حَلَالٌ لَا بَأْسَ بِهِ وَإِنْ لَمْ يُذَكِّهِ الْمُسْلِمُ وَإِنَّمَا مَثَلُ ذَلِكَ مَثَلُ الْمُسْلِمِ يَذْبَحُ بِشَفْرَةِ الْمَجُوسِيِّ أَوْ يَرْمِي بِقَوْسِهِ أَوْ بِنَبْلِهِ فَيَقْتُلُ بِهَا فَصَيْدُهُ ذَلِكَ وَذَبِيحَتُهُ حَلَالٌ لَا بَأْسَ بِأَكْلِهِ وَإِذَا أَرْسَلَ الْمَجُوسِيُّ كَلْبَ الْمُسْلِمِ الضَّارِيَ عَلَى صَيْدٍ فَأَخَذَهُ فَإِنَّهُ لَا يُؤْكَلُ ذَلِكَ الصَّيْدُ إِلَّا أَنْ يُذَكَّى وَإِنَّمَا مَثَلُ ذَلِكَ مَثَلُ قَوْسِ الْمُسْلِمِ وَنَبْلِهِ يَأْخُذُهَا الْمَجُوسِيُّ فَيَرْمِي بِهَا الصَّيْدَ فَيَقْتُلُهُ وَبِمَنْزِلَةِ شَفْرَةِ الْمُسْلِمِ يَذْبَحُ بِهَا الْمَجُوسِيُّ فَلَا يَحِلُّ أَكْلُ شَيْءٍ مِنْ ذَلِكَ
tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান