আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ
كتاب الموطأ للإمام مالك
১৯. ইতিকাফের বর্ণনা - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৬৮৭
৫. ইতিকাফ অবস্থায় বিবাহ করা
মালিক (রাহঃ) বলেন, ইতিকাফকারীর পক্ষে নিকাহ (অর্থাৎ আকদ করতে কোন ক্ষতি নাই যাহাতে সহবাস করা না হয়। ইতিকাফকারী মহিলাকেও বিবাহ করা যায় সহবাস ব্যতীত কেবল খিতবার (প্রস্তাবের) মাধ্যমে। মালিক (রাহঃ) বলেনঃ ইতিকাফকারীর জন্য তাহার স্ত্রীদের সহিত দিবসে যাহা হারাম রাত্রিতেও তাহা হারাম।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ কোন ব্যক্তির জন্য ইতিকাফে থাকা অবস্থায় তাহার স্ত্রীকে স্পর্শ (সহবাস) করা হালাল নহে এবং চুমু খাওয়া ইত্যাদি দ্বারা স্ত্রীকে উপভোগ করিবে না।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ ইতিকাফকারী পুরুষ ও স্ত্রীলোক উভয়ের জন্য ইতিকাফ অবস্থায় নিকাহ করা মাকরূহ বলিতে আমি কাহাকেও শুনি নাই যতক্ষণ সহবাস না করা হয়। আর রোযাদারের জন্য রোযা অবস্থায় বিবাহ করা মাকরূহ নহে। ইতিকাফকারীর বিবাহ করা এবং মুহরিম-এর (যিনি হজ্জ ও উমরার উদ্দেশ্যে, ইহরাম করিয়াছেন) বিবাহ করার মধ্যে পার্থক্য এই যে, মুহরিম পানাহার করিতে পরিবে, রোগী দেখিতে যাইতে পরিবে এবং জানাযায় উপস্থিত হইতে পারবে, তবে খোশবু ব্যবহার করিতে পারবে না। আর ইতিকাফকারীর পুরুষ ও স্ত্রীলোক তাহারা উভয়ে তৈল ব্যবহার করিতে পারিবে, খোশবু ব্যবহার করিতে পরিবে। তাহারা প্রত্যেকে চুল কাটিতে পারবে কিন্তু জানাযায় শরীক হইতে পারবে না। জানাযার নামায পড়িতে পারবে না। আর তাহারা রোগী দেখিতে যাইতে পারিবে না। তাই বিবাহের ব্যাপারে উভয়ের (মুহরিম ও ইতিকাফকারী) হুকুম ভিন্ন ভিন্ন।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ মুহরিম, ইতিকাফকারী এবং রোযাদারের বিবাহের ব্যাপারে ইহা পূর্ববর্তীদের নীতি ছিল।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ কোন ব্যক্তির জন্য ইতিকাফে থাকা অবস্থায় তাহার স্ত্রীকে স্পর্শ (সহবাস) করা হালাল নহে এবং চুমু খাওয়া ইত্যাদি দ্বারা স্ত্রীকে উপভোগ করিবে না।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ ইতিকাফকারী পুরুষ ও স্ত্রীলোক উভয়ের জন্য ইতিকাফ অবস্থায় নিকাহ করা মাকরূহ বলিতে আমি কাহাকেও শুনি নাই যতক্ষণ সহবাস না করা হয়। আর রোযাদারের জন্য রোযা অবস্থায় বিবাহ করা মাকরূহ নহে। ইতিকাফকারীর বিবাহ করা এবং মুহরিম-এর (যিনি হজ্জ ও উমরার উদ্দেশ্যে, ইহরাম করিয়াছেন) বিবাহ করার মধ্যে পার্থক্য এই যে, মুহরিম পানাহার করিতে পরিবে, রোগী দেখিতে যাইতে পরিবে এবং জানাযায় উপস্থিত হইতে পারবে, তবে খোশবু ব্যবহার করিতে পারবে না। আর ইতিকাফকারীর পুরুষ ও স্ত্রীলোক তাহারা উভয়ে তৈল ব্যবহার করিতে পারিবে, খোশবু ব্যবহার করিতে পরিবে। তাহারা প্রত্যেকে চুল কাটিতে পারবে কিন্তু জানাযায় শরীক হইতে পারবে না। জানাযার নামায পড়িতে পারবে না। আর তাহারা রোগী দেখিতে যাইতে পারিবে না। তাই বিবাহের ব্যাপারে উভয়ের (মুহরিম ও ইতিকাফকারী) হুকুম ভিন্ন ভিন্ন।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ মুহরিম, ইতিকাফকারী এবং রোযাদারের বিবাহের ব্যাপারে ইহা পূর্ববর্তীদের নীতি ছিল।
بَاب النِّكَاحِ فِي الْاعْتِكَافِ
قَالَ مَالِك لَا بَأْسَ بِنِكَاحِ الْمُعْتَكِفِ نِكَاحَ الْمِلْكِ مَا لَمْ يَكُنْ الْمَسِيسُ وَالْمَرْأَةُ الْمُعْتَكِفَةُ أَيْضًا تُنْكَحُ نِكَاحَ الْخِطْبَةِ مَا لَمْ يَكُنْ الْمَسِيسُ وَيَحْرُمُ عَلَى الْمُعْتَكِفِ مِنْ أَهْلِهِ بِاللَّيْلِ مَا يَحْرُمُ عَلَيْهِ مِنْهُنَّ بِالنَّهَارِ قَالَ يَحْيَى قَالَ زِيَاد قَالَ مَالِك وَلَا يَحِلُّ لِرَجُلٍ أَنْ يَمَسَّ امْرَأَتَهُ وَهُوَ مُعْتَكِفٌ وَلَا يَتَلَذَّذُ مِنْهَا بِقُبْلَةٍ وَلَا غَيْرِهَا وَلَمْ أَسْمَعْ أَحَدًا يَكْرَهُ لِلْمُعْتَكِفِ وَلَا لِلْمُعْتَكِفَةِ أَنْ يَنْكِحَا فِي اعْتِكَافِهِمَا مَا لَمْ يَكُنْ الْمَسِيسُ فَيُكْرَهُ وَلَا يُكْرَهُ لِلصَّائِمِ أَنْ يَنْكِحَ فِي صِيَامِهِ وَفَرْقٌ بَيْنَ نِكَاحِ الْمُعْتَكِفِ وَنِكَاحِ الْمُحْرِمِ أَنَّ الْمُحْرِمَ يَأْكُلُ وَيَشْرَبُ وَيَعُودُ الْمَرِيضَ وَيَشْهَدُ الْجَنَائِزَ وَلَا يَتَطَيَّبُ وَالْمُعْتَكِفُ وَالْمُعْتَكِفَةُ يَدَّهِنَانِ وَيَتَطَيَّبَانِ وَيَأْخُذُ كُلُّ وَاحِدٍ مِنْهُمَا مِنْ شَعَرِهِ وَلَا يَشْهَدَانِ الْجَنَائِزَ وَلَا يُصَلِّيَانِ عَلَيْهَا وَلَا يَعُودَانِ الْمَرِيضَ فَأَمْرُهُمَا فِي النِّكَاحِ مُخْتَلِفٌ وَذَلِكَ الْمَاضِي مِنْ السُّنَّةِ فِي نِكَاحِ الْمُحْرِمِ وَالْمُعْتَكِفِ وَالصَّائِمِ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী: