আল মুওয়াত্তা - ইমাম মালিক রহঃ
كتاب الموطأ للإمام مالك
১৭. যাকাতের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৫৮৫
১২. গরু-মহিষাদির যাকাত
রেওয়ায়ত ২৪. তাউস ইয়ামানী (রাহঃ) হইতে বর্ণিত- মুয়ায ইবনে জাবল (রাযিঃ) ত্রিশটি গাভীতে এক একটি বৎসরের বাছুর এবং চল্লিশটি গাভীতে দুই বছর বয়সের একটি গাভী গ্রহণ করিয়াছিলেন। ত্রিশের কম সংখ্যায় কিছুই তিনি নেন নাই। তখন তিনি বলিয়াছিলেন, এই বিষয়ে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) হইতে কোন নির্দেশ আমি শুনি নাই। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) এর সঙ্গে যদি পুনরায় সাক্ষাত ঘটে তবে এই সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করিয়া জানিয়া নিব। কিন্তু মুয়ায (রাযিঃ) (ইয়ামন হইতে ফিরিয়া) আসার পূর্বেই রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আল্লাহর সান্নিধ্যে চলিয়া গিয়াছিলেন।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ কাহারও বকরীসমূহ দুই বা ততোধিক একত্র করার পর যে সংখ্যায় হইবে সেই অনুসারে ইহার যাকাত ধার্য হইবে। তদ্রূপ কাহারও স্বর্ণ বা রৌপ্য যদি বিভিন্ন লোকের হাতে থাকে তবে সবগুলিকে একত্র করার পর যে পরিমাণ হইবে সেই হিসাবে ইহাতে যাকাত ধার্য করা হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ কাহারও নিকট যদি ভেড়া অথবা বকরী একই পালে মিশ্রিত হইয়া থাকে তবে সবগুলি গণনা করিয়া দেখা হইবে। সবগুলি একত্রে যাকাত ধার্য হয় এমন সংখ্যায় উপনীত হইলে যাকাত ধার্য হইবে। কারণ এইগুলি ‘গণম' (বকরী) জাতীয় পশু। উমর ইবনে খাত্তাব (রাযিঃ) তাহার পূর্বে উল্লিখিত পত্রে উল্লেখ করিয়াছেন, বকরীর সংখ্যা চল্লিশ হইলে একটি বকরী যাকাত দিবে। সংখ্যায় ভেড়া অধিক হইলে আর বকরী কম হইলে যাকাতের বেলায় ভেড়া গ্রহণ করা হইবে। আর বিপরীত হইলে বকরী লওয়া হইবে। সংখ্যায় সমান হইলে যাকাতগ্রহীতার ইখতিয়ার থাকিবে- যাহা ভাল মনে করে তাহাই গ্রহণ করিবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ তদ্রূপ আরবি বা বুখতী উট একত্রে মিলাইয়া যাকাত নেওয়া হইবে। সংখ্যায় যাহা অধিক হইবে তাহা হইতেই যাকাত গ্রহণ করা হইবে। আর সমসংখ্যক হইলে ইহা যাকাতগ্রহীতার ইখতিয়ারাধীন থাকিবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ গরু ও মহিষ একই সম্প্রদায়ভুক্ত বলিয়া গণ্য । ইহাতে উভয় জাতীয়কে একত্র করিয়া যাকাত লওয়া উচিত। যে জাতীয় পশু সংখ্যায় অধিক হইবে যাকাতে উহাই গ্রহণ করা হইলে। সমসংখ্যক হইলে যাকাত গ্রহীতার ইখতিয়ারাধীন থাকিবে। গাভী ও মহিষ উভয় দলই যদি নিসাব পরিমাণ থাকে তবে উভয় হইতে আলাদা যাকাত লওয়া হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেন, নূতনভাবে যদি কেহ পশুর মালিক হয় তবে ঐ দিন হইতে পূর্ণ এক বৎসর অতিক্রান্ত না হওয়া পর্যন্ত উহাতে যাকাত ধার্য হইবে না। তবে পূর্ব হইতে যদি নিসাব পরিমাণ পশু (পাঁচটি উট বা ত্রিশটি গাভী বা চল্লিশটি বকরী) তাহার নিকট থাকে আর পরে সে ক্রয় বা হেবা বা উত্তরাধিকার সূত্রে আর কিছু পশুর মালিক হয় তবে পূর্বস্থিত পশুগুলির সহিত মিশ্রণ করিয়া এইগুলিরও যাকাত আদায় করিতে হইবে যদিও এইগুলিতে পূর্ণ এক বৎসর অতিক্রান্ত হয় নাই। পূর্বস্থিত পশুগুলির যাকাত আদায় করিয়া দেওয়ার পর যদি এইগুলি তাহার মালিকানায় আসিয়া থাকে তবে পূর্বস্থিত পশুগুলির পুনরায় যখন যাকাত দিবে তখন সেই সঙ্গে এইগুলিরও যাকাত দিবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ মাস’আলাটির নজীর হইল, কেহ তাহার মালিকানাধীন রৌপ্যের যাকাত আদায় করিয়া বাকি রৌপ্য দ্বারা অন্য কোন ব্যক্তির নিকট হইতে পণ্যদ্রব্য কিনিয়া লইল। বিক্রেতার উপর উক্ত পণ্যদ্রব্যের যাকাত প্রদান করা ওয়াজিব। কাজেই এই দ্বিতীয় ব্যক্তি যাকাত দিবে। এই অবস্থায় ক্রয়কারী লোকটি যেন অদ্য তাহার যাকাত আদায় করিল আর বিক্রেতা যেন গতকাল তাহার যাকাত আদায় করিয়াছে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ নিসাব পরিমাণ হইতে কম বকরী কাহারও নিকট ছিল এবং পরে সে আরও কিছু বকরীর মালিক হইল, ইহাতে নিসাব পরিমাণের চাইতেও যদি তাহার বকরীর সংখ্যা অধিক হইয়া যায় তবুও পূর্ণ এক বৎসর অতিক্রান্ত না হওয়া পর্যন্ত উহাতে যাকাত ধার্য হইবে না। কারণ যাকাতের বেলায় নিসাব পরিমাণ হইতে কম দ্রব্য ধর্তব্য বলিয়া গণ্য হয় না। নিসাব পরিমাণ হইয়া যাওয়ার পর ঐ জাতীয় যত পশু তাহার মালিকানায় আসিবে, কম হউক বা বেশী হউক, সবগুলিরই যাকাত দিতে হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ নিসাব পরিমাণ পশু (উট, গরু, ছাগল) কাহারও নিকট ছিল, পরে আরও কিছু পশু যদি তাহার অধিকারে আসে তবে পূর্ণ নিসাবের সহিত এইগুলিরও যাকাত প্রদান করিতে হইবে। আর এই ব্যাপারে আমি যাহা শুনিয়াছি তন্মধ্যে এই মতটি আমার নিকট অধিক প্রিয়।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ যে ধরনের পশু যাকাতে ধার্য করা হইয়াছে সেই ধরনের পশু যদি নিসাবের অধিকারী ব্যক্তির পশুপালে না থাকে, যেমন ধার্য হইয়াছে এক বৎসর বয়সের উট আর ঐ ব্যক্তির পালে তাহা নাই, তবে দুই বৎসর বয়সের উট প্রদান করা হইবে। আর দুই, তিন বা চার বৎসর বয়সের যাকাতে ধার্যকৃত উট পশুপালে পাওয়া না গেলে, সেই ধরনের ক্রয় করিয়া তাহ আদায় করা হইবে। উহার জন্য মূল্য দ্বারা যাকাত প্রদান করা আমি পছন্দ করি না।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ সেচ কার্যের বা হালের উট বা মহিষ নিসাব পরিমাণ হইলে উহাতেও যাকাত ওয়াজিব হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ কাহারও বকরীসমূহ দুই বা ততোধিক একত্র করার পর যে সংখ্যায় হইবে সেই অনুসারে ইহার যাকাত ধার্য হইবে। তদ্রূপ কাহারও স্বর্ণ বা রৌপ্য যদি বিভিন্ন লোকের হাতে থাকে তবে সবগুলিকে একত্র করার পর যে পরিমাণ হইবে সেই হিসাবে ইহাতে যাকাত ধার্য করা হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ কাহারও নিকট যদি ভেড়া অথবা বকরী একই পালে মিশ্রিত হইয়া থাকে তবে সবগুলি গণনা করিয়া দেখা হইবে। সবগুলি একত্রে যাকাত ধার্য হয় এমন সংখ্যায় উপনীত হইলে যাকাত ধার্য হইবে। কারণ এইগুলি ‘গণম' (বকরী) জাতীয় পশু। উমর ইবনে খাত্তাব (রাযিঃ) তাহার পূর্বে উল্লিখিত পত্রে উল্লেখ করিয়াছেন, বকরীর সংখ্যা চল্লিশ হইলে একটি বকরী যাকাত দিবে। সংখ্যায় ভেড়া অধিক হইলে আর বকরী কম হইলে যাকাতের বেলায় ভেড়া গ্রহণ করা হইবে। আর বিপরীত হইলে বকরী লওয়া হইবে। সংখ্যায় সমান হইলে যাকাতগ্রহীতার ইখতিয়ার থাকিবে- যাহা ভাল মনে করে তাহাই গ্রহণ করিবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ তদ্রূপ আরবি বা বুখতী উট একত্রে মিলাইয়া যাকাত নেওয়া হইবে। সংখ্যায় যাহা অধিক হইবে তাহা হইতেই যাকাত গ্রহণ করা হইবে। আর সমসংখ্যক হইলে ইহা যাকাতগ্রহীতার ইখতিয়ারাধীন থাকিবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ গরু ও মহিষ একই সম্প্রদায়ভুক্ত বলিয়া গণ্য । ইহাতে উভয় জাতীয়কে একত্র করিয়া যাকাত লওয়া উচিত। যে জাতীয় পশু সংখ্যায় অধিক হইবে যাকাতে উহাই গ্রহণ করা হইলে। সমসংখ্যক হইলে যাকাত গ্রহীতার ইখতিয়ারাধীন থাকিবে। গাভী ও মহিষ উভয় দলই যদি নিসাব পরিমাণ থাকে তবে উভয় হইতে আলাদা যাকাত লওয়া হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেন, নূতনভাবে যদি কেহ পশুর মালিক হয় তবে ঐ দিন হইতে পূর্ণ এক বৎসর অতিক্রান্ত না হওয়া পর্যন্ত উহাতে যাকাত ধার্য হইবে না। তবে পূর্ব হইতে যদি নিসাব পরিমাণ পশু (পাঁচটি উট বা ত্রিশটি গাভী বা চল্লিশটি বকরী) তাহার নিকট থাকে আর পরে সে ক্রয় বা হেবা বা উত্তরাধিকার সূত্রে আর কিছু পশুর মালিক হয় তবে পূর্বস্থিত পশুগুলির সহিত মিশ্রণ করিয়া এইগুলিরও যাকাত আদায় করিতে হইবে যদিও এইগুলিতে পূর্ণ এক বৎসর অতিক্রান্ত হয় নাই। পূর্বস্থিত পশুগুলির যাকাত আদায় করিয়া দেওয়ার পর যদি এইগুলি তাহার মালিকানায় আসিয়া থাকে তবে পূর্বস্থিত পশুগুলির পুনরায় যখন যাকাত দিবে তখন সেই সঙ্গে এইগুলিরও যাকাত দিবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ মাস’আলাটির নজীর হইল, কেহ তাহার মালিকানাধীন রৌপ্যের যাকাত আদায় করিয়া বাকি রৌপ্য দ্বারা অন্য কোন ব্যক্তির নিকট হইতে পণ্যদ্রব্য কিনিয়া লইল। বিক্রেতার উপর উক্ত পণ্যদ্রব্যের যাকাত প্রদান করা ওয়াজিব। কাজেই এই দ্বিতীয় ব্যক্তি যাকাত দিবে। এই অবস্থায় ক্রয়কারী লোকটি যেন অদ্য তাহার যাকাত আদায় করিল আর বিক্রেতা যেন গতকাল তাহার যাকাত আদায় করিয়াছে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ নিসাব পরিমাণ হইতে কম বকরী কাহারও নিকট ছিল এবং পরে সে আরও কিছু বকরীর মালিক হইল, ইহাতে নিসাব পরিমাণের চাইতেও যদি তাহার বকরীর সংখ্যা অধিক হইয়া যায় তবুও পূর্ণ এক বৎসর অতিক্রান্ত না হওয়া পর্যন্ত উহাতে যাকাত ধার্য হইবে না। কারণ যাকাতের বেলায় নিসাব পরিমাণ হইতে কম দ্রব্য ধর্তব্য বলিয়া গণ্য হয় না। নিসাব পরিমাণ হইয়া যাওয়ার পর ঐ জাতীয় যত পশু তাহার মালিকানায় আসিবে, কম হউক বা বেশী হউক, সবগুলিরই যাকাত দিতে হইবে।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ নিসাব পরিমাণ পশু (উট, গরু, ছাগল) কাহারও নিকট ছিল, পরে আরও কিছু পশু যদি তাহার অধিকারে আসে তবে পূর্ণ নিসাবের সহিত এইগুলিরও যাকাত প্রদান করিতে হইবে। আর এই ব্যাপারে আমি যাহা শুনিয়াছি তন্মধ্যে এই মতটি আমার নিকট অধিক প্রিয়।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ যে ধরনের পশু যাকাতে ধার্য করা হইয়াছে সেই ধরনের পশু যদি নিসাবের অধিকারী ব্যক্তির পশুপালে না থাকে, যেমন ধার্য হইয়াছে এক বৎসর বয়সের উট আর ঐ ব্যক্তির পালে তাহা নাই, তবে দুই বৎসর বয়সের উট প্রদান করা হইবে। আর দুই, তিন বা চার বৎসর বয়সের যাকাতে ধার্যকৃত উট পশুপালে পাওয়া না গেলে, সেই ধরনের ক্রয় করিয়া তাহ আদায় করা হইবে। উহার জন্য মূল্য দ্বারা যাকাত প্রদান করা আমি পছন্দ করি না।
মালিক (রাহঃ) বলেনঃ সেচ কার্যের বা হালের উট বা মহিষ নিসাব পরিমাণ হইলে উহাতেও যাকাত ওয়াজিব হইবে।
بَاب مَا جَاءَ فِي صَدَقَةِ الْبَقَرِ
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ حُمَيْدِ بْنِ قَيْسٍ الْمَكِّيِّ عَنْ طَاوُسٍ الْيَمَانِيِّ أَنَّ مُعَاذَ بْنَ جَبَلٍ الْأَنْصَارِيَّ أَخَذَ مِنْ ثَلَاثِينَ بَقَرَةً تَبِيعًا وَمِنْ أَرْبَعِينَ بَقَرَةً مُسِنَّةً وَأُتِيَ بِمَا دُونَ ذَلِكَ فَأَبَى أَنْ يَأْخُذَ مِنْهُ شَيْئًا وَقَالَ لَمْ أَسْمَعْ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِيهِ شَيْئًا حَتَّى أَلْقَاهُ فَأَسْأَلَهُ فَتُوُفِّيَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَبْلَ أَنْ يَقْدُمَ مُعَاذُ بْنُ جَبَلٍ
قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِيمَنْ كَانَتْ لَهُ غَنَمٌ عَلَى رَاعِيَيْنِ مُفْتَرِقَيْنِ أَوْ عَلَى رِعَاءٍ مُفْتَرِقِينَ فِي بُلْدَانٍ شَتَّى أَنَّ ذَلِكَ يُجْمَعُ كُلُّهُ عَلَى صَاحِبِهِ فَيُؤَدِّي مِنْهُ صَدَقَتَهُ وَمِثْلُ ذَلِكَ الرَّجُلُ يَكُونُ لَهُ الذَّهَبُ أَوْ الْوَرِقُ مُتَفَرِّقَةً فِي أَيْدِي نَاسٍ شَتَّى إِنَّهُ يَنْبَغِي لَهُ أَنْ يَجْمَعَهَا فَيُخْرِجَ مِنْهَا مَا وَجَبَ عَلَيْهِ فِي ذَلِكَ مِنْ زَكَاتِهَا وَقَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك فِي الرَّجُلِ يَكُونُ لَهُ الضَّأْنُ وَالْمَعْزُ أَنَّهَا تُجْمَعُ عَلَيْهِ فِي الصَّدَقَةِ فَإِنْ كَانَ فِيهَا مَا تَجِبُ فِيهِ الصَّدَقَةُ صُدِّقَتْ وَقَالَ إِنَّمَا هِيَ غَنَمٌ كُلُّهَا وَفِي كِتَابِ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ وَفِي سَائِمَةِ الْغَنَمِ إِذَا بَلَغَتْ أَرْبَعِينَ شَاةً شَاةٌ قَالَ مَالِك فَإِنْ كَانَتْ الضَّأْنُ هِيَ أَكْثَرَ مِنْ الْمَعْزِ وَلَمْ يَجِبْ عَلَى رَبِّهَا إِلَّا شَاةٌ وَاحِدَةٌ أَخَذَ الْمُصَدِّقُ تِلْكَ الشَّاةَ الَّتِي وَجَبَتْ عَلَى رَبِّ الْمَالِ مِنْ الضَّأْنِ وَإِنْ كَانَتْ الْمَعْزُ أَكْثَرَ مِنْ الضَّأْنِ أُخِذَ مِنْهَا فَإِنْ اسْتَوَى الضَّأْنُ وَالْمَعْزُ أَخَذَ الشَّاةَ مِنْ أَيَّتِهِمَا شَاءَ قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك وَكَذَلِكَ الْإِبِلُ الْعِرَابُ وَالْبُخْتُ يُجْمَعَانِ عَلَى رَبِّهِمَا فِي الصَّدَقَةِ وَقَالَ إِنَّمَا هِيَ إِبِلٌ كُلُّهَا فَإِنْ كَانَتْ الْعِرَابُ هِيَ أَكْثَرَ مِنْ الْبُخْتِ وَلَمْ يَجِبْ عَلَى رَبِّهَا إِلَّا بَعِيرٌ وَاحِدٌ فَلْيَأْخُذْ مِنْ الْعِرَابِ صَدَقَتَهَا فَإِنْ كَانَتْ الْبُخْتُ أَكْثَرَ فَلْيَأْخُذْ مِنْهَا فَإِنْ اسْتَوَتْ فَلْيَأْخُذْ مِنْ أَيَّتِهِمَا شَاءَ قَالَ مَالِك وَكَذَلِكَ الْبَقَرُ وَالْجَوَامِيسُ تُجْمَعُ فِي الصَّدَقَةِ عَلَى رَبِّهَا وَقَالَ إِنَّمَا هِيَ بَقَرٌ كُلُّهَا فَإِنْ كَانَتْ الْبَقَرُ هِيَ أَكْثَرَ مِنْ الْجَوَامِيسِ وَلَا تَجِبُ عَلَى رَبِّهَا إِلَّا بَقَرَةٌ وَاحِدَةٌ فَلْيَأْخُذْ مِنْ الْبَقَرِ صَدَقَتَهُمَا وَإِنْ كَانَتْ الْجَوَامِيسُ أَكْثَرَ فَلْيَأْخُذْ مِنْهَا فَإِنْ اسْتَوَتْ فَلْيَأْخُذْ مِنْ أَيَّتِهِمَا شَاءَ فَإِذَا وَجَبَتْ فِي ذَلِكَ الصَّدَقَةُ صُدِّقَ الصِّنْفَانِ جَمِيعًا قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك مَنْ أَفَادَ مَاشِيَةً مِنْ إِبِلٍ أَوْ بَقَرٍ أَوْ غَنَمٍ فَلَا صَدَقَةَ عَلَيْهِ فِيهَا حَتَّى يَحُولَ عَلَيْهَا الْحَوْلُ مِنْ يَوْمَ أَفَادَهَا إِلَّا أَنْ يَكُونَ لَهُ قَبْلَهَا نِصَابُ مَاشِيَةٍ وَالنِّصَابُ مَا تَجِبُ فِيهِ الصَّدَقَةُ إِمَّا خَمْسُ ذَوْدٍ مِنْ الْإِبِلِ وَإِمَّا ثَلَاثُونَ بَقَرَةً وَإِمَّا أَرْبَعُونَ شَاةً فَإِذَا كَانَ لِلرَّجُلِ خَمْسُ ذَوْدٍ مِنْ الْإِبِلِ أَوْ ثَلَاثُونَ بَقَرَةً أَوْ أَرْبَعُونَ شَاةً ثُمَّ أَفَادَ إِلَيْهَا إِبِلًا أَوْ بَقَرًا أَوْ غَنَمًا بِاشْتِرَاءٍ أَوْ هِبَةٍ أَوْ مِيرَاثٍ فَإِنَّهُ يُصَدِّقُهَا مَعَ مَاشِيَتِهِ حِينَ يُصَدِّقُهَا وَإِنْ لَمْ يَحُلْ عَلَى الْفَائِدَةِ الْحَوْلُ وَإِنْ كَانَ مَا أَفَادَ مِنْ الْمَاشِيَةِ إِلَى مَاشِيَتِهِ قَدْ صُدِّقَتْ قَبْلَ أَنْ يَشْتَرِيَهَا بِيَوْمٍ وَاحِدٍ أَوْ قَبْلَ أَنْ يَرِثَهَا بِيَوْمٍ وَاحِدٍ فَإِنَّهُ يُصَدِّقُهَا مَعَ مَاشِيَتِهِ حِينَ يُصَدِّقُ مَاشِيَتَهُ قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك وَإِنَّمَا مَثَلُ ذَلِكَ مَثَلُ الْوَرِقِ يُزَكِّيهَا الرَّجُلُ ثُمَّ يَشْتَرِي بِهَا مِنْ رَجُلٍ آخَرَ عَرْضًا وَقَدْ وَجَبَتْ عَلَيْهِ فِي عَرْضِهِ ذَلِكَ إِذَا بَاعَهُ الصَّدَقَةُ فَيُخْرِجُ الرَّجُلُ الْآخَرُ صَدَقَتَهَا هَذَا الْيَوْمَ وَيَكُونُ الْآخَرُ قَدْ صَدَّقَهَا مِنْ الْغَدِ قَالَ مَالِك فِي رَجُلٍ كَانَتْ لَهُ غَنَمٌ لَا تَجِبُ فِيهَا الصَّدَقَةُ فَاشْتَرَى إِلَيْهَا غَنَمًا كَثِيرَةً تَجِبُ فِي دُونِهَا الصَّدَقَةُ أَوْ وَرِثَهَا أَنَّهُ لَا تَجِبُ عَلَيْهِ فِي الْغَنَمِ كُلِّهَا الصَّدَقَةُ حَتَّى يَحُولَ عَلَيْهَا الْحَوْلُ مِنْ يَوْمَ أَفَادَهَا بِاشْتِرَاءٍ أَوْ مِيرَاثٍ وَذَلِكَ أَنَّ كُلَّ مَا كَانَ عِنْدَ الرَّجُلِ مِنْ مَاشِيَةٍ لَا تَجِبُ فِيهَا الصَّدَقَةُ مِنْ إِبِلٍ أَوْ بَقَرٍ أَوْ غَنَمٍ فَلَيْسَ يُعَدُّ ذَلِكَ نِصَابَ مَالٍ حَتَّى يَكُونَ فِي كُلِّ صِنْفٍ مِنْهَا مَا تَجِبُ فِيهِ الصَّدَقَةُ فَذَلِكَ النِّصَابُ الَّذِي يُصَدِّقُ مَعَهُ مَا أَفَادَ إِلَيْهِ صَاحِبُهُ مِنْ قَلِيلٍ أَوْ كَثِيرٍ مِنْ الْمَاشِيَةِ قَالَ مَالِك وَلَوْ كَانَتْ لِرَجُلٍ إِبِلٌ أَوْ بَقَرٌ أَوْ غَنَمٌ تَجِبُ فِي كُلِّ صِنْفٍ مِنْهَا الصَّدَقَةُ ثُمَّ أَفَادَ إِلَيْهَا بَعِيرًا أَوْ بَقَرَةً أَوْ شَاةً صَدَّقَهَا مَعَ مَاشِيَتِهِ حِينَ يُصَدِّقُهَا قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك وَهَذَا أَحَبُّ مَا سَمِعْتُ إِلَيَّ فِي هَذَا قَالَ مَالِك فِي الْفَرِيضَةِ تَجِبُ عَلَى الرَّجُلِ فَلَا تُوجَدُ عِنْدَهُ أَنَّهَا إِنْ كَانَتْ ابْنَةَ مَخَاضٍ فَلَمْ تُوجَدْ أُخِذَ مَكَانَهَا ابْنُ لَبُونٍ ذَكَرٌ وَإِنْ كَانَتْ بِنْتَ لَبُونٍ أَوْ حِقَّةً أَوْ جَذَعَةً وَلَمْ يَكُنْ عِنْدَهُ كَانَ عَلَى رَبِّ الْإِبِلِ أَنْ يَبْتَاعَهَا لَهُ حَتَّى يَأْتِيَهُ بِهَا وَلَا أُحِبُّ أَنْ يُعْطِيَهُ قِيمَتَهَا وَقَالَ مَالِك فِي الْإِبِلِ النَّوَاضِحِ وَالْبَقَرِ السَّوَانِي وَبَقَرِ الْحَرْثِ إِنِّي أَرَى أَنْ يُؤْخَذَ مِنْ ذَلِكَ كُلِّهِ إِذَا وَجَبَتْ فِيهِ الصَّدَقَةُ
قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِيمَنْ كَانَتْ لَهُ غَنَمٌ عَلَى رَاعِيَيْنِ مُفْتَرِقَيْنِ أَوْ عَلَى رِعَاءٍ مُفْتَرِقِينَ فِي بُلْدَانٍ شَتَّى أَنَّ ذَلِكَ يُجْمَعُ كُلُّهُ عَلَى صَاحِبِهِ فَيُؤَدِّي مِنْهُ صَدَقَتَهُ وَمِثْلُ ذَلِكَ الرَّجُلُ يَكُونُ لَهُ الذَّهَبُ أَوْ الْوَرِقُ مُتَفَرِّقَةً فِي أَيْدِي نَاسٍ شَتَّى إِنَّهُ يَنْبَغِي لَهُ أَنْ يَجْمَعَهَا فَيُخْرِجَ مِنْهَا مَا وَجَبَ عَلَيْهِ فِي ذَلِكَ مِنْ زَكَاتِهَا وَقَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك فِي الرَّجُلِ يَكُونُ لَهُ الضَّأْنُ وَالْمَعْزُ أَنَّهَا تُجْمَعُ عَلَيْهِ فِي الصَّدَقَةِ فَإِنْ كَانَ فِيهَا مَا تَجِبُ فِيهِ الصَّدَقَةُ صُدِّقَتْ وَقَالَ إِنَّمَا هِيَ غَنَمٌ كُلُّهَا وَفِي كِتَابِ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ وَفِي سَائِمَةِ الْغَنَمِ إِذَا بَلَغَتْ أَرْبَعِينَ شَاةً شَاةٌ قَالَ مَالِك فَإِنْ كَانَتْ الضَّأْنُ هِيَ أَكْثَرَ مِنْ الْمَعْزِ وَلَمْ يَجِبْ عَلَى رَبِّهَا إِلَّا شَاةٌ وَاحِدَةٌ أَخَذَ الْمُصَدِّقُ تِلْكَ الشَّاةَ الَّتِي وَجَبَتْ عَلَى رَبِّ الْمَالِ مِنْ الضَّأْنِ وَإِنْ كَانَتْ الْمَعْزُ أَكْثَرَ مِنْ الضَّأْنِ أُخِذَ مِنْهَا فَإِنْ اسْتَوَى الضَّأْنُ وَالْمَعْزُ أَخَذَ الشَّاةَ مِنْ أَيَّتِهِمَا شَاءَ قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك وَكَذَلِكَ الْإِبِلُ الْعِرَابُ وَالْبُخْتُ يُجْمَعَانِ عَلَى رَبِّهِمَا فِي الصَّدَقَةِ وَقَالَ إِنَّمَا هِيَ إِبِلٌ كُلُّهَا فَإِنْ كَانَتْ الْعِرَابُ هِيَ أَكْثَرَ مِنْ الْبُخْتِ وَلَمْ يَجِبْ عَلَى رَبِّهَا إِلَّا بَعِيرٌ وَاحِدٌ فَلْيَأْخُذْ مِنْ الْعِرَابِ صَدَقَتَهَا فَإِنْ كَانَتْ الْبُخْتُ أَكْثَرَ فَلْيَأْخُذْ مِنْهَا فَإِنْ اسْتَوَتْ فَلْيَأْخُذْ مِنْ أَيَّتِهِمَا شَاءَ قَالَ مَالِك وَكَذَلِكَ الْبَقَرُ وَالْجَوَامِيسُ تُجْمَعُ فِي الصَّدَقَةِ عَلَى رَبِّهَا وَقَالَ إِنَّمَا هِيَ بَقَرٌ كُلُّهَا فَإِنْ كَانَتْ الْبَقَرُ هِيَ أَكْثَرَ مِنْ الْجَوَامِيسِ وَلَا تَجِبُ عَلَى رَبِّهَا إِلَّا بَقَرَةٌ وَاحِدَةٌ فَلْيَأْخُذْ مِنْ الْبَقَرِ صَدَقَتَهُمَا وَإِنْ كَانَتْ الْجَوَامِيسُ أَكْثَرَ فَلْيَأْخُذْ مِنْهَا فَإِنْ اسْتَوَتْ فَلْيَأْخُذْ مِنْ أَيَّتِهِمَا شَاءَ فَإِذَا وَجَبَتْ فِي ذَلِكَ الصَّدَقَةُ صُدِّقَ الصِّنْفَانِ جَمِيعًا قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك مَنْ أَفَادَ مَاشِيَةً مِنْ إِبِلٍ أَوْ بَقَرٍ أَوْ غَنَمٍ فَلَا صَدَقَةَ عَلَيْهِ فِيهَا حَتَّى يَحُولَ عَلَيْهَا الْحَوْلُ مِنْ يَوْمَ أَفَادَهَا إِلَّا أَنْ يَكُونَ لَهُ قَبْلَهَا نِصَابُ مَاشِيَةٍ وَالنِّصَابُ مَا تَجِبُ فِيهِ الصَّدَقَةُ إِمَّا خَمْسُ ذَوْدٍ مِنْ الْإِبِلِ وَإِمَّا ثَلَاثُونَ بَقَرَةً وَإِمَّا أَرْبَعُونَ شَاةً فَإِذَا كَانَ لِلرَّجُلِ خَمْسُ ذَوْدٍ مِنْ الْإِبِلِ أَوْ ثَلَاثُونَ بَقَرَةً أَوْ أَرْبَعُونَ شَاةً ثُمَّ أَفَادَ إِلَيْهَا إِبِلًا أَوْ بَقَرًا أَوْ غَنَمًا بِاشْتِرَاءٍ أَوْ هِبَةٍ أَوْ مِيرَاثٍ فَإِنَّهُ يُصَدِّقُهَا مَعَ مَاشِيَتِهِ حِينَ يُصَدِّقُهَا وَإِنْ لَمْ يَحُلْ عَلَى الْفَائِدَةِ الْحَوْلُ وَإِنْ كَانَ مَا أَفَادَ مِنْ الْمَاشِيَةِ إِلَى مَاشِيَتِهِ قَدْ صُدِّقَتْ قَبْلَ أَنْ يَشْتَرِيَهَا بِيَوْمٍ وَاحِدٍ أَوْ قَبْلَ أَنْ يَرِثَهَا بِيَوْمٍ وَاحِدٍ فَإِنَّهُ يُصَدِّقُهَا مَعَ مَاشِيَتِهِ حِينَ يُصَدِّقُ مَاشِيَتَهُ قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك وَإِنَّمَا مَثَلُ ذَلِكَ مَثَلُ الْوَرِقِ يُزَكِّيهَا الرَّجُلُ ثُمَّ يَشْتَرِي بِهَا مِنْ رَجُلٍ آخَرَ عَرْضًا وَقَدْ وَجَبَتْ عَلَيْهِ فِي عَرْضِهِ ذَلِكَ إِذَا بَاعَهُ الصَّدَقَةُ فَيُخْرِجُ الرَّجُلُ الْآخَرُ صَدَقَتَهَا هَذَا الْيَوْمَ وَيَكُونُ الْآخَرُ قَدْ صَدَّقَهَا مِنْ الْغَدِ قَالَ مَالِك فِي رَجُلٍ كَانَتْ لَهُ غَنَمٌ لَا تَجِبُ فِيهَا الصَّدَقَةُ فَاشْتَرَى إِلَيْهَا غَنَمًا كَثِيرَةً تَجِبُ فِي دُونِهَا الصَّدَقَةُ أَوْ وَرِثَهَا أَنَّهُ لَا تَجِبُ عَلَيْهِ فِي الْغَنَمِ كُلِّهَا الصَّدَقَةُ حَتَّى يَحُولَ عَلَيْهَا الْحَوْلُ مِنْ يَوْمَ أَفَادَهَا بِاشْتِرَاءٍ أَوْ مِيرَاثٍ وَذَلِكَ أَنَّ كُلَّ مَا كَانَ عِنْدَ الرَّجُلِ مِنْ مَاشِيَةٍ لَا تَجِبُ فِيهَا الصَّدَقَةُ مِنْ إِبِلٍ أَوْ بَقَرٍ أَوْ غَنَمٍ فَلَيْسَ يُعَدُّ ذَلِكَ نِصَابَ مَالٍ حَتَّى يَكُونَ فِي كُلِّ صِنْفٍ مِنْهَا مَا تَجِبُ فِيهِ الصَّدَقَةُ فَذَلِكَ النِّصَابُ الَّذِي يُصَدِّقُ مَعَهُ مَا أَفَادَ إِلَيْهِ صَاحِبُهُ مِنْ قَلِيلٍ أَوْ كَثِيرٍ مِنْ الْمَاشِيَةِ قَالَ مَالِك وَلَوْ كَانَتْ لِرَجُلٍ إِبِلٌ أَوْ بَقَرٌ أَوْ غَنَمٌ تَجِبُ فِي كُلِّ صِنْفٍ مِنْهَا الصَّدَقَةُ ثُمَّ أَفَادَ إِلَيْهَا بَعِيرًا أَوْ بَقَرَةً أَوْ شَاةً صَدَّقَهَا مَعَ مَاشِيَتِهِ حِينَ يُصَدِّقُهَا قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك وَهَذَا أَحَبُّ مَا سَمِعْتُ إِلَيَّ فِي هَذَا قَالَ مَالِك فِي الْفَرِيضَةِ تَجِبُ عَلَى الرَّجُلِ فَلَا تُوجَدُ عِنْدَهُ أَنَّهَا إِنْ كَانَتْ ابْنَةَ مَخَاضٍ فَلَمْ تُوجَدْ أُخِذَ مَكَانَهَا ابْنُ لَبُونٍ ذَكَرٌ وَإِنْ كَانَتْ بِنْتَ لَبُونٍ أَوْ حِقَّةً أَوْ جَذَعَةً وَلَمْ يَكُنْ عِنْدَهُ كَانَ عَلَى رَبِّ الْإِبِلِ أَنْ يَبْتَاعَهَا لَهُ حَتَّى يَأْتِيَهُ بِهَا وَلَا أُحِبُّ أَنْ يُعْطِيَهُ قِيمَتَهَا وَقَالَ مَالِك فِي الْإِبِلِ النَّوَاضِحِ وَالْبَقَرِ السَّوَانِي وَبَقَرِ الْحَرْثِ إِنِّي أَرَى أَنْ يُؤْخَذَ مِنْ ذَلِكَ كُلِّهِ إِذَا وَجَبَتْ فِيهِ الصَّدَقَةُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান