কিতাবুস সুনান (আলমুজতাবা) - ইমাম নাসায়ী রহঃ
المجتبى من السنن للنسائي
৫১. বিভিন্ন (হালাল-হারাম) পানীয়ের বিধান - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১৪ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৫৭১৫
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭১৫
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭১৫. মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল আ’লা (রাহঃ) ......... সুওয়ায়দ ইবনে গাফালা (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, উমর ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ) তাঁর কোন কর্মচারির নিকট লিখলেনঃ মুসলমানদেরকে এমন দ্রাক্ষারস পান করতে দিবে, যার দুই-তৃতীয়াংশ জ্বলে নিঃশেষ হয়ে গেছে, আর এক অংশ অবশিষ্ট রয়েছে।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْأَعْلَى قَالَ حَدَّثَنَا الْمُعْتَمِرُ قَالَ سَمِعْتُ مَنْصُورًا عَنْ إِبْرَاهِيمَ عَنْ نُبَاتَةَ عَنْ سُوَيْدِ بْنِ غَفَلَةَ قَالَ كَتَبَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ إِلَى بَعْضِ عُمَّالِهِ أَنْ ارْزُقْ الْمُسْلِمِينَ مِنْ الطِّلَاءِ مَا ذَهَبَ ثُلُثَاهُ وَبَقِيَ ثُلُثُهُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৫৭১৬
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭১৬
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭১৬. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... আমির ইবনে আব্দুল্লাহ্ (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, উমর ইবনে খাত্তাব (রাযিঃ) যে চিঠি আবু মুসা আশআরীকে লিখেছিলেন, তা আমি পাঠ করেছি। তাতে ছিল, আমার নিকট শামদেশ হতে একদল লোক এসেছে, তাদের নিকট রয়েছে কাল এবং গাঢ় এক প্রকার পানীয়, যা উটের গায়ে লাগানো মালিশের মত। আমি জিজ্ঞাসা করলামঃ তোমরা এর কত অংশ জ্বালাও? তারা বললেনঃ দুই অংশ পর্যন্ত, যখন এর মন্দ দুই-তৃতীয়াংশ চলে যায়, এক-তৃতীয়াংশ মন্দ- ক্ষতিকর হওয়ার কারণে আরেক তৃতীয়াংশ মন্দ গন্ধের কারণে। আপনি আপনার দেশে বসবাসকারীদের এরূপ রস পান করার অনুমতি দিন।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ سُلَيْمَانَ التَّيْمِيِّ عَنْ أَبِي مِجْلَزٍ عَنْ عَامِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ أَنَّهُ قَالَ قَرَأْتُ كِتَابَ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ إِلَى أَبِي مُوسَى أَمَّا بَعْدُ فَإِنَّهَا قَدِمَتْ عَلَيَّ عِيرٌ مِنْ الشَّامِ تَحْمِلُ شَرَابًا غَلِيظًا أَسْوَدَ كَطِلَاءِ الْإِبِلِ وَإِنِّي سَأَلْتُهُمْ عَلَى كَمْ يَطْبُخُونَهُ فَأَخْبَرُونِي أَنَّهُمْ يَطْبُخُونَهُ عَلَى الثُّلُثَيْنِ ذَهَبَ ثُلُثَاهُ الْأَخْبَثَانِ ثُلُثٌ بِبَغْيِهِ وَثُلُثٌ بِرِيحِهِ فَمُرْ مَنْ قِبَلَكَ يَشْرَبُونَهُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৫৭১৭
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭১৭
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭১৭. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... আব্দুল্লাহ্ ইবনে ইয়াযীদ খাতমী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, উমর ইবনে খাত্তাব (রাযিঃ) আমাদেরকে লিখলেন, প্রকাশ থাকে যে, তোমরা তোমাদের পানীয় ততক্ষণ জ্বালাবে, যতক্ষণ তা থেকে শয়তানের অংশ দূর হয়ে যায়। কেননা তার জন্য দুই ভাগ, আর তোমাদের জন্য এক ভাগ।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ هِشَامٍ عَنْ ابْنِ سِيرِينَ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ يَزِيدَ الْخَطْمِيَّ قَالَ كَتَبَ إِلَيْنَا عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ أَمَّا بَعْدُ فَاطْبُخُوا شَرَابَكُمْ حَتَّى يَذْهَبَ مِنْهُ نَصِيبُ الشَّيْطَانِ فَإِنَّ لَهُ اثْنَيْنِ وَلَكُمْ وَاحِدٌ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৫৭১৮
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭১৮
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭১৮. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... শা’বী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আলী (রাযিঃ) লোকদেরকে দ্রাক্ষারস পান করাতেন, আর তা এত গাঢ় হতো যে, যদি তাতে মাছি পতিত হতো, তবে সে বের হতে পারতো না।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ جَرِيرٍ عَنْ مُغِيرَةَ عَنْ الشَّعْبِيِّ قَالَ كَانَ عَلِيٌّ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ يَرْزُقُ النَّاسَ الطِّلَاءَ يَقَعُ فِيهِ الذُّبَابُ وَلَا يَسْتَطِيعُ أَنْ يَخْرُجَ مِنْهُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৫৭১৯
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭১৯
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭১৯. মুহাম্মাদ ইবনে মুসান্না (রাহঃ) ......... দাউদ (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি সাঈদ (রাহঃ)-কে জিজ্ঞাসা করলাম, উমর (রাযিঃ) কোন্ প্রকার শরাব পান হালাল করেছেন? তিনি বললেনঃ যে শরাবের দুই অংশ জ্বালিয়ে নিঃশেষ করা হয় এবং এক অংশ অবশিষ্ট থাকে।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى قَالَ حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عَدِيٍّ عَنْ دَاوُدَ قَالَ سَأَلْتُ سَعِيدًا مَا الشَّرَابُ الَّذِي أَحَلَّهُ عُمَرُ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ الَّذِي يُطْبَخُ حَتَّى يَذْهَبَ ثُلُثَاهُ وَيَبْقَى ثُلُثُهُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৫৭২০
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭২০
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭২০. যাকারিয়া ইবনে ইয়াহইয়া (রাহঃ) ......... সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রাহঃ) থেকে বর্ণিত যে, আবুদ্দারদা (রাযিঃ) ঐ শরাব পান করতেন, যার দুই অংশ জ্বালানাে হয়, আর এক অংশ অবশিষ্ট থাকে।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا زَكَرِيَّا بْنُ يَحْيَى قَالَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْأَعْلَى قَالَ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ دَاوُدَ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّ أَبَا الدَّرْدَاءِ كَانَ يَشْرَبُ مَا ذَهَبَ ثُلُثَاهُ وَبَقِيَ ثُلُثُهُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৫৭২১
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭২১
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭২১. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... আবু মুসা আশআরী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি এমন দ্রাক্ষারস পান করতেন, যার দুই অংশ জ্বালিয়ে ফেলা হতো, আর এক অংশ অবশিষ্ট থাকতো।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ هُشَيْمٍ قَالَ أَنْبَأَنَا إِسْمَعِيلُ بْنُ أَبِي خَالِدٍ عَنْ قَيْسِ بْنِ أَبِي حَازِمٍ عَنْ أَبِي مُوسَى الْأَشْعَرِيِّ أَنَّهُ كَانَ يَشْرَبُ مِنْ الطِّلَاءِ مَا ذَهَبَ ثُلُثَاهُ وَبَقِيَ ثُلُثُهُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৫৭২২
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭২২
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭২২. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। যে দ্রাক্ষারস জ্বালানাের পর এক-তৃতীয়াংশ অবশিষ্ট থাকে তা পান করাতে পাপ নেই।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ يَعْلَى بْنِ عَطَاءٍ قَالَ سَمِعْتُ سَعِيدَ بْنَ الْمُسَيَّبِ وَسَأَلَهُ أَعْرَابِيٌّ عَنْ شَرَابٍ يُطْبَخُ عَلَى النِّصْفِ فَقَالَ لَا حَتَّى يَذْهَبَ ثُلُثَاهُ وَيَبْقَى الثُّلُثُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৫৭২৩
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭২৩
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭২৩. আহমদ ইবনে খালিদ (রাহঃ) ......... সাঈদ ইবনে মুসায়্যিব (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন দ্রাক্ষারসের এক-তৃতীয়াংশ রেখে বাকিটা জ্বালানো হয়, তা পানে কোন দোষ নেই।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا أَحْمَدُ بْنُ خَالِدٍ عَنْ مَعْنٍ قَالَ حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ بْنُ صَالِحٍ عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ قَالَ إِذَا طُبِخَ الطِّلَاءُ عَلَى الثُّلُثِ فَلَا بَأْسَ بِهِ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৫৭২৪
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭২৪
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭২৪. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... আবু রাজা (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি হাসান (রাযিঃ) এর নিকট ঐ দ্রাক্ষারস সম্পর্কে প্রশ্ন করলাম, যা জ্বালার পর অর্ধেক অবশিষ্ট রয়েছে, তা পান করা সম্পর্কে তিনি বললেনঃ না, তা পান করাে না।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ يَزِيدَ بْنِ زُرَيْعٍ قَالَ حَدَّثَنَا أَبُو رَجَاءٍ قَالَ سَأَلْتُ الْحَسَنَ عَنْ الطِّلَاءِ الْمُنَصَّفِ فَقَالَ لَا تَشْرَبْهُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৫৭২৫
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭২৫
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭২৫. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... বশীর ইবনে মুহাজির (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি হাসান এর নিকট যে দ্রাক্ষারস জ্বালানো হয় সে সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি বললেন, তুমি জ্বালাতে থাকবে, যাবৎ না দুই-তৃতীয়াংশ জ্বলে যায় এবং এক-তৃতীয়াংশ অবশিষ্ট থাকে, তা পান করতে পারবে।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ بَشِيرِ بْنِ الْمُهَاجِرِ قَالَ سَأَلْتُ الْحَسَنَ عَمَّا يُطْبَخُ مِنْ الْعَصِيرِ قَالَ مَا تَطْبُخُهُ حَتَّى يَذْهَبَ الثُّلُثَانِ وَيَبْقَى الثُّلُثُ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৫৭২৬
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭২৬
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭২৬. ইসহাক ইবনে ইবরাহীম (রাহঃ) ......... আনাস ইবনে সীরীন (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আনাস ইবনে মালিক (রাযিঃ)-কে বলতে শুনেছিঃ শয়তান নূহ (আলাইহিস সালাম)-এর সাথে একটি খেজুর গাছের ব্যাপারে ঝগড়া করলো। সে বললোঃ এটা আমার, আর নূহ (আলাইহিস সালাম) বললেনঃ এটা আমার। তখন সাব্যস্ত হলো যে, এর দুই অংশ শয়তানের এবং এক অংশ নূহ (আলাইহিস সালাম)-এর।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا إِسْحَقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ قَالَ حَدَّثَنَا سَعْدُ بْنُ أَوْسٍ عَنْ أَنَسِ بْنِ سِيرِينَ قَالَ سَمِعْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ يَقُولُ إِنَّ نُوحًا صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَازَعَهُ الشَّيْطَانُ فِي عُودِ الْكَرْمِ فَقَالَ هَذَا لِي وَقَالَ هَذَا لِي فَاصْطَلَحَا عَلَى أَنَّ لِنُوحٍ ثُلُثَهَا وَلِلشَّيْطَانِ ثُلُثَيْهَا

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৫৭২৭
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭২৭
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭২৭. সুওয়ায়দ (রাহঃ) ......... আব্দুল মালিক ইবনে তুফায়ল জাযারী (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, উমর ইবনে আব্দুল আযীয (রাহঃ) আমাদেরকে লিখলেনঃ দ্রাক্ষারসের দুই অংশ জ্বলে গিয়ে এক অংশ অবশিষ্ট না থাকলে তা পান করো না। আর জেনে রাখ, প্রত্যেক মাদকদ্রব্যই হারাম।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا سُوَيْدٌ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ عَبْدِ الْمَلِكِ بْنِ طُفَيْلٍ الْجَزَرِيِّ قَالَ كَتَبَ إِلَيْنَا عُمَرُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ أَنْ لَا تَشْرَبُوا مِنْ الطِّلَاءِ حَتَّى يَذْهَبَ ثُلُثَاهُ وَيَبْقَى ثُلُثُهُ وَكُلُّ مُسْكِرٍ حَرَامٌ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং:৫৭২৮
আন্তর্জাতিক নং: ৫৭২৮
কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়
৫৭২৮. ইসহাক ইবনে ইবরাহীম (রাহঃ) ......... মাকহূল (রাহঃ) থেকে বর্ণিত যে, প্রত্যেক মাদকদ্রব্যই হারাম।
ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ
أَخْبَرَنَا إِسْحَقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ حَدَّثَنَا الْمُعْتَمِرُ عَنْ بُرْدٍ عَنْ مَكْحُولٍ قَالَ كُلُّ مُسْكِرٍ حَرَامٌ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান

বর্ণনাকারী: