কিতাবুস সুনান - ইমাম আবু দাউদ রহঃ

كتاب السنن للإمام أبي داود

১৫. কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

হাদীস নং: ৩০৩৫
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৪৬
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭১. যিম্মী কাফিরের তেজারতী মাল হতে উশর বা দশ ভাগের এক ভাগ নেয়া সম্পর্কে।
৩০৩৫. মুসাদ্দাদ (রাহঃ) .... হারব ইবনে উবাইদিল্লাহ (রাহঃ) তাঁর নানা হতে, তিনি তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ উশর ইয়াহূদ ও নাসারাদের নিকট হতে নিতে হবে এবং মুসলমানদের উপর উশর নেই।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي تَعْشِيرِ أَهْلِ الذِّمَّةِ إِذَا اخْتَلَفُوا بِالتِّجَارَاتِ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا أَبُو الأَحْوَصِ، حَدَّثَنَا عَطَاءُ بْنُ السَّائِبِ، عَنْ حَرْبِ بْنِ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ جَدِّهِ أَبِي أُمِّهِ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِنَّمَا الْعُشُورُ عَلَى الْيَهُودِ وَالنَّصَارَى وَلَيْسَ عَلَى الْمُسْلِمِينَ عُشُورٌ " .
tahqiq

তাহকীক:

rabi
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৩০৩৬
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৪৭
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭১. যিম্মী কাফিরের তেজারতী মাল হতে উশর বা দশ ভাগের এক ভাগ নেয়া সম্পর্কে।
৩০৩৬. মুহাম্মাদ ইবনে আব্দ মুহারিবী (রাহঃ) ..... হারব ইবনে উবাইদুল্লাহ (রাযিঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে পূর্বোক্ত হাদীসের অর্থের অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন, যাতে তিনি উশর’ শব্দের পরিবর্তে ’খারাজ’ শব্দের উল্লেখ করেছেন।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي تَعْشِيرِ أَهْلِ الذِّمَّةِ إِذَا اخْتَلَفُوا بِالتِّجَارَاتِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ الْمُحَارِبِيُّ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ السَّائِبِ، عَنْ حَرْبِ بْنِ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بِمَعْنَاهُ قَالَ " خَرَاجٌ " . مَكَانَ " الْعُشُورُ " .
tahqiq

তাহকীক:

rabi
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৩০৩৭
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৪৮
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭১. যিম্মী কাফিরের তেজারতী মাল হতে উশর বা দশ ভাগের এক ভাগ নেয়া সম্পর্কে।
৩০৩৭. মুহাম্মাদ ইবনে বাশশার (রাহঃ) ..... আতা (রাহঃ) বকর ইবনে ওয়াইল সম্প্রদায়ের জনৈক ব্যক্তি হতে শ্রবণ করেছেন, যিনি তার মামার নিকট হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেনঃ আমি জিজ্ঞাসা করি, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি কি আমার কওমের নিকট হতে উশর আদায় করব? জবাবে তিনি বলেনঃ উশর তো কেবল ইয়াহূদ ও নাসারাদের (তিজারতী মালের) উপর ধার্য হয়ে থাকে।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي تَعْشِيرِ أَهْلِ الذِّمَّةِ إِذَا اخْتَلَفُوا بِالتِّجَارَاتِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَطَاءٍ، عَنْ رَجُلٍ، مِنْ بَكْرِ بْنِ وَائِلٍ عَنْ خَالِهِ، قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أُعَشِّرُ قَوْمِي قَالَ " إِنَّمَا الْعُشُورُ عَلَى الْيَهُودِ وَالنَّصَارَى " .
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৩০৩৮
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৪৯
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭১. যিম্মী কাফিরের তেজারতী মাল হতে উশর বা দশ ভাগের এক ভাগ নেয়া সম্পর্কে।
৩০৩৮. মুহাম্মাদ ইবনে ইবরাহীম বাযযার (রাহঃ) ...... হারব ইবনে উবাইদিল্লাহ ইবনে উমাইর ছাকাফী তাঁর দাদা থেকে বর্ণনা করেছেন, যিনি বনু তাগলীবের লোক ছিলেন। তিনি বলেনঃ আমি নবী (ﷺ) এর নিকট হাযির হয়ে ইসলাম কবুল করি এবং তিনি আমাকে ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান দান করেন। আর তিনি আমাকে এ-ও শিক্ষা দেন যে, আমার কওম থেকে যারা ইসলাম কবুল করবে, আমি তাদের নিকট হতে কিরূপে সাদ্‌কা আদায় করব। এরপর আমি তাঁর নিকট ফিরে আসি এবং বলিঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি আমাকে যা শিখিয়েছিলেন, তা সবই আমার মনে আছে, তবে সাদ্‌কার ব্যাপারটি আমি ভুলে গেছি। আমি কি তাদের নিকট হতে উশর (এক-দশমাংশ) গ্রহণ করব? তিনি বলেনঃ না, বরং উশর তো ইয়াহূদ ও নাসারাদের (তিজারতী মালের জন্য) ধার্যকৃত।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي تَعْشِيرِ أَهْلِ الذِّمَّةِ إِذَا اخْتَلَفُوا بِالتِّجَارَاتِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْبَزَّازُ، حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ السَّلاَمِ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ السَّائِبِ، عَنْ حَرْبِ بْنِ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَيْرٍ الثَّقَفِيِّ، عَنْ جَدِّهِ، - رَجُلٍ مِنْ بَنِي تَغْلِبَ - قَالَ أَتَيْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَأَسْلَمْتُ وَعَلَّمَنِي الإِسْلاَمَ وَعَلَّمَنِي كَيْفَ آخُذُ الصَّدَقَةَ مِنْ قَوْمِي مِمَّنْ أَسْلَمَ ثُمَّ رَجَعْتُ إِلَيْهِ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ كُلُّ مَا عَلَّمْتَنِي قَدْ حَفِظْتُهُ إِلاَّ الصَّدَقَةَ أَفَأُعَشِّرُهُمْ قَالَ " لاَ إِنَّمَا الْعُشُورُ عَلَى النَّصَارَى وَالْيَهُودِ " .
tahqiq

তাহকীক:

rabi
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৩০৩৯
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৫০
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭১. যিম্মী কাফিরের তেজারতী মাল হতে উশর বা দশ ভাগের এক ভাগ নেয়া সম্পর্কে।
৩০৩৯. মুহাম্মাদ ইবনে ঈসা (রাহঃ) ..... ইরবায ইবনে সারিয়া সুলামী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমরা যখন নবী (ﷺ) এর সঙ্গে খায়বরে অবতরণ করি, তখন তাঁর সঙ্গে তাঁর অন্যান্য সাহাবীও উপস্থিত ছিলেন। সে সময় খায়বরের নেতা ছিল একজন দুষ্টপ্রকৃতির বিদ্রোহী ব্যক্তি। সে নবী (ﷺ) এর নিকট উপস্থিত হয়ে বলেঃ হে মুহাম্মাদ! এটা কি তোমার উচিত যে, তুমি আমাদের গাধাগুলো যবেহ করবে, ফলগুলো খেয়ে ফেলবে এবং আমাদের স্ত্রীদের মারধর করবে?

এ কথা শুনে অর্থাৎ নবী (ﷺ) রাগান্বিত হন এবং বলেনঃ হে ইবনে আওফ! তুমি তোমার ঘোড়ার পিঠে আরোহণ কর এবং এরূপ ঘোষণা করে দাও যে, মুসলিম ছাড়া আর কারো জন্য জান্নাত হালাল নয়। আর তোমরা নামাযের জন্য সমবেত হও।

রাবী বলেনঃ তখন সবাই নামাযের জন্য একত্রিত হয় এবং নবী (ﷺ) তাদের নিয়ে নামায আদায় করেন। এরপর তিনি দাঁড়ান এবং বলেনঃ তোমাদের কেউ কি তার খাটের উপর হেলান দিয়ে বসে এরূপ ধারণা করছে যে, আল্লাহ তাআলা ঐ সমস্ত জিনিস ব্যতীত, যার উল্লেখ কুরআনে আছে, আর কিছুই হারাম করেননি? জেনে রাখ, আল্লাহর শপথ! আমিও হুকুম দিয়েছি যাতে কিছু করার জন্য নসীহত করেছি এবং কিছু না করার জন্যও নির্দেশ দিয়েছি। এগুলিও কুরআনের আদেশ ও নিষেধের অনুরূপ এমনকি তা থেকেও অতিরিক্ত। (জেনে রাখ,) নিশ্চয় আল্লাহ তাআলা তোমাদের জন্য এ বৈধ করেননি যে, তোমরা আহলে কিতাবদের ঘরে তাদের অনুমতি ব্যতীত প্রবেশ করবে, তাদের স্ত্রীদের মারধর করবে এবং তাদের ফলমূল ভক্ষণ করবে। (বস্তুত এ নির্দেশ ততক্ষণ কার্যকর থাকবে), যতক্ষণ তারা তোমাদের (ঐ জিযিয়া প্রদান করবে), যা আদায় করা তাদের উপর ওয়াজিব।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي تَعْشِيرِ أَهْلِ الذِّمَّةِ إِذَا اخْتَلَفُوا بِالتِّجَارَاتِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى، حَدَّثَنَا أَشْعَثُ بْنُ شُعْبَةَ، حَدَّثَنَا أَرْطَاةُ بْنُ الْمُنْذِرِ، قَالَ سَمِعْتُ حَكِيمَ بْنَ عُمَيْرٍ أَبَا الأَحْوَصِ، يُحَدِّثُ عَنِ الْعِرْبَاضِ بْنِ سَارِيَةَ السُّلَمِيِّ، قَالَ نَزَلْنَا مَعَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم خَيْبَرَ وَمَعَهُ مَنْ مَعَهُ مِنْ أَصْحَابِهِ وَكَانَ صَاحِبُ خَيْبَرَ رَجُلاً مَارِدًا مُنْكَرًا فَأَقْبَلَ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ يَا مُحَمَّدُ أَلَكُمْ أَنْ تَذْبَحُوا حُمُرَنَا وَتَأْكُلُوا ثَمَرَنَا وَتَضْرِبُوا نِسَاءَنَا فَغَضِبَ يَعْنِي النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم وَقَالَ " يَا ابْنَ عَوْفٍ ارْكَبْ فَرَسَكَ ثُمَّ نَادِ أَلاَ إِنَّ الْجَنَّةَ لاَ تَحِلُّ إِلاَّ لِمُؤْمِنٍ وَأَنِ اجْتَمِعُوا لِلصَّلاَةِ " . قَالَ فَاجْتَمَعُوا ثُمَّ صَلَّى بِهِمُ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ثُمَّ قَامَ فَقَالَ " أَيَحْسَبُ أَحَدُكُمْ مُتَّكِئًا عَلَى أَرِيكَتِهِ قَدْ يَظُنُّ أَنَّ اللَّهَ لَمْ يُحَرِّمْ شَيْئًا إِلاَّ مَا فِي هَذَا الْقُرْآنِ أَلاَ وَإِنِّي وَاللَّهِ قَدْ وَعَظْتُ وَأَمَرْتُ وَنَهَيْتُ عَنْ أَشْيَاءَ إِنَّهَا لَمِثْلُ الْقُرْآنِ أَوْ أَكْثَرُ وَأَنَّ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ لَمْ يُحِلَّ لَكُمْ أَنْ تَدْخُلُوا بُيُوتَ أَهْلِ الْكِتَابِ إِلاَّ بِإِذْنٍ وَلاَ ضَرْبَ نِسَائِهِمْ وَلاَ أَكْلَ ثِمَارِهِمْ إِذَا أَعْطَوْكُمُ الَّذِي عَلَيْهِمْ " .
হাদীস নং: ৩০৪০
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৫১
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭১. যিম্মী কাফিরের তেজারতী মাল হতে উশর বা দশ ভাগের এক ভাগ নেয়া সম্পর্কে।
৩০৪০. মুসাদ্দাদ ও সাঈদ ইবনে মনসুর (রাহঃ) .... জুহায়না গোত্রের জনৈক ব্যক্তি হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ সম্ভবত তোমরা এমন এক কওমের সাথে যুদ্ধ করবে, যাদের উপর তোমরা বিজয়ী হওয়ার পর তারা তোমাদের কিছু মাল দিয়ে নিজেদের এবং নিজেদের সন্তান-সন্ততিদের রক্ষা করবে।

রাবী সাঈদ (রাহঃ) তাঁর বর্ণিত হাদীসে এরূপ উল্লেখ করেছেন যে, তারা (কিছু মালের বিনিময়ে) তোমাদের সঙ্গে সন্ধি করবে। এরপর উভয় রাবী ঐকমত্যে এরূপ বর্ণনা করেছেনঃ তোমরা তাদের নিকট হতে এর অধিক মাল গ্রহণ করবে না। কেননা, তা তোমাদের জন্য বৈধ নয়।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي تَعْشِيرِ أَهْلِ الذِّمَّةِ إِذَا اخْتَلَفُوا بِالتِّجَارَاتِ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، وَسَعِيدُ بْنُ مَنْصُورٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، عَنْ مَنْصُورٍ، عَنْ هِلاَلٍ، عَنْ رَجُلٍ، مِنْ ثَقِيفٍ عَنْ رَجُلٍ، مِنْ جُهَيْنَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " لَعَلَّكُمْ تُقَاتِلُونَ قَوْمًا فَتَظْهَرُونَ عَلَيْهِمْ فَيَتَّقُونَكُمْ بِأَمْوَالِهِمْ دُونَ أَنْفُسِهِمْ وَأَبْنَائِهِمْ " . قَالَ سَعِيدٌ فِي حَدِيثِهِ " فَيُصَالِحُونَكُمْ عَلَى صُلْحٍ " . ثُمَّ اتَّفَقَا " فَلاَ تُصِيبُوا مِنْهُمْ شَيْئًا فَوْقَ ذَلِكَ فَإِنَّهُ لاَ يَصْلُحُ لَكُمْ " .
tahqiq

তাহকীক:

rabi
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৩০৪১
আন্তর্জাতিক নং: ৩০৫২
কর-খাজনা, প্রশাসনিক দায়িত্ব ও যুদ্ধলব্ধ সম্পদ সংক্রান্ত
১৭১. যিম্মী কাফিরের তেজারতী মাল হতে উশর বা দশ ভাগের এক ভাগ নেয়া সম্পর্কে।
৩০৪১. সুলাইমান ইবনে দাউদ মোহরী (রাহঃ) .... রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সাহাবীদের কিছু ছেলে তাদের পিতা থেকে বর্ণনা করেছেন, যারা পরস্পর ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তাঁরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সূত্রে বর্ণনা করেন যে, তোমাদের যে কেউ কোন যিম্মীর উপর অত্যাচার করবে, বা তার হক নষ্ট করবে, কিংবা তার সামর্থের বাইরে তাকে কষ্ট দিবে, অথবা ইচ্ছার বিরুদ্ধে (জোরপূর্বক) তার কোন জিনিস নিবে, আমি কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করব।
كتاب الخراج والإمارة والفىء
باب فِي تَعْشِيرِ أَهْلِ الذِّمَّةِ إِذَا اخْتَلَفُوا بِالتِّجَارَاتِ
حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ دَاوُدَ الْمَهْرِيُّ، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، حَدَّثَنِي أَبُو صَخْرٍ الْمَدِينِيُّ، أَنَّ صَفْوَانَ بْنَ سُلَيْمٍ، أَخْبَرَهُ عَنْ عِدَّةٍ، مِنْ أَبْنَاءِ أَصْحَابِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ آبَائِهِمْ دِنْيَةً عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " أَلاَ مَنْ ظَلَمَ مُعَاهِدًا أَوِ انْتَقَصَهُ أَوْ كَلَّفَهُ فَوْقَ طَاقَتِهِ أَوْ أَخَذَ مِنْهُ شَيْئًا بِغَيْرِ طِيبِ نَفْسٍ فَأَنَا حَجِيجُهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ " .
tahqiq

তাহকীক:

rabi
বর্ণনাকারী: