আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
৪৮. নবীজী সাঃ ও সাহাবা রাঃ ; মর্যাদা ও বিবিধ ফাযায়েল - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৬ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৩৮৯২
আন্তর্জাতিক নং: ৩৮৯২
পরিচ্ছেদ : নবী (ﷺ) -এর সহধর্মিণীগণের ফযীলত
৩৮৯২। মুহাম্মাদ ইব্ন বাশার (রাহঃ)... সাফিয়্যা বিনত হুয়াই (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন : রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমার কাছে এলেন। হাফসা ও আয়িশা (রাযিঃ)-এর পক্ষ থেকে আমার প্রতি কিছু অভিযোগের কথা পৌঁছে। সে বিষয়টি আমি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) -এর কাছে উল্লেখ করি। তিনি আমাকে বললেন : তুমি বললে না কেন, তোমরা দু'জন আমার তুলনায় উত্তম হবে কি ভাবে? আমার স্বামী হলেন মুহাম্মাদ, পিতা হারূন, আর চাচা মুসা ।
তাদের পক্ষ থেকে সাফিয়্যা (রাযিঃ)-এর কাছে যে কথা পৌছেছিল তা ছিল, আমরা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) -এর কাছে তার তুলনায় অধিক সম্মানিত। আমরা একদিকে নবী (ﷺ) -এর সহধর্মিণী আর অপরদিকে তাঁর চাচাত বোন।
এ বিষয়ে আনাস (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে।
হাদীসটি গারীব। হাশিম কূফী (রাহঃ)-এর রিওয়ায়াত ছাড়া এ সম্পর্কে আমাদের কিছু জানা নেই। এ সনদটি অত উত্তম নয়।
তাদের পক্ষ থেকে সাফিয়্যা (রাযিঃ)-এর কাছে যে কথা পৌছেছিল তা ছিল, আমরা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) -এর কাছে তার তুলনায় অধিক সম্মানিত। আমরা একদিকে নবী (ﷺ) -এর সহধর্মিণী আর অপরদিকে তাঁর চাচাত বোন।
এ বিষয়ে আনাস (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে।
হাদীসটি গারীব। হাশিম কূফী (রাহঃ)-এর রিওয়ায়াত ছাড়া এ সম্পর্কে আমাদের কিছু জানা নেই। এ সনদটি অত উত্তম নয়।
باب في فضل أزواج النبي صلى الله عليه وسلم
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ قَالَ: حَدَّثَنَا عَبْدُ الصَّمَدِ بْنُ عَبْدِ الوَارِثِ قَالَ: حَدَّثَنَا هَاشِمٌ هُوَ ابْنُ سَعِيدٍ الكُوفِيُّ قَالَ: حَدَّثَنَا كِنَانَةُ، قَالَ: حَدَّثَتْنَا صَفِيَّةُ بِنْتُ حُيَيٍّ، قَالَتْ: دَخَلَ عَلَيَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَدْ بَلَغَنِي عَنْ حَفْصَةَ وَعَائِشَةَ كَلَامٌ فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لَهُ، فَقَالَ: " أَلَا قُلْتِ: فَكَيْفَ تَكُونَانِ خَيْرًا مِنِّي وَزَوْجِي مُحَمَّدٌ وَأَبِي هَارُونُ وَعَمِّي مُوسَى "؟ وَكَانَ الَّذِي بَلَغَهَا أَنَّهُمْ قَالُوا: نَحْنُ أَكْرَمُ عَلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِنْهَا، وَقَالُوا: نَحْنُ أَزْوَاجُ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَبَنَاتُ عَمِّهِ وَفِي البَابِ عَنْ أَنَسٍ هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لَا نَعْرِفُهُ مِنْ حَدِيثِ صَفِيَّةَ إِلَّا مِنْ حَدِيثِ هَاشِمٍ الكُوفِيِّ، وَلَيْسَ إِسْنَادُهُ بِذَاكَ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩৮৯৩
আন্তর্জাতিক নং: ৩৮৯৩
পরিচ্ছেদ : নবী (ﷺ) -এর সহধর্মিণীগণের ফযীলত
৩৮৯৩। মুহাম্মাদ ইব্ন বাশার (রাহঃ)... উম্ম সালামা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) ফতহে মক্কার বছর ফাতিমাকে ডাকলেন এবং তাঁর সঙ্গে কানে কানে কি যেন বললেন। এতে ফাতিমা (রাযিঃ) কেঁদে ফেললেন । এরপর আবার তাঁর সঙ্গে তিনি কথা বললেন। তখন তিনি হেসে দিলেন।
রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) -এর ইন্তিকালের পর আমি তাঁকে তাঁর কান্না ও হাসির কারণ জিজ্ঞাসা করলাম । তিনি বললেন : রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাকে বলেছিলেন যে, তাঁর মৃত্যু আসন্ন। শুনে আমি কেঁদে ফেলেছিলাম। এরপর তিনি বললেন : আমি মারয়াম বিনত ইমরান ব্যতীত সব জান্নাতী মহিলার সরদার হব। এতে আমি হেসেছিলাম ।
হাদীসটি এ সূত্রে হাসান-গারীব
রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) -এর ইন্তিকালের পর আমি তাঁকে তাঁর কান্না ও হাসির কারণ জিজ্ঞাসা করলাম । তিনি বললেন : রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাকে বলেছিলেন যে, তাঁর মৃত্যু আসন্ন। শুনে আমি কেঁদে ফেলেছিলাম। এরপর তিনি বললেন : আমি মারয়াম বিনত ইমরান ব্যতীত সব জান্নাতী মহিলার সরদার হব। এতে আমি হেসেছিলাম ।
হাদীসটি এ সূত্রে হাসান-গারীব
باب في فضل أزواج النبي صلى الله عليه وسلم
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ قَالَ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ خَالِدٍ ابْنُ عَثْمَةَ، قَالَ: حَدَّثَنِي مُوسَى بْنُ يَعْقُوبَ الزَّمْعِيُّ، عَنْ هَاشِمِ بْنِ هَاشِمٍ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ وَهْبِ، أَخْبَرَهُ أَنَّ أُمَّ سَلَمَةَ، أَخْبَرَتْهُ «أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ دَعَا فَاطِمَةَ عَامَ الفَتْحِ فَنَاجَاهَا فَبَكَتْ ثُمَّ حَدَّثَهَا فَضَحِكَتْ»، قَالَتْ: «فَلَمَّا تُوُفِّيَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَأَلْتُهَا عَنْ بُكَائِهَا وَضَحِكِهَا». قَالَتْ: أَخْبَرَنِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ يَمُوتُ فَبَكَيْتُ، ثُمَّ أَخْبَرَنِي أَنِّي سَيِّدَةُ نِسَاءِ أَهْلِ الجَنَّةِ إِلَّا مَرْيَمَ بِنْتَ عِمْرَانَ فَضَحِكْتُ: «هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ مِنْ هَذَا الوَجْهِ»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩৮৯৪
আন্তর্জাতিক নং: ৩৮৯৪
পরিচ্ছেদ : নবী (ﷺ) -এর সহধর্মিণীগণের ফযীলত
৩৮৯৪। ইসহাক ইবন মনসুর ও আব্দ ইব্ন হুমায়দ (রাহঃ)... আনাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন ঃ সাফিয়্যা (রাযিঃ)-এর কাছে এ খবর পৌঁছল যে, হাফসা (রাযিঃ) তাঁকে ইয়াহুদীর মেয়ে বলেছেন। এতে তিনি কাঁদতে লাগলেন। নবী তাঁর কাছে এলেন, তখনও তিনি কাঁদছিলেন। তিনি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন : তুমি কাঁদছ কেন?
সাফিয়্যা (রাযিঃ) বললেন : আমাকে হাফসা ইয়াহুদীর মেয়ে বলেছে । নবী (ﷺ) বললেন : তুমি তো নবী কন্যা। তোমার চাচা নবী । আর তুমি নবীর স্ত্রী। সে কিভাবে তোমার উপর গর্ব করতে পারবে?
এরপর নবী (ﷺ) হাফসা (রাযিঃ)-কে লক্ষ্য করে বললেন : হে হাফসা! তুমি আল্লাহকে ভয় কর। হাদীসটি হাসান-সাহীহ এ সত্রে গারীব।
সাফিয়্যা (রাযিঃ) বললেন : আমাকে হাফসা ইয়াহুদীর মেয়ে বলেছে । নবী (ﷺ) বললেন : তুমি তো নবী কন্যা। তোমার চাচা নবী । আর তুমি নবীর স্ত্রী। সে কিভাবে তোমার উপর গর্ব করতে পারবে?
এরপর নবী (ﷺ) হাফসা (রাযিঃ)-কে লক্ষ্য করে বললেন : হে হাফসা! তুমি আল্লাহকে ভয় কর। হাদীসটি হাসান-সাহীহ এ সত্রে গারীব।
باب في فضل أزواج النبي صلى الله عليه وسلم
حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ مَنْصُورٍ، وَعَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، قَالَا: أَخْبَرَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ قَالَ: أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنْ ثَابِتٍ، عَنْ أَنَسٍ، قَالَ: بَلَغَ صَفِيَّةَ أَنَّ حَفْصَةَ، قَالَتْ: بِنْتُ يَهُودِيٍّ، فَبَكَتْ، فَدَخَلَ عَلَيْهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهِيَ تَبْكِي، فَقَالَ: «مَا يُبْكِيكِ»؟ فَقَالَتْ: قَالَتْ لِي حَفْصَةُ: إِنِّي بِنْتُ يَهُودِيٍّ، فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «وَإِنَّكِ لَابْنَةُ نَبِيٍّ، وَإِنَّ عَمَّكِ لَنَبِيٌّ، وَإِنَّكِ لَتَحْتَ نَبِيٍّ، فَفِيمَ تَفْخَرُ عَلَيْكِ؟» ثُمَّ قَالَ: «اتَّقِي اللَّهَ يَا حَفْصَةُ» هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ غَرِيبٌ مِنْ هَذَا الوَجْهِ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩৮৯৫
আন্তর্জাতিক নং: ৩৮৯৫
পরিচ্ছেদ : নবী (ﷺ) -এর সহধর্মিণীগণের ফযীলত
৩৮৯৫। মুহাম্মাদ ইব্ন ইয়াহ্ইয়া (রাহঃ)... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন : রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ তোমাদের মধ্যে উত্তম হল সে, যে তার পরিবারের কাছে উত্তম। আর আমি আমার পরিবারের কাছে উত্তম । তোমাদের এ সঙ্গী (অর্থাৎ আমি) যখন মারা যাবে, তার জন্য তোমরা দু'আ করবে। হাদীসটি হাসান-সাহীহ।
এটি হিশাম ইব্ন উরওয়া-তাঁর পিতা উরওয়া সূত্রে নবীর থেকে মুরসালরূপে বর্ণিত আছে।
এটি হিশাম ইব্ন উরওয়া-তাঁর পিতা উরওয়া সূত্রে নবীর থেকে মুরসালরূপে বর্ণিত আছে।
باب في فضل أزواج النبي صلى الله عليه وسلم
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى قَالَ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ قَالَ: حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «خَيْرُكُمْ خَيْرُكُمْ لِأَهْلِهِ وَأَنَا خَيْرُكُمْ لِأَهْلِي، وَإِذَا مَاتَ صَاحِبُكُمْ فَدَعُوهُ» هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ وَرُوِيَ هَذَا عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مُرْسَلًا

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩৮৯৬
আন্তর্জাতিক নং: ৩৮৯৬
পরিচ্ছেদ : নবী (ﷺ) -এর সহধর্মিণীগণের ফযীলত
৩৮৯৬। মুহাম্মাদ ইব্ন ইয়াহ্ইয়া (রাহঃ)... আব্দুল্লাহ ইব্ন মাসউদ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন ঃ রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেন : আমার সাহাবীদের কারো সম্পর্কে তোমরা মন্দ কিছু আমার কাছে পৌঁছাবে না । কারণ, আমি এমন অবস্থায় তাঁদের থেকে প্রস্থান করতে চাই যে, আমার মন যেন থাকে অভিযোগমুক্ত ।
আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) বলেন : রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) -এর কাছে একবার কিছু ধন-সম্পদ এল। নবী (ﷺ) তা লোকদের মাঝে বন্টন করে দিলেন।
একদিকে বসা দুইজন লোকের কাছে আমি গেলাম। তারা বলছিল, আল্লাহর কসম! এ বন্টনের ক্ষেত্রে মুহাম্মাদের আল্লাহর সন্তুষ্টি বা আখিরাত উদ্দেশ্য ছিল না। আমি তা শুনে অন্যদেরও বললাম এবং রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) -এর কাছে এসে সে কথা বললাম। তা শুনে নবী (ﷺ) -এর চেহারা রক্তিমাভ হয়ে গেল। তিনি বললেন : ছেড়ে দাও, মুসাকে এর চেয়ে বেশী কষ্ট দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তিনি ধৈর্য ধারণ করেছেন। এ সূত্রে হাদীসটি গারীব। এর সনদে অন্য এক ব্যক্তির অতিরিক্ত উল্লেখ রয়েছে ।
আব্দুল্লাহ (রাযিঃ) বলেন : রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) -এর কাছে একবার কিছু ধন-সম্পদ এল। নবী (ﷺ) তা লোকদের মাঝে বন্টন করে দিলেন।
একদিকে বসা দুইজন লোকের কাছে আমি গেলাম। তারা বলছিল, আল্লাহর কসম! এ বন্টনের ক্ষেত্রে মুহাম্মাদের আল্লাহর সন্তুষ্টি বা আখিরাত উদ্দেশ্য ছিল না। আমি তা শুনে অন্যদেরও বললাম এবং রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) -এর কাছে এসে সে কথা বললাম। তা শুনে নবী (ﷺ) -এর চেহারা রক্তিমাভ হয়ে গেল। তিনি বললেন : ছেড়ে দাও, মুসাকে এর চেয়ে বেশী কষ্ট দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তিনি ধৈর্য ধারণ করেছেন। এ সূত্রে হাদীসটি গারীব। এর সনদে অন্য এক ব্যক্তির অতিরিক্ত উল্লেখ রয়েছে ।
باب في فضل أزواج النبي صلى الله عليه وسلم
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى قَالَ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ، عَنْ إِسْرَائِيلَ، عَنْ الوَلِيدِ، عَنْ زَيْدِ بْنِ زَائِدَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «لَا يُبَلِّغُنِي أَحَدٌ عَنْ أَحَدٍ مِنْ أَصْحَابِي شَيْئًا؛ فَإِنِّي أُحِبُّ أَنْ أَخْرُجَ إِلَيْهِمْ وَأَنَا سَلِيمُ الصَّدْرِ» قَالَ عَبْدُ اللَّهِ: فَأُتِيَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِمَالٍ فَقَسَّمَهُ، فَانْتَهَيْتُ إِلَى رَجُلَيْنِ جَالِسَيْنِ وَهُمَا يَقُولَانِ: وَاللَّهِ مَا أَرَادَ مُحَمَّدٌ بِقِسْمَتِهِ الَّتِي قَسَمَهَا وَجْهَ اللَّهِ وَلَا الدَّارَ الآخِرَةَ. فَتَثَبَّتُّ حِينَ سَمِعْتُهُمَا، فَأَتَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَخْبَرْتُهُ فَاحْمَرَّ وَجْهُهُ وَقَالَ: «دَعْنِي عَنْكَ فَقَدْ أُوذِيَ مُوسَى بِأَكْثَرَ مِنْ هَذَا فَصَبَرَ»: «هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ مِنْ هَذَا الوَجْهِ وَقَدْ زِيدَ فِي هَذَا الإِسْنَادِ رَجُلٌ»

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩৮৯৭
আন্তর্জাতিক নং: ৩৮৯৭
পরিচ্ছেদ : নবী (ﷺ) -এর সহধর্মিণীগণের ফযীলত
৩৮৯৭। মুহাম্মাদ ইব্ন ইসমাঈল (রাহঃ)... ইব্ন মাসউদ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন ঃ নবী (ﷺ) বলেছেনঃ তোমাদের কারো সম্পর্কে কারো মন্দ কিছু আমার কাছে পৌঁছাবে না ।
আব্দুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাযিঃ) সূত্রে নবীর থেকে এ ধরনের বক্তব্য অন্য সনদে বর্ণিত আছে।
আব্দুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাযিঃ) সূত্রে নবীর থেকে এ ধরনের বক্তব্য অন্য সনদে বর্ণিত আছে।
باب في فضل أزواج النبي صلى الله عليه وسلم
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ قَالَ: حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ قَالَ: حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى، وَالحُسَيْنُ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنْ إِسْرَائِيلَ، عَنْ السُّدِّيِّ، عَنْ الوَلِيدِ بْنِ أَبِي هِشَامٍ، عَنْ زَيْدِ بْنِ زَائِدَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «لَا يُبَلِّغُنِي أَحَدٌ عَنْ أَحَدٍ شَيْئًا» وَقَدْ رُوِيَ هَذَا الحَدِيثُ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ شَيْئًا مِنْ هَذَا مِنْ غَيْرِ هَذَا الوَجْهِ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান