আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
৪৬. কুরআনের তাফসীর অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৩ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৩১৬৫
আন্তর্জাতিক নং: ৩১৬৫
সূরা আল-আম্বিয়া
৩১৬৪. মুজাহিদ ইবনে মুসা বাগদাদী এবং ফযল ইবনে সাহল আ’রাজ প্রমুখ (রাহঃ) ..... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) এর সামনে এসে বসে বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আমার গোলাম আছে। তারা আমার সাথে মিথ্যা বলে, আমার সাথে খেয়ানত করে। আমার নাফরমানী করে। আমি এদের গাল-মন্দ করি মারধর করি। সুতরাং তাদের বিষয়ে আমি কেমন?
তিনি বললেনঃ তোমার সঙ্গে তারা যে খেয়ানত করেছে, নাফরমানী করেছে ও মিথ্যা বলেছে আর তুমি এ সবের জন্য তাদের যে শাস্তি দিয়েছ তা হিসাব করা হবে। তোমার শাস্তি প্রদান যদি তাদের অপরাধের সম পরিমাণ হয়ে থাকে তবে তা বরাবর হয়ে গেল, তুমিও কিছু পাবে না এবং তোমার কিছু ক্ষতিও হবে না। আর তোমার শাস্তি যদি এদের অপরাধের চেয়ে কম পরিমাণের হয় তবে অতিরিক্ত তোমার পাওনা থাকবে। আর তোমার শাস্তি যদি তাদের অপরাধের চেয়ে বেশী হয়ে থাকে তবে যা অতিরিক্ত হয়েছে, তোমার নিকট থেকে তার প্রতিশোধ নেয়া হবে।
রাবীগণ বলেনঃ লোকটি একপাশে সরে গিয়ে চিৎকার করে কাঁদতে লাগল। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বললেনঃ তুমি কি আল্লাহর কিতাব পাঠ কর নাঃ
ونَضَعُ الْمَوَازِينَ الْقِسْطَ لِيَوْمِ الْقِيَامَةِ فَلاَ تُظْلَمُ نَفْسٌ شَيْئًا وَإِنْ كَانَ مِثْقَالَ
এবং কিয়মত দিবসে আমি স্থাপন করব মানদন্ড, সুতরাং কারো প্রতি কোন অবিচার হবে না (২১ঃ ৪৭)।
লোকটি বললঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আল্লাহুর কসম, এদের পৃথক করে ছেড়ে দেওয়া ছাড়া আমার ও তাদের জন্য অন্য কিছু পাচ্ছি না। আপনাকে সাক্ষী রেখে বলছি। এরা সব আযাদ।
তিনি বললেনঃ তোমার সঙ্গে তারা যে খেয়ানত করেছে, নাফরমানী করেছে ও মিথ্যা বলেছে আর তুমি এ সবের জন্য তাদের যে শাস্তি দিয়েছ তা হিসাব করা হবে। তোমার শাস্তি প্রদান যদি তাদের অপরাধের সম পরিমাণ হয়ে থাকে তবে তা বরাবর হয়ে গেল, তুমিও কিছু পাবে না এবং তোমার কিছু ক্ষতিও হবে না। আর তোমার শাস্তি যদি এদের অপরাধের চেয়ে কম পরিমাণের হয় তবে অতিরিক্ত তোমার পাওনা থাকবে। আর তোমার শাস্তি যদি তাদের অপরাধের চেয়ে বেশী হয়ে থাকে তবে যা অতিরিক্ত হয়েছে, তোমার নিকট থেকে তার প্রতিশোধ নেয়া হবে।
রাবীগণ বলেনঃ লোকটি একপাশে সরে গিয়ে চিৎকার করে কাঁদতে লাগল। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বললেনঃ তুমি কি আল্লাহর কিতাব পাঠ কর নাঃ
ونَضَعُ الْمَوَازِينَ الْقِسْطَ لِيَوْمِ الْقِيَامَةِ فَلاَ تُظْلَمُ نَفْسٌ شَيْئًا وَإِنْ كَانَ مِثْقَالَ
এবং কিয়মত দিবসে আমি স্থাপন করব মানদন্ড, সুতরাং কারো প্রতি কোন অবিচার হবে না (২১ঃ ৪৭)।
লোকটি বললঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আল্লাহুর কসম, এদের পৃথক করে ছেড়ে দেওয়া ছাড়া আমার ও তাদের জন্য অন্য কিছু পাচ্ছি না। আপনাকে সাক্ষী রেখে বলছি। এরা সব আযাদ।
بَابٌ: وَمِنْ سُورَةِ الأَنْبِيَاءِ
حَدَّثَنَا مُجَاهِدُ بْنُ مُوسَى، - بَغْدَادِيٌّ - وَالْفَضْلُ بْنُ سَهْلٍ الأَعْرَجُ بَغْدَادِيٌّ وَغَيْرُ وَاحِدٍ قَالُوا حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ غَزْوَانَ أَبُو نُوحٍ، حَدَّثَنَا لَيْثُ بْنُ سَعْدٍ، عَنْ مَالِكِ بْنِ أَنَسٍ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عُرْوَةَ، عَنْ عَائِشَةَ، أَنَّ رَجُلاً، قَعَدَ بَيْنَ يَدَىِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ لِي مَمْلُوكَيْنِ يُكْذِبُونَنِي وَيَخُونُونَنِي وَيَعْصُونَنِي وَأَشْتُمُهُمْ وَأَضْرِبُهُمْ فَكَيْفَ أَنَا مِنْهُمْ قَالَ " يُحْسَبُ مَا خَانُوكَ وَعَصَوْكَ وَكَذَبُوكَ وَعِقَابُكَ إِيَّاهُمْ فَإِنْ كَانَ عِقَابُكَ إِيَّاهُمْ بِقَدْرِ ذُنُوبِهِمْ كَانَ كَفَافًا لاَ لَكَ وَلاَ عَلَيْكَ وَإِنْ كَانَ عِقَابُكَ إِيَّاهُمْ دُونَ ذُنُوبِهِمْ كَانَ فَضْلاً لَكَ وَإِنْ كَانَ عِقَابُكَ إِيَّاهُمْ فَوْقَ ذُنُوبِهِمُ اقْتُصَّ لَهُمْ مِنْكَ الْفَضْلُ " . قَالَ فَتَنَحَّى الرَّجُلُ فَجَعَلَ يَبْكِي وَيَهْتِفُ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " أَمَا تَقْرَأُ كِتَابَ اللَّهِ : ( ونَضَعُ الْمَوَازِينَ الْقِسْطَ لِيَوْمِ الْقِيَامَةِ فَلاَ تُظْلَمُ نَفْسٌ شَيْئًا وَإِنْ كَانَ مِثْقَالَ ) الآيَةَ . فَقَالَ الرَّجُلُ وَاللَّهِ يَا رَسُولَ اللَّهِ مَا أَجِدُ لِي وَلِهَؤُلاَءِ شَيْئًا خَيْرًا مِنْ مُفَارَقَتِهِمْ أُشْهِدُكُمْ أَنَّهُمْ أَحْرَارٌ كُلَّهُمْ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ غَزْوَانَ وَقَدْ رَوَى أَحْمَدُ بْنُ حَنْبَلٍ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ غَزْوَانَ هَذَا الْحَدِيثَ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩১৬৬
আন্তর্জাতিক নং: ৩১৬৬
সূরা আল-আম্বিয়া
৩১৬৬. সাঈদ ইবনে ইয়াহয়া ইবনে সাঈদ উমাবী (রাহঃ) ...... আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলেছেনঃ ইবরাহীম (আলাইহিস সালাম) তিনটি বিষয় ব্যতীত কোন সময়ই অসত্য বলেন নি। একটি কথা হল (إنِّي سَقِيمٌ) আমি অসূস্থ। অথচ তিনি সেদিন অসুস্থ ছিলেন না। তাঁর স্ত্রী সিারাকে ভগ্নি বলে পরিচয় প্রদান এবং (তাঁর সম্প্রদায়ের লোকদের প্রশ্নের জওয়াবে) এ উক্তি (بلْ فَعَلَهُ كَبِيرُهُمْ هَذَا) এ কান্ড এদের বড়টিই করেছে।
بَابٌ: وَمِنْ سُورَةِ الأَنْبِيَاءِ
حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ الأُمَوِيُّ، حَدَّثَنِي أَبِي، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ، عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " لَمْ يَكْذِبْ إِبْرَاهِيمُ عَلَيْهِ السَّلاَمُ فِي شَيْءٍ قَطُّ إِلاَّ فِي ثَلاَثٍ قَوْلُهُ : (إنِّي سَقِيمٌ ) وَلَمْ يَكُنْ سَقِيمًا وَقَوْلُهُ لِسَارَةَ أُخْتِي وَقَوْلُهُ : ( بلْ فَعَلَهُ كَبِيرُهُمْ هَذَا ) " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ .

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নং:৩১৬৭
আন্তর্জাতিক নং: ৩১৬৭
সূরা আল-আম্বিয়া
৩১৬৭. মাহমুদ ইবনে গায়লান (রাহঃ) ..... ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। একদিন রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) নসীহত করতে দাঁড়িয়ে বললেনঃ হে লোক সকল, তোমরা উলঙ্গ ও খাতনাহীন অবস্থায় আল্লাহর কাছে সমবেত হবে। এরপর তিনি পাঠ করলেনঃ
كما بَدَأْنَا أَوَّلَ خَلْقٍ نُعِيدُهُ وَعْدًا عَلَيْنَا
শেষ পর্যন্ত আমি প্রথমে যেভাবে সৃষ্টি করেছি, সেরূপ তাকে প্রত্যাবর্তন করাব।
এরপর তিনি বলেন, ইবরাহীম (আলাইহিস সালাম)-কে সর্বপ্রথম কাপড় পরানো হবে। আমার উম্মতের কিছু লোককে উপস্থিত করা হবে। তাদেরকে বাম দিকে ধরে নিয়ে যাওয়া হবে। তখন আমি বলব, আয় রব, এরা আমার সাথী। বলা হবেঃ আপনি জানেন না আপনার পরে এরা কি উদ্ভাবন করেছে। তখন আমি বলব, যে কথা আল্লাহর নেক বান্দা (ঈসা) বলেছিলেনঃ
وَكُنْتُ عَلَيْهِمْ شَهِيدًا مَا دُمْتُ فِيهِمْ فَلَمَّا تَوَفَّيْتَنِي كُنْتَ أَنْتَ الرَّقِيبَ عَلَيْهِمْ وَأَنْتَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ شَهِيدٌ * إِنْ تُعَذِّبْهُمْ فَإِنَّهُمْ عِبَادُكَ
আর যতদিন আমি তাঁদের মধ্যে ছিলাম ততদিন আমি ছিলাম তাদের (কার্যকলাপের) সাক্ষী। কিন্তু যখন তুমি আমাকে তুলে নিলে, তখন তুমিই তো ছিলে তাদের কার্যকলাপের তত্ত্বাবধায়ক এবং তুমি সকল বিষয়ের সাক্ষী। তুমি যদি তাঁদের শাস্তি দাও, তবে তারাতো তোমারই বান্দা। আর যদি তাদের ক্ষমা কর (তবে তুমি তো পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়)। অর্থাৎ বলা হবেঃ আপনি এদের ছেড়ে আসার পর থেকেই তারা ছিল তাঁদের পশ্চাতের দিকে প্রত্যাবর্তনকারী।
كما بَدَأْنَا أَوَّلَ خَلْقٍ نُعِيدُهُ وَعْدًا عَلَيْنَا
শেষ পর্যন্ত আমি প্রথমে যেভাবে সৃষ্টি করেছি, সেরূপ তাকে প্রত্যাবর্তন করাব।
এরপর তিনি বলেন, ইবরাহীম (আলাইহিস সালাম)-কে সর্বপ্রথম কাপড় পরানো হবে। আমার উম্মতের কিছু লোককে উপস্থিত করা হবে। তাদেরকে বাম দিকে ধরে নিয়ে যাওয়া হবে। তখন আমি বলব, আয় রব, এরা আমার সাথী। বলা হবেঃ আপনি জানেন না আপনার পরে এরা কি উদ্ভাবন করেছে। তখন আমি বলব, যে কথা আল্লাহর নেক বান্দা (ঈসা) বলেছিলেনঃ
وَكُنْتُ عَلَيْهِمْ شَهِيدًا مَا دُمْتُ فِيهِمْ فَلَمَّا تَوَفَّيْتَنِي كُنْتَ أَنْتَ الرَّقِيبَ عَلَيْهِمْ وَأَنْتَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ شَهِيدٌ * إِنْ تُعَذِّبْهُمْ فَإِنَّهُمْ عِبَادُكَ
আর যতদিন আমি তাঁদের মধ্যে ছিলাম ততদিন আমি ছিলাম তাদের (কার্যকলাপের) সাক্ষী। কিন্তু যখন তুমি আমাকে তুলে নিলে, তখন তুমিই তো ছিলে তাদের কার্যকলাপের তত্ত্বাবধায়ক এবং তুমি সকল বিষয়ের সাক্ষী। তুমি যদি তাঁদের শাস্তি দাও, তবে তারাতো তোমারই বান্দা। আর যদি তাদের ক্ষমা কর (তবে তুমি তো পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়)। অর্থাৎ বলা হবেঃ আপনি এদের ছেড়ে আসার পর থেকেই তারা ছিল তাঁদের পশ্চাতের দিকে প্রত্যাবর্তনকারী।
بَابٌ: وَمِنْ سُورَةِ الأَنْبِيَاءِ
حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ غَيْلاَنَ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، وَوَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، وَأَبُو دَاوُدَ قَالُوا حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الْمُغِيرَةِ بْنِ النُّعْمَانِ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ قَامَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بِالْمَوْعِظَةِ فَقَالَ " يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّكُمْ مَحْشُورُونَ إِلَى اللَّهِ عُرَاةً غُرْلاً " . ثُمَّ قَرَأََ : ( كما بَدَأْنَا أَوَّلَ خَلْقٍ نُعِيدُهُ وَعْدًا عَلَيْنَا ) إِلَى آخِرِ الآيَةِ قَالَ " أَوَّلُ مَنْ يُكْسَى يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِبْرَاهِيمُ وَإِنَّهُ سَيُؤْتَى بِرِجَالٍ مِنْ أُمَّتِي فَيُؤْخَذُ بِهِمْ ذَاتَ الشِّمَالِ فَأَقُولُ رَبِّ أَصْحَابِي . فَيُقَالُ إِنَّكَ لاَ تَدْرِي مَا أَحْدَثُوا بَعْدَكَ . فَأَقُولُ كَمَا قَالَ الْعَبْدُ الصَّالِحُ ( وَكُنْتُ عَلَيْهِمْ شَهِيدًا مَا دُمْتُ فِيهِمْ فَلَمَّا تَوَفَّيْتَنِي كُنْتَ أَنْتَ الرَّقِيبَ عَلَيْهِمْ وَأَنْتَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ شَهِيدٌ * إِنْ تُعَذِّبْهُمْ فَإِنَّهُمْ عِبَادُكَ وَإِنْ تَغْفِرْ لَهُمْ فَإِنَّكَ أَنْتَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ ) فَيُقَالُ هَؤُلاَءِ لَمْ يَزَالُوا مُرْتَدِّينَ عَلَى أَعْقَابِهِمْ مُنْذُ فَارَقْتَهُمْ " .
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الْمُغِيرَةِ بْنِ النُّعْمَانِ، نَحْوَهُ . قَالَ هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . وَرَوَاهُ سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ عَنِ الْمُغِيرَةِ بْنِ النُّعْمَانِ نَحْوَهُ . قَالَ أَبُو عِيسَى كَأَنَّهُ تَأَوَّلَهُ عَلَى أَهْلِ الرِّدَّةِ .
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنِ الْمُغِيرَةِ بْنِ النُّعْمَانِ، نَحْوَهُ . قَالَ هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . وَرَوَاهُ سُفْيَانُ الثَّوْرِيُّ عَنِ الْمُغِيرَةِ بْنِ النُّعْمَانِ نَحْوَهُ . قَالَ أَبُو عِيسَى كَأَنَّهُ تَأَوَّلَهُ عَلَى أَهْلِ الرِّدَّةِ .