আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
৪৫. নবীজী সাঃ থেকে বর্ণিত বিভিন্ন কিরাআতের বর্ণনা - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
হাদীস নং: ২৯৩৩
আন্তর্জাতিক নং: ২৯৩৩
নবীজী সাঃ থেকে বর্ণিত বিভিন্ন কিরাআতের বর্ণনা
সূরা কাহফ
২৯৩৩. আবু বকর ইবনে নাফি বসরী (রাহঃ) ..... উবাই ইবনে কা’ব (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী (ﷺ) পাঠ করেছেনঃ (قَد بلغت مِنْ لَدُنِّي عُذْرًا) অর্থাৎلَدُنِّي এরن অক্ষরটি তাশদীদ যুক্ত করে।
হাদীসটি গারীব। এই সূত্র ছাড়া এটি সম্পর্কে আমাদের জানা নেই। উমাইয়া ইবনে খালিদ নির্ভরযোগ্য। আবুল জারিয়া আব্দী অজ্ঞাত। তাঁর নাম আমাদের জানা নেই।
হাদীসটি গারীব। এই সূত্র ছাড়া এটি সম্পর্কে আমাদের জানা নেই। উমাইয়া ইবনে খালিদ নির্ভরযোগ্য। আবুল জারিয়া আব্দী অজ্ঞাত। তাঁর নাম আমাদের জানা নেই।
أبواب القراءات عن رسول الله صلى الله عليه وسلم
بَابٌ: وَمِنْ سُورَةِ الْكَهْفِ
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ نَافِعٍ، - بَصْرِيٌّ - حَدَّثَنَا أُمَيَّةُ بْنُ خَالِدٍ، حَدَّثَنَا أَبُو الْجَارِيَةِ الْعَبْدِيُّ، عَنْ شُعْبَةَ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، عَنْ أُبَىِّ بْنِ كَعْبٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَرَأَْ قَد (بلغت مِنْ لَدُنِّي عُذْرًا) مُثَقَّلَةً . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ . وَأُمَيَّةُ بْنُ خَالِدٍ ثِقَةٌ وَأَبُو الْجَارِيَةِ الْعَبْدِيُّ شَيْخٌ مَجْهُولٌ لاَ أَدْرِي مَنْ هُوَ وَلاَ يُعْرَفُ اسْمُهُ .
তাহকীক:
বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ২৯৩৪
আন্তর্জাতিক নং: ২৯৩৪
নবীজী সাঃ থেকে বর্ণিত বিভিন্ন কিরাআতের বর্ণনা
সূরা কাহফ
২৯৩৪. ইয়াহয়া ইবনে মুসা (রাহঃ) ......... উবাই ইবনে কা’ব (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী (ﷺ) পাঠ করেছেনঃ (فِي عَيْنٍ حَمِئَةٍ)।
হাদীসটি গারীব। এই সূত্র ছাড়া এটি সম্পর্কে আমরা কিছু জানি না। ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে তাঁর পাঠ সম্পর্কে যে রিওয়ায়াতটি আছে তা সহীহ। বর্ণিত আছে যে, এই আয়াতের কিরা’আতে ইবনে আব্বাস এবং আমর ইবনুল আস (রাযিঃ) এর মাঝে মতপার্থক্য হয়। তখন উভয়ই এই বিষয়টি কা’ব আহবার (রাযিঃ)-এর নিকট উত্থাপন করেন। এই বিষয়ে যদি ইবনে আব্বাস (রাযিঃ)-এর নিকট নবী (ﷺ) থেকে বর্ণিত কোন রিওয়ায়াত থাকত তবে তিনি সেটিকেই যথেষ্ট মনে করতেন। কা’ব (রাযিঃ)-এর মুখাপেক্ষী হতেন না।
হাদীসটি গারীব। এই সূত্র ছাড়া এটি সম্পর্কে আমরা কিছু জানি না। ইবনে আব্বাস (রাযিঃ) থেকে তাঁর পাঠ সম্পর্কে যে রিওয়ায়াতটি আছে তা সহীহ। বর্ণিত আছে যে, এই আয়াতের কিরা’আতে ইবনে আব্বাস এবং আমর ইবনুল আস (রাযিঃ) এর মাঝে মতপার্থক্য হয়। তখন উভয়ই এই বিষয়টি কা’ব আহবার (রাযিঃ)-এর নিকট উত্থাপন করেন। এই বিষয়ে যদি ইবনে আব্বাস (রাযিঃ)-এর নিকট নবী (ﷺ) থেকে বর্ণিত কোন রিওয়ায়াত থাকত তবে তিনি সেটিকেই যথেষ্ট মনে করতেন। কা’ব (রাযিঃ)-এর মুখাপেক্ষী হতেন না।
أبواب القراءات عن رسول الله صلى الله عليه وسلم
بَابٌ: وَمِنْ سُورَةِ الْكَهْفِ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ مُوسَى، حَدَّثَنَا مُعَلَّى بْنُ مَنْصُورٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ دِينَارٍ، عَنْ سَعْدِ بْنِ أَوْسٍ، عَنْ مِصْدَعٍ أَبِي يَحْيَى، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، عَنْ أُبَىِّ بْنِ كَعْبٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَرَأَ (فِي عَيْنٍ حَمِئَةٍ) . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ هَذَا الْوَجْهِ وَالصَّحِيحُ مَا رُوِيَ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قِرَاءَتُهُ . وَيُرْوَى أَنَّ ابْنَ عَبَّاسٍ وَعَمْرَو بْنَ الْعَاصِي اخْتَلَفَا فِي قِرَاءَةِ هَذِهِ الآيَةِ وَارْتَفَعَا إِلَى كَعْبِ الأَحْبَارِ فِي ذَلِكَ فَلَوْ كَانَتْ عِنْدَهُ رِوَايَةٌ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم لاَسْتَغْنَى بِرِوَايَتِهِ وَلَمْ يَحْتَجْ إِلَى كَعْبٍ .
তাহকীক:
বর্ণনাকারী: