আল জামিউল কাবীর- ইমাম তিরমিযী রহঃ
الجامع الكبير للترمذي
৩. বিতর নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ১ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং:৪৫২
আন্তর্জাতিক নং: ৪৫২
বিতরের ফযীলত।
৪৫২. কুতায়বা (রাহঃ) ..... খারিজা ইবনে হুযাফা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেনঃ একবার রাসূল (ﷺ) আমাদের কাছে বের হয়ে এসে ইরশাদ করলেনঃ আল্লাহ্ তাআলা তোমাদের জন্য একটি নামায বাড়িয়ে দিয়েছেন। রক্ত বর্ণের বহু উট থেকেও তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। এই নামাযটি হল বিতর। এশার নামায ও সুবহে সা’দিক উভয়ের মধ্যবর্তী সময়টিকে আল্লাহ্ তাআলা এর জন্য তোমাদের ওয়াক্ত নির্ধারণ করে দিয়েছেন।
এই বিষয়ে আবু হুরায়রা, আব্দুল্লাহ ইবনে আমর, বুরায়দা, আবু বাসরা গিফারী (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবু ঈসা তিরমিযী (রাহঃ) বলেনঃ খারিজা ইবনে হুযাফা বর্ণিত হাদীসটি গারীব। ইয়াযীদ ইবনে আবী হাবীবের সূত্র ছাড়া এটা সম্পর্কে আমাদের জানা নেই। এই হাদীসটির বেলায় কোন কোন হাদীসবেত্তা বিভ্রান্তির সম্মুখীন হয়েছেন। রাবী আব্দুল্লাহ ইবনে রাশিদ যাওফীকে আয্-যুরাকীরূপে উল্লেখ করেছেন। অথচ তা ঠিক নয়। আবু বাসরা আল-গিফারী হলেন জুমায়ল ইবনে বাসরা; কেউ কেউ তাঁকে জামীল ইবনে বাসরা বলেন, যা সঠিক নয়। আর আবু বাসরা আল-গিফারী হলেন আবু যর গিফারী (রাযিঃ) থেকে সর্বশেষ বর্ণনাকারী, ইনি আবু যর গিফারী (রাযিঃ) এর ভ্রাতুষ্পুত্র।
এই বিষয়ে আবু হুরায়রা, আব্দুল্লাহ ইবনে আমর, বুরায়দা, আবু বাসরা গিফারী (রাযিঃ) থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবু ঈসা তিরমিযী (রাহঃ) বলেনঃ খারিজা ইবনে হুযাফা বর্ণিত হাদীসটি গারীব। ইয়াযীদ ইবনে আবী হাবীবের সূত্র ছাড়া এটা সম্পর্কে আমাদের জানা নেই। এই হাদীসটির বেলায় কোন কোন হাদীসবেত্তা বিভ্রান্তির সম্মুখীন হয়েছেন। রাবী আব্দুল্লাহ ইবনে রাশিদ যাওফীকে আয্-যুরাকীরূপে উল্লেখ করেছেন। অথচ তা ঠিক নয়। আবু বাসরা আল-গিফারী হলেন জুমায়ল ইবনে বাসরা; কেউ কেউ তাঁকে জামীল ইবনে বাসরা বলেন, যা সঠিক নয়। আর আবু বাসরা আল-গিফারী হলেন আবু যর গিফারী (রাযিঃ) থেকে সর্বশেষ বর্ণনাকারী, ইনি আবু যর গিফারী (রাযিঃ) এর ভ্রাতুষ্পুত্র।
باب مَا جَاءَ فِي فَضْلِ الْوِتْرِ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ بْنُ سَعْدٍ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي حَبِيبٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ رَاشِدٍ الزَّوْفِيِّ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي مُرَّةَ الزَّوْفِيِّ، عَنْ خَارِجَةَ بْنِ حُذَافَةَ، أَنَّهُ قَالَ خَرَجَ عَلَيْنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ " إِنَّ اللَّهَ أَمَدَّكُمْ بِصَلاَةٍ هِيَ خَيْرٌ لَكُمْ مِنْ حُمْرِ النَّعَمِ الْوِتْرُ جَعَلَهُ اللَّهُ لَكُمْ فِيمَا بَيْنَ صَلاَةِ الْعِشَاءِ إِلَى أَنْ يَطْلُعَ الْفَجْرُ " . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو وَبُرَيْدَةَ وَأَبِي بَصْرَةَ الْغِفَارِيِّ صَاحِبِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ خَارِجَةَ بْنِ حُذَافَةَ حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ يَزِيدَ بْنِ أَبِي حَبِيبٍ . وَقَدْ وَهِمَ بَعْضُ الْمُحَدِّثِينَ فِي هَذَا الْحَدِيثِ فَقَالَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ رَاشِدٍ الزُّرَقِيِّ وَهُوَ وَهَمٌ فِي هَذَا . وَأَبُو بَصْرَةَ الْغِفَارِيُّ اسْمُهُ حُمَيْلُ بْنُ بَصْرَةَ وَقَالَ بَعْضُهُمْ جَمِيلُ بْنُ بَصْرَةَ وَلاَ يَصِحُّ . وَأَبُو بَصْرَةَ الْغِفَارِيُّ رَجُلٌ آخَرُ يَرْوِي عَنْ أَبِي ذَرٍّ وَهُوَ ابْنُ أَخِي أَبِي ذَرٍّ .