আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ
المسند الصحيح لمسلم
৩৩- জিহাদের বিধানাবলী ও নবীজীর যুদ্ধাভিযানসমূহ - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৩ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং: ৪৩৭২
আন্তর্জাতিক নং: ১৭৩১-২
২. খলীফা কর্তৃক সেনাদলের জন্য আমীর নির্বাচন ও যুদ্ধের আচরণ ও পদ্ধতি সম্পর্কে তাদের উপদেশ প্রদান
৪৩৭২। আবু বকর ইবনে আবি শাঈবা, ইসহাক ইবনে ইবরাহীম ও আব্দুল্লাহ ইবনে হাশিম (রাহঃ) ......... বুরায়দা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যখন কোন সেনাবাহিনী কিংবা সেনাদলের উপর আমীর নিযুক্ত করতেন তখন বিশেষ করে তাকে আল্লাহ ভীতি অবলম্বনের এবং তার সঙ্গী মুসলমানদের প্রতি কল্যাণজনক আচরণ করার উপদেশ দিতেন। আর (বিদায়লগ্নে) বলতেন, যুদ্ধ করো আল্লাহর নামে, আল্লাহর রাস্তায়। লড়াই কর তাদের বিরুদ্ধে যারা আল্লাহর সঙ্গে কুফরী করেছে। যুদ্ধ চালিয়ে যাও, তবে (গনিমতের মালের) খিয়ানত করবে না, চুক্তি ভঙ্গ করবে না, শক্র পক্ষের অঙ্গ বিকৃতি করবে না। শিশুদেরকে হত্যা করবে না।
যখন তুমি মুশরিক শক্রর সম্মুখীন হবে, তখন তাকে তিনটি বিষয় বা আচরণের প্রতি আহবান জানাবে। তারা এগুলোর মধ্য থেকে যেটই গ্রহণ করে, তুমি তাদের পক্ষ থেকে তা মেনে নিবে এবং তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ থেকে বিরত থাকবে। প্রথমে তাদের ইসলামের দিকে দাওয়াত দিবে। যদি তারা তোমার এই আহবানে সাড়া দেয়, তবে তুমি তাদের পক্ষ থেকে তা মেনে নিবে এবং তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা থেকে বিরত থাকবো এরপর তুমি তাদের আবাসস্থল ত্যাগ করে মুহাজিরদের এলাকায় চলে যাওযার আহবান জানাবে। এবং তাদের জানিয়ে দিবে যে, যদি তারা তা কার্যকরী করে, তবে মুহাজিরদের জন্য যে সব লাভ লোকসান ও দায়দায়িত্ব রয়েছে, তা তাদের উপর কার্যকরী হবে। আর যদি তারা আবাস ত্যাগ করতে অস্বীকার করে, তবে তাদের জানিয়ে দেবে যে, তারা সাধারণ বেদুঈন মুসলমানদের মত গণ্য হবে। তাদের উপর আল্লাহর সেই বিধান কার্যকরী হবে, যা সাধারণ মুসলমানদের উপর কার্যকরী হয় এবং তারা গনিমত ও ফায় থেকে কিছু পাবে না। অবশ্য মুসলমানের সঙ্গে শামিল হয়ে যুদ্ধ করলে (তার অংশীদার হবে)।
আর যদি তারা ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকার করে তবে তাদের কাছে জিযিয়া প্রদানের দাবী জানাবে। যদি তারা তা গ্রহণ করে নেয়, তবে তুমি তাদের তরফ থেকে তা মেনে নিবে এবং তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ থেকে বিরত থাকবে। আর যদি তারা এ দাবী না মানে তবে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাও এবং তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়।
আর যদি তোমরা কোন দুর্গবাসীকে অবরোধ কর এবং তারা যদি তোমার কাছে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের যিম্মা চায়, তবে তুমি তাদের জন্য আল্লাহ ও তার রাসুলের যিম্মা মেনে নিবে না। বরং তাদেরকে তোমার এবং তোমার সাথীদের যিম্মাদারীতে রাখবে। কেননা যদি তোমাদের ও তোমাদের সাথীদের যিম্মাদারী ভঙ্গ করে, তবে তা আল্লাহ ও তার রাসূলের যিম্মাদারী ভঙ্গের চাইতে কম গুরুতর।
আর যদি তোমরা কোন দুর্গের অধিবার্সীদেরকে অবরোধ কর, তখন যদি তারা তোমাদের কাছে আল্লাহর নির্দেশ মুতাবিক অবতরণ করতে (আত্মসমর্পণ) চায় তবে তোমবা তাদেরকে আল্লাহর হুকুমের উপর আত্মসমর্পণ করতে দিবে না, বরং তুমি তাদেরকে তোমার সিদ্ধান্তের উপর আত্মসমর্পণ করতে দেবে। কেননা তোমার জানা নেই যে, তুমি তাদের মাঝে আল্লাহর নির্দেশ বাস্তবায়িত করতে পারবে কি না?
আব্দুর রহমান (রাহঃ) এই হাদীস কিংবা এই হাদীসের অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। ইসহাক (রাহঃ) তাঁর বর্ণিত হাদীসের শেষাংশে ইয়াহয়া ইবনে আদম (রাহঃ) সূত্রে কিছু অধিক বর্ণনা করেছেন। বর্ণনাকারী বলেন, আমি এই হাদীসটি মুকাতিল ইবনে হাইয়্যান (রাহঃ) এর কাছে বর্ণনা করেছি। তখন তিনি ইয়াহয়া (রাহঃ) অর্থাৎ আলকামা (রাহঃ) এর কথা উল্লেখ করে বলেন যে, তিনি তা বর্ণনা করেছেন ইবনে হায়্যানের উদ্দেশ্যে। অতএব তিনি বলেন যে, মুসলিম ইবনে হায়সাম (রাহঃ), নু’মান ইবনে মুকাররিন (রাহঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে এর অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
যখন তুমি মুশরিক শক্রর সম্মুখীন হবে, তখন তাকে তিনটি বিষয় বা আচরণের প্রতি আহবান জানাবে। তারা এগুলোর মধ্য থেকে যেটই গ্রহণ করে, তুমি তাদের পক্ষ থেকে তা মেনে নিবে এবং তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ থেকে বিরত থাকবে। প্রথমে তাদের ইসলামের দিকে দাওয়াত দিবে। যদি তারা তোমার এই আহবানে সাড়া দেয়, তবে তুমি তাদের পক্ষ থেকে তা মেনে নিবে এবং তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা থেকে বিরত থাকবো এরপর তুমি তাদের আবাসস্থল ত্যাগ করে মুহাজিরদের এলাকায় চলে যাওযার আহবান জানাবে। এবং তাদের জানিয়ে দিবে যে, যদি তারা তা কার্যকরী করে, তবে মুহাজিরদের জন্য যে সব লাভ লোকসান ও দায়দায়িত্ব রয়েছে, তা তাদের উপর কার্যকরী হবে। আর যদি তারা আবাস ত্যাগ করতে অস্বীকার করে, তবে তাদের জানিয়ে দেবে যে, তারা সাধারণ বেদুঈন মুসলমানদের মত গণ্য হবে। তাদের উপর আল্লাহর সেই বিধান কার্যকরী হবে, যা সাধারণ মুসলমানদের উপর কার্যকরী হয় এবং তারা গনিমত ও ফায় থেকে কিছু পাবে না। অবশ্য মুসলমানের সঙ্গে শামিল হয়ে যুদ্ধ করলে (তার অংশীদার হবে)।
আর যদি তারা ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকার করে তবে তাদের কাছে জিযিয়া প্রদানের দাবী জানাবে। যদি তারা তা গ্রহণ করে নেয়, তবে তুমি তাদের তরফ থেকে তা মেনে নিবে এবং তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ থেকে বিরত থাকবে। আর যদি তারা এ দাবী না মানে তবে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাও এবং তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়।
আর যদি তোমরা কোন দুর্গবাসীকে অবরোধ কর এবং তারা যদি তোমার কাছে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের যিম্মা চায়, তবে তুমি তাদের জন্য আল্লাহ ও তার রাসুলের যিম্মা মেনে নিবে না। বরং তাদেরকে তোমার এবং তোমার সাথীদের যিম্মাদারীতে রাখবে। কেননা যদি তোমাদের ও তোমাদের সাথীদের যিম্মাদারী ভঙ্গ করে, তবে তা আল্লাহ ও তার রাসূলের যিম্মাদারী ভঙ্গের চাইতে কম গুরুতর।
আর যদি তোমরা কোন দুর্গের অধিবার্সীদেরকে অবরোধ কর, তখন যদি তারা তোমাদের কাছে আল্লাহর নির্দেশ মুতাবিক অবতরণ করতে (আত্মসমর্পণ) চায় তবে তোমবা তাদেরকে আল্লাহর হুকুমের উপর আত্মসমর্পণ করতে দিবে না, বরং তুমি তাদেরকে তোমার সিদ্ধান্তের উপর আত্মসমর্পণ করতে দেবে। কেননা তোমার জানা নেই যে, তুমি তাদের মাঝে আল্লাহর নির্দেশ বাস্তবায়িত করতে পারবে কি না?
আব্দুর রহমান (রাহঃ) এই হাদীস কিংবা এই হাদীসের অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। ইসহাক (রাহঃ) তাঁর বর্ণিত হাদীসের শেষাংশে ইয়াহয়া ইবনে আদম (রাহঃ) সূত্রে কিছু অধিক বর্ণনা করেছেন। বর্ণনাকারী বলেন, আমি এই হাদীসটি মুকাতিল ইবনে হাইয়্যান (রাহঃ) এর কাছে বর্ণনা করেছি। তখন তিনি ইয়াহয়া (রাহঃ) অর্থাৎ আলকামা (রাহঃ) এর কথা উল্লেখ করে বলেন যে, তিনি তা বর্ণনা করেছেন ইবনে হায়্যানের উদ্দেশ্যে। অতএব তিনি বলেন যে, মুসলিম ইবনে হায়সাম (রাহঃ), নু’মান ইবনে মুকাররিন (রাহঃ) সূত্রে নবী (ﷺ) থেকে এর অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
باب تَأْمِيرِ الإِمَامِ الأُمَرَاءَ عَلَى الْبُعُوثِ وَوَصِيَّتِهِ إِيَّاهُمْ بِآدَابِ الْغَزْوِ وَغَيْرِهَا
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا وَكِيعُ بْنُ الْجَرَّاحِ، عَنْ سُفْيَانَ، ح وَحَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا يَحْيَى بْنُ آدَمَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ أَمْلاَهُ عَلَيْنَا إِمْلاَءً ح. وَحَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ هَاشِمٍ، - وَاللَّفْظُ لَهُ - حَدَّثَنِي عَبْدُ الرَّحْمَنِ، - يَعْنِي ابْنَ مَهْدِيٍّ - حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَلْقَمَةَ بْنِ مَرْثَدٍ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا أَمَّرَ أَمِيرًا عَلَى جَيْشٍ أَوْ سَرِيَّةٍ أَوْصَاهُ فِي خَاصَّتِهِ بِتَقْوَى اللَّهِ وَمَنْ مَعَهُ مِنَ الْمُسْلِمِينَ خَيْرًا ثُمَّ قَالَ " اغْزُوا بِاسْمِ اللَّهِ فِي سَبِيلِ اللَّهِ قَاتِلُوا مَنْ كَفَرَ بِاللَّهِ اغْزُوا وَ لاَ تَغُلُّوا وَلاَ تَغْدِرُوا وَلاَ تَمْثُلُوا وَلاَ تَقْتُلُوا وَلِيدًا وَإِذَا لَقِيتَ عَدُوَّكَ مِنَ الْمُشْرِكِينَ فَادْعُهُمْ إِلَى ثَلاَثِ خِصَالٍ - أَوْ خِلاَلٍ - فَأَيَّتُهُنَّ مَا أَجَابُوكَ فَاقْبَلْ مِنْهُمْ وَكُفَّ عَنْهُمْ ثُمَّ ادْعُهُمْ إِلَى الإِسْلاَمِ فَإِنْ أَجَابُوكَ فَاقْبَلْ مِنْهُمْ وَكُفَّ عَنْهُمْ ثُمَّ ادْعُهُمْ إِلَى التَّحَوُّلِ مِنْ دَارِهِمْ إِلَى دَارِ الْمُهَاجِرِينَ وَأَخْبِرْهُمْ أَنَّهُمْ إِنْ فَعَلُوا ذَلِكَ فَلَهُمْ مَا لِلْمُهَاجِرِينَ وَعَلَيْهِمْ مَا عَلَى الْمُهَاجِرِينَ فَإِنْ أَبَوْا أَنْ يَتَحَوَّلُوا مِنْهَا فَأَخْبِرْهُمْ أَنَّهُمْ يَكُونُونَ كَأَعْرَابِ الْمُسْلِمِينَ يَجْرِي عَلَيْهِمْ حُكْمُ اللَّهِ الَّذِي يَجْرِي عَلَى الْمُؤْمِنِينَ وَلاَ يَكُونُ لَهُمْ فِي الْغَنِيمَةِ وَالْفَىْءِ شَىْءٌ إِلاَّ أَنْ يُجَاهِدُوا مَعَ الْمُسْلِمِينَ فَإِنْ هُمْ أَبَوْا فَسَلْهُمُ الْجِزْيَةَ فَإِنْ هُمْ أَجَابُوكَ فَاقْبَلْ مِنْهُمْ وَكُفَّ عَنْهُمْ فَإِنْ هُمْ أَبَوْا فَاسْتَعِنْ بِاللَّهِ وَقَاتِلْهُمْ . وَإِذَا حَاصَرْتَ أَهْلَ حِصْنٍ فَأَرَادُوكَ أَنْ تَجْعَلَ لَهُمْ ذِمَّةَ اللَّهِ وَذِمَّةَ نَبِيِّهِ فَلاَ تَجْعَلْ لَهُمْ ذِمَّةَ اللَّهِ وَلاَ ذِمَّةَ نَبِيِّهِ وَلَكِنِ اجْعَلْ لَهُمْ ذِمَّتَكَ وَذِمَّةَ أَصْحَابِكَ فَإِنَّكُمْ أَنْ تُخْفِرُوا ذِمَمَكُمْ وَذِمَمَ أَصْحَابِكُمْ أَهْوَنُ مِنْ أَنْ تُخْفِرُوا ذِمَّةَ اللَّهِ وَذِمَّةَ رَسُولِهِ . وَإِذَا حَاصَرْتَ أَهْلَ حِصْنٍ فَأَرَادُوكَ أَنْ تُنْزِلَهُمْ عَلَى حُكْمِ اللَّهِ فَلاَ تُنْزِلْهُمْ عَلَى حُكْمِ اللَّهِ وَلَكِنْ أَنْزِلْهُمْ عَلَى حُكْمِكَ فَإِنَّكَ لاَ تَدْرِي أَتُصِيبُ حُكْمَ اللَّهِ فِيهِمْ أَمْ لاَ " . قَالَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ هَذَا أَوْ نَحْوَهُ وَزَادَ إِسْحَاقُ فِي آخِرِ حَدِيثِهِ عَنْ يَحْيَى بْنِ آدَمَ قَالَ فَذَكَرْتُ هَذَا الْحَدِيثَ لِمُقَاتِلِ بْنِ حَيَّانَ - قَالَ يَحْيَى يَعْنِي أَنَّ عَلْقَمَةَ يَقُولُهُ لاِبْنِ حَيَّانَ - فَقَالَ حَدَّثَنِي مُسْلِمُ بْنُ هَيْصَمٍ عَنِ النُّعْمَانِ بْنِ مُقَرِّنٍ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم نَحْوَهُ .

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৪৩৭৩
আন্তর্জাতিক নং: ১৭৩১-৩
২. খলীফা কর্তৃক সেনাদলের জন্য আমীর নির্বাচন ও যুদ্ধের আচরণ ও পদ্ধতি সম্পর্কে তাদের উপদেশ প্রদান
৪৩৭৩। হাজ্জাজ ইবনে শাইর (রাহঃ) ......... বুরায়দা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যখন কোন সেনাপতিকে অথবা সেনাবাদলকে প্রেরণ করতেন, তখন তাঁকে ডেকে কিছু উপদেশ দিয়ে দিতেন ...... অতঃপর তিনি সুফিয়ান (রাহঃ) এর বর্ণিত হাদীসের মর্মার্থ অনুসারে অবশিষ্ট হাদীস বর্ণনা করেন।
باب تَأْمِيرِ الإِمَامِ الأُمَرَاءَ عَلَى الْبُعُوثِ وَوَصِيَّتِهِ إِيَّاهُمْ بِآدَابِ الْغَزْوِ وَغَيْرِهَا
وَحَدَّثَنِي حَجَّاجُ بْنُ الشَّاعِرِ، حَدَّثَنِي عَبْدُ الصَّمَدِ بْنُ عَبْدِ الْوَارِثِ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، حَدَّثَنِي عَلْقَمَةُ بْنُ مَرْثَدٍ، أَنَّ سُلَيْمَانَ بْنَ بُرَيْدَةَ، حَدَّثَهُ عَنْ أَبِيهِ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا بَعَثَ أَمِيرًا أَوْ سَرِيَّةً دَعَاهُ فَأَوْصَاهُ . وَسَاقَ الْحَدِيثَ بِمَعْنَى حَدِيثِ سُفْيَانَ .

তাহকীক:

বর্ণনাকারী:
হাদীস নং: ৪৩৭৪
আন্তর্জাতিক নং: ১৭৩১-৪
২. খলীফা কর্তৃক সেনাদলের জন্য আমীর নির্বাচন ও যুদ্ধের আচরণ ও পদ্ধতি সম্পর্কে তাদের উপদেশ প্রদান
৪৩৭৪। ইবরাহীম (রাহঃ) ......... শুবা (রাহঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন।
باب تَأْمِيرِ الإِمَامِ الأُمَرَاءَ عَلَى الْبُعُوثِ وَوَصِيَّتِهِ إِيَّاهُمْ بِآدَابِ الْغَزْوِ وَغَيْرِهَا
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْوَهَّابِ الْفَرَّاءُ، عَنِ الْحُسَيْنِ بْنِ الْوَلِيدِ، عَنْ شُعْبَةَ، بِهَذَا .

তাহকীক:

বর্ণনাকারী: