আল মুসনাদুস সহীহ- ইমাম মুসলিম রহঃ
المسند الصحيح لمسلم
১৪- রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৬ টি
অনুসন্ধান করুন...
হাদীস নং: ২৪৬০
আন্তর্জাতিক নং: ১১০৯-১
১৩. জানাবাত অবস্থায় কারো প্রভাত হলে তার রোযা শুদ্ধ হবে
২৪৬০। মুহাম্মাদ ইবনে হাতিম ও মুহাম্মাদ ইবনে রাফি (রাহঃ) ......... আবু বকর (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবু হুরায়রা (রাযিঃ) কে ওয়ায করতে শুনলাম, তিনি তাঁর ওয়াযে বললেন, জানাবাত অবস্থায় কারো ভোর হলে তার রোযা হবে না। এরপর এ কথাটি আমি আব্দুর রহমান ইবনে হারিস (রাযিঃ) এর নিকট বর্ণনা করলাম। কিন্তু তিনি তা অস্বীকার করলেন। তাঁরপর আব্দুর রহমান চললেন। আমিও তাঁর সাথে সাথে চললাম। আমরা আয়িশা (রাযিঃ) এবং উম্মে সালামা (রাযিঃ) এর নিকট গেলাম। এরপর আব্দুর রহমান তাঁদের উভয়কে এ সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করলেন। তারা বললেন, নবী (ﷺ) জানাবাতের অবস্থায়-- যা স্বপ্নদোষের কারণে হত না--- ভোর করতেন এবং রোযা পালন করতেন।
তারপর আমরা মারওয়ানের নিকট আসলাম এবং আব্দুর রহমান তার সাথে এ নিয়ে আলোচনা করলেন। এরপর মারওয়ান বললেন আমি তোমাকে কসম দিয়ে বলছি, তুমি আবু হুরায়রার নিকট যাও এবং তার কথাটি রদ করে দাও। এরপর আমি আবু হুরায়রার নিকট গেলাম। এ সময় আবু বকর আব্দুর রহমানের সাথে ছিলেন। আব্দুর রহমান এ নিয়ে আবু হুরায়রার সঙ্গে আলোচনা করলেন। আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বললেন, তোমার নিকট তাঁরা উভয়েই কি এ কথা বলেছেন? তিনি বললেন হ্যাঁ, তাঁরা উভয়েই এ কথা বলেছেন। তখন আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বললেন, বস্তুত তাঁরাই সর্বাধিক অবগত।
তারপর আবু হুরায়রা (রাযিঃ) তাঁর এ কথাটিকে ফযল ইবনে আব্বাসের প্রতি সম্পর্কিত করে বললেন আমি এ কথাটি ফযলের (ইবনে আব্বাস) থেকে শুনেছিলাম নবী (ﷺ) থেকে শুনিনি। রাবী বলেন এরপর আবু হুরায়রা (রাযিঃ) এ বিষয়ে তাঁর মত পরিবর্তন করেন। বর্ণনাকারী বলেন, আমি আব্দুল মালিককে জিজ্জাসা করলাম। তারা রমযানের কথা বলেছে কি? তিনি বললেন হ্যাঁ, অনুরূপই। নবী (ﷺ) জানাবাত অবস্থায় ভোর করতেন যা স্বপ্নদোষের কারণে হত না (বরং স্ত্রীমিলনের কারণে হত) এরপর রোযা পালন করতেন।
তারপর আমরা মারওয়ানের নিকট আসলাম এবং আব্দুর রহমান তার সাথে এ নিয়ে আলোচনা করলেন। এরপর মারওয়ান বললেন আমি তোমাকে কসম দিয়ে বলছি, তুমি আবু হুরায়রার নিকট যাও এবং তার কথাটি রদ করে দাও। এরপর আমি আবু হুরায়রার নিকট গেলাম। এ সময় আবু বকর আব্দুর রহমানের সাথে ছিলেন। আব্দুর রহমান এ নিয়ে আবু হুরায়রার সঙ্গে আলোচনা করলেন। আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বললেন, তোমার নিকট তাঁরা উভয়েই কি এ কথা বলেছেন? তিনি বললেন হ্যাঁ, তাঁরা উভয়েই এ কথা বলেছেন। তখন আবু হুরায়রা (রাযিঃ) বললেন, বস্তুত তাঁরাই সর্বাধিক অবগত।
তারপর আবু হুরায়রা (রাযিঃ) তাঁর এ কথাটিকে ফযল ইবনে আব্বাসের প্রতি সম্পর্কিত করে বললেন আমি এ কথাটি ফযলের (ইবনে আব্বাস) থেকে শুনেছিলাম নবী (ﷺ) থেকে শুনিনি। রাবী বলেন এরপর আবু হুরায়রা (রাযিঃ) এ বিষয়ে তাঁর মত পরিবর্তন করেন। বর্ণনাকারী বলেন, আমি আব্দুল মালিককে জিজ্জাসা করলাম। তারা রমযানের কথা বলেছে কি? তিনি বললেন হ্যাঁ, অনুরূপই। নবী (ﷺ) জানাবাত অবস্থায় ভোর করতেন যা স্বপ্নদোষের কারণে হত না (বরং স্ত্রীমিলনের কারণে হত) এরপর রোযা পালন করতেন।
باب صِحَّةِ صَوْمِ مَنْ طَلَعَ عَلَيْهِ الْفَجْرُ وَهُوَ جُنُبٌ
حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمٍ، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، ح وَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ، بْنُ رَافِعٍ - وَاللَّفْظُ لَهُ - حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ بْنُ هَمَّامٍ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، أَخْبَرَنِي عَبْدُ الْمَلِكِ، بْنُ أَبِي بَكْرِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ أَبِي بَكْرٍ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا هُرَيْرَةَ، - رضى الله عنه - يَقُصُّ يَقُولُ فِي قَصَصِهِ مَنْ أَدْرَكَهُ الْفَجْرُ جُنُبًا فَلاَ يَصُمْ . فَذَكَرْتُ ذَلِكَ لِعَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْحَارِثِ - لأَبِيهِ - فَأَنْكَرَ ذَلِكَ . فَانْطَلَقَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ وَانْطَلَقْتُ مَعَهُ حَتَّى دَخَلْنَا عَلَى عَائِشَةَ وَأُمِّ سَلَمَةَ - رضى الله عنهما - فَسَأَلَهُمَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ عَنْ ذَلِكَ - قَالَ - فَكِلْتَاهُمَا قَالَتْ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يُصْبِحُ جُنُبًا مِنْ غَيْرِ حُلُمٍ ثُمَّ يَصُومُ - قَالَ - فَانْطَلَقْنَا حَتَّى دَخَلْنَا عَلَى مَرْوَانَ فَذَكَرَ ذَلِكَ لَهُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ . فَقَالَ مَرْوَانُ عَزَمْتُ عَلَيْكَ إِلاَّ مَا ذَهَبْتَ إِلَى أَبِي هُرَيْرَةَ فَرَدَدْتَ عَلَيْهِ مَا يَقُولُ - قَالَ - فَجِئْنَا أَبَا هُرَيْرَةَ وَأَبُو بَكْرٍ حَاضِرُ ذَلِكَ كُلِّهِ - قَالَ - فَذَكَرَ لَهُ عَبْدُ الرَّحْمَنِ فَقَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ أَهُمَا قَالَتَاهُ لَكَ قَالَ نَعَمْ . قَالَ هُمَا أَعْلَمُ . ثُمَّ رَدَّ أَبُو هُرَيْرَةَ مَا كَانَ يَقُولُ فِي ذَلِكَ إِلَى الْفَضْلِ بْنِ الْعَبَّاسِ فَقَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ سَمِعْتُ ذَلِكَ مِنَ الْفَضْلِ وَلَمْ أَسْمَعْهُ مِنَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم . قَالَ فَرَجَعَ أَبُو هُرَيْرَةَ عَمَّا كَانَ يَقُولُ فِي ذَلِكَ . قُلْتُ لِعَبْدِ الْمَلِكِ أَقَالَتَا فِي رَمَضَانَ قَالَ كَذَلِكَ كَانَ يُصْبِحُ جُنُبًا مِنْ غَيْرِ حُلُمٍ ثُمَّ يَصُومُ .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৪৬১
আন্তর্জাতিক নং: ১১০৯-২
১৩. জানাবাত অবস্থায় কারো প্রভাত হলে তার রোযা শুদ্ধ হবে
২৪৬১। হারামালা ইবনে ইয়াহয়া (রাহঃ) ......... নবী (ﷺ) এর সমধর্মিনী আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রমযান মাসে নবী (ﷺ) এর জানাবাত অবস্থায়, যা স্বপ্নদোষের কারণে হত না--- ফজরের নামাযের সময় হয়ে যেত। তখন তিনি গোসল করতেন এবং রোযা পালন করতেন।
باب صِحَّةِ صَوْمِ مَنْ طَلَعَ عَلَيْهِ الْفَجْرُ وَهُوَ جُنُبٌ
وَحَدَّثَنِي حَرْمَلَةُ بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ عُرْوَةَ بْنِ الزُّبَيْرِ، وَأَبِي، بَكْرِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَنَّ عَائِشَةَ، زَوْجَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَتْ قَدْ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُدْرِكُهُ الْفَجْرُ فِي رَمَضَانَ وَهُوَ جُنُبٌ مِنْ غَيْرِ حُلُمٍ فَيَغْتَسِلُ وَيَصُومُ .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৪৬২
আন্তর্জাতিক নং: ১১০৯-৩
১৩. জানাবাত অবস্থায় কারো প্রভাত হলে তার রোযা শুদ্ধ হবে
২৪৬২। হারূন ইবনে সাঈদ আয়লী (রাহঃ) ......... আবু বকর (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা মারওয়ান তাকে উম্মে সালামা (রাযিঃ) এর-নিকট পাঠালেন ঐ ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার জন্য যার জানাবাতের অবস্থায় ভোর হলো, সে রোযা পালন করতে পারবে কি? তিনি বললেন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর জানাবাত অবস্থায় ভোর হত যা স্ত্রী সহবাসের কারণে হত, স্বপ্নদোষের কারণে নয়। এরপর তিনি রোযা ভাঙতেন না এবং রোযার কাযাও করতেন না।
باب صِحَّةِ صَوْمِ مَنْ طَلَعَ عَلَيْهِ الْفَجْرُ وَهُوَ جُنُبٌ
حَدَّثَنِي هَارُونُ بْنُ سَعِيدٍ الأَيْلِيُّ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي عَمْرٌو، - وَهُوَ ابْنُ الْحَارِثِ - عَنْ عَبْدِ رَبِّهِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ كَعْبٍ الْحِمْيَرِيِّ، أَنَّ أَبَا بَكْرٍ، حَدَّثَهُ أَنَّ مَرْوَانَ أَرْسَلَهُ إِلَى أُمِّ سَلَمَةَ - رضى الله عنها - يَسْأَلُ عَنِ الرَّجُلِ يُصْبِحُ جُنُبًا أَيَصُومُ فَقَالَتْ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُصْبِحُ جُنُبًا مِنْ جِمَاعٍ لاَ مِنْ حُلُمٍ ثُمَّ لاَ يُفْطِرُ وَلاَ يَقْضِي .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৪৬৩
আন্তর্জাতিক নং: ১১০৯-৪
১৩. জানাবাত অবস্থায় কারো প্রভাত হলে তার রোযা শুদ্ধ হবে
২৪৬৩। ইয়াহয়া ইবনে ইয়াহয়া (রাহঃ) ......... নবী (ﷺ)এর সহধর্মিনী আয়িশা এবং উম্মে সালামা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তাঁরা উভয়ই বলেন, রমযান মাসে স্বপ্নদোষের কারণে নয় বরং স্ত্রী সহবাসের কারণে জানাবাতের অবস্থায় রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর ভোর হতো, এরপর তিনি রোযা পালন করতেন।
باب صِحَّةِ صَوْمِ مَنْ طَلَعَ عَلَيْهِ الْفَجْرُ وَهُوَ جُنُبٌ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، قَالَ قَرَأْتُ عَلَى مَالِكٍ عَنْ عَبْدِ رَبِّهِ بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ أَبِي، بَكْرِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْحَارِثِ بْنِ هِشَامٍ عَنْ عَائِشَةَ، وَأُمِّ سَلَمَةَ زَوْجَىِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُمَا قَالَتَا إِنْ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لَيُصْبِحُ جُنُبًا مِنْ جِمَاعٍ غَيْرِ احْتِلاَمٍ فِي رَمَضَانَ ثُمَّ يَصُومُ .
হাদীস নং: ২৪৬৪
আন্তর্জাতিক নং: ১১১০
১৩. জানাবাত অবস্থায় কারো প্রভাত হলে তার রোযা শুদ্ধ হবে
২৪৬৪। ইয়াহয়া ইবনে আইয়ুব, কুতায়বা ও ইবনে হুজর (রাহঃ) ......... আয়িশা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ফতোয়া জিজ্ঞাসা করার জন্য এক ব্যক্তি নবী (ﷺ) এর নিকট এল। এ সময় তিনি দরজার পেছন থেকে কথাগুলো শুনছিলেন। লোকটি বলল, ইয়া রাসুলাল্লাহ! জানাবাতের অবস্থায় আমার ফজরের নামাযের সময় হয়ে যায়, এমতাবস্থায় আমি রোযা পালন করতে পারি কি? উত্তরে রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, জানাবাতের অবস্থায় আমারও ফজরের নামাযের সময় হয়ে যায় আমি তো রোযা পালন করি।
এরপর লোকটি বলল, হে আল্লাহর রাসুল! আপনি তো আমাদের মত নন। আল্লাহ তাআলা আপনার পূর্বাপর সমুদয় গুনাহ ক্ষমা করে দিয়েছেন।। তখন তিনি বললেন, আল্লাহর শপথ! আমার আশা, আমি আল্লাহকে তোমাদের চেয়ে সর্বাধিক ভয় করি এবং আমি সর্বাধিক অবগত ঐ বিষয় সম্পর্কে, যা থেকে আমার বিরত থাকা আবশ্যক।
এরপর লোকটি বলল, হে আল্লাহর রাসুল! আপনি তো আমাদের মত নন। আল্লাহ তাআলা আপনার পূর্বাপর সমুদয় গুনাহ ক্ষমা করে দিয়েছেন।। তখন তিনি বললেন, আল্লাহর শপথ! আমার আশা, আমি আল্লাহকে তোমাদের চেয়ে সর্বাধিক ভয় করি এবং আমি সর্বাধিক অবগত ঐ বিষয় সম্পর্কে, যা থেকে আমার বিরত থাকা আবশ্যক।
باب صِحَّةِ صَوْمِ مَنْ طَلَعَ عَلَيْهِ الْفَجْرُ وَهُوَ جُنُبٌ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ أَيُّوبَ، وَقُتَيْبَةُ، وَابْنُ، حُجْرٍ قَالَ ابْنُ أَيُّوبَ حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ، جَعْفَرٍ أَخْبَرَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، - وَهُوَ ابْنُ مَعْمَرِ بْنِ حَزْمٍ الأَنْصَارِيُّ أَبُو طُوَالَةَ - أَنَّ أَبَا يُونُسَ، مَوْلَى عَائِشَةَ أَخْبَرَهُ عَنْ عَائِشَةَ، - رضى الله عنها - أَنَّ رَجُلاً، جَاءَ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم يَسْتَفْتِيهِ وَهِيَ تَسْمَعُ مِنْ وَرَاءِ الْبَابِ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ تُدْرِكُنِي الصَّلاَةُ وَأَنَا جُنُبٌ أَفَأَصُومُ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " وَأَنَا تُدْرِكُنِي الصَّلاَةُ وَأَنَا جُنُبٌ فَأَصُومُ " . فَقَالَ لَسْتَ مِثْلَنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ قَدْ غَفَرَ اللَّهُ لَكَ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِكَ وَمَا تَأَخَّرَ . فَقَالَ " وَاللَّهِ إِنِّي لأَرْجُو أَنْ أَكُونَ أَخْشَاكُمْ لِلَّهِ وَأَعْلَمَكُمْ بِمَا أَتَّقِي " .

তাহকীক:
হাদীস নং: ২৪৬৫
আন্তর্জাতিক নং: ১১০৯-৫
১৩. জানাবাত অবস্থায় কারো প্রভাত হলে তার রোযা শুদ্ধ হবে
২৪৬৫। আহমদ ইবনে উসমান নাওফেলী (রাহঃ) ......... সুলাইমান ইবনে ইয়াসার (রাহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি উম্মে সালামা (রাযিঃ) কে প্রশ্ন করলেন জানাবাতের অবস্থায় যার ভোর হয় সে রোযা পালন করবে কি? তিনি বললেন জানাবাতের অবস্থায় রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর ভোর হতো যা স্বপ্নদোষের কারণে হত না, অতঃপর তিনি রোযা পালন করতেন।
باب صِحَّةِ صَوْمِ مَنْ طَلَعَ عَلَيْهِ الْفَجْرُ وَهُوَ جُنُبٌ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عُثْمَانَ النَّوْفَلِيُّ، حَدَّثَنَا أَبُو عَاصِمٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، أَخْبَرَنِي مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ، عَنْ سُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ، أَنَّهُ سَأَلَ أُمَّ سَلَمَةَ - رضى الله عنها - عَنِ الرَّجُلِ يُصْبِحُ جُنُبًا أَيَصُومُ قَالَتْ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُصْبِحُ جُنُبًا مِنْ غَيْرِ احْتِلاَمٍ ثُمَّ يَصُومُ .

তাহকীক: