মুসনাদে আহমদ- ইমাম আহমদ রহঃ (আল-ফাতহুর রব্বানী)

الفتح الرباني لترتيب مسند الإمام أحمد بن حنبل الشيباني

৫. কুরআন সুন্নাহ্‌কে আকড়ে ধরা - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ৩০ টি

হাদীস নং: ২১
আন্তর্জাতিক নং: ২৪৯০১
কুরআন সুন্নাহ্‌কে আকড়ে ধরা
পরিচ্ছেদঃ অনুচ্ছেদঃ নবী (ﷺ)-এর পর দীনি বিষয়ে পরিবর্তন বা নব-উদ্ভাবনের শাস্তি প্রসঙ্গে
(২১) আয়িশা (রা)-ও রাসূলুল্লাহ (ﷺ) থেকে এরূপ আরেকটি হাদীস বর্ণনা করেছেন।
كتاب الاعتصام بالكتاب والسنة
فصل منه في وعيد من بدل أو أحدث بعد النبي صلى الله عليه وآله وسلم
(21) وعن عائشة رضي الله عنها عن النبي صلى الله عليه وآله وسلم مثله.
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২২
আন্তর্জাতিক নং: ২৬৫৪৬
কুরআন সুন্নাহ্‌কে আকড়ে ধরা
পরিচ্ছেদঃ অনুচ্ছেদঃ নবী (ﷺ)-এর পর দীনি বিষয়ে পরিবর্তন বা নব-উদ্ভাবনের শাস্তি প্রসঙ্গে
(২২) আব্দুল্লাহ ইবন্ রাফি' (নামক তাবিয়ী) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন (উম্মুল মু'মিনীন) উম্মু সালামাহ (রা) বলতেন, একদিন তিনি তাঁর চুল আঁচড়াচ্ছিলেন। এমতাবস্থায় তিনি শুনতে পান যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মিম্বরের ওপরে উঠে বলছেন, হে মানুষেরা! তখন তিনি যে মহিলা তাঁর চুল আঁচড়ে দিচ্ছিলেন তাকে বলেন, আমার মাথা জড়িয়ে দাও। সেই মহিলা বলেন, আমাকে আপনার জন্য উৎসর্গ করা হোক! রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তো বলছেন, হে মানুষেরা। (এ কথায় আপনার ব্যস্ত হয়ে চুল আঁচড়ানো বন্ধ করার প্রয়োজন কি?) উম্মু সালামাহ (রা) বলেন, তখন আমি বললাম, হতভাগিনী! আমরা কি মানুষদের অন্তর্ভুক্ত নই? তখন সে মহিলা তাঁর মাথা জড়িয়ে দেন এবং তিনি তাঁর ঘরের মধ্যে দাঁড়ান। তখন তিনি শুনতে পান যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলছেন! হে মানুষেরা আমি যখন হাউযে, (কাউসারের) নিকট অবস্থান করব তখন তোমাদেরকে দলে দলে আনয়ন করা হবে আর তোমরা বিভিন্ন পথে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে (কেউ হাউযে পৌঁছাবে, কেউ অন্য পথে দূরে চলে যাবে)। তখন আমি তোমাদেরকে ডাক দিয়ে বলব, শোনো! তোমরা এদিকে এস। তখন একজন আহ্বানকারী আমার পিছন থেকে আমাকে আহ্বান করে বলবেন, এরা আপনার পরে (দীনে) পরিবর্তন করেছিল তখন আমি বলব, খবরদার! দূর হয়ে যাও!! খবরদার! দূর হয়ে যাও!!
كتاب الاعتصام بالكتاب والسنة
فصل منه في وعيد من بدل أو أحدث بعد النبي صلى الله عليه وآله وسلم
(22) عن عبد الله بن رافع المخزومي قال كانت أم سلمة رضي الله عنها تحدث أنها سمعت النبي صلى الله عليه وسلم يقول على المنبر وهي تمتشط أيها الناس، فقالت لماشطتها لفي رأسي، قالت فديتكـ إنما يقول أيها الناس، ويحك (2) أو لسنا من الناس فلفت رأسها وقامت في حجرتها فسمعته يقول أيها الناس، بينما أنا على الحوض جيء بكم زمرا (3) فتفرقت بكم الطرق فناديتكم

ألا هلموا إلى الطريق فناداني مناد من بعدي فقال إنهم قد بدلوا بعدك فقلت ألا سحقا ألا سحقا.
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৩
আন্তর্জাতিক নং: ১১৮০০
কুরআন সুন্নাহ্‌কে আকড়ে ধরা
পরিচ্ছেদঃ (৪) পরিচ্ছেদঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর বাণীঃ “তোমরা পূর্ববর্তী জাতিগণের সুন্নত অনুসরণ করবে”
(২৩) আবূ সাঈদ খুদরী (রা) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, “তোমরা (উম্মতে মুহাম্মাদী) অবশ্যই পূর্ববর্তী জাতিদের সুন্নত (রীতি-নীতি) পদে পদে, বিঘতে বিঘতে অনুসরণ করবে। এমনকি যদি তাদের কেউ সান্ডার গর্তে প্রবেশ করে তাহলে তোমরাও তাদের অনুসরণ করে তা করবে। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল, (উম্মতে মুহাম্মাদী যাদের অনুসরণ করবে) তারা কি ইহুদী ও খ্রিষ্টান? তিনি বলেন, তাহলে আর কারা?
كتاب الاعتصام بالكتاب والسنة
(4) باب في قوله صلى الله عليه وآله وسلم لتتبعن سنن الذين من قبلكم
(23) عن أبي سعيد الخدري رضي الله عنه أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال لتتبعن سنن (1) الذين من قبلكم شبرا بشبر وذراعا بذراع حتى لو دخلوا جحر ضب لتبعتموهم قلنا يا رسول الله آليهود والنصارى؟ قال فمن.
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৪
আন্তর্জাতিক নং: ৮৩৪০
কুরআন সুন্নাহ্‌কে আকড়ে ধরা
পরিচ্ছেদঃ (৪) পরিচ্ছেদঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর বাণীঃ “তোমরা পূর্ববর্তী জাতিগণের সুন্নত অনুসরণ করবে”
(২৪) আবূ হুরাইরা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনিও নবী (ﷺ) থেকে অনুরূপ আরেকটি হাদীস বর্ণনা করেছেন। উক্ত হাদীসের শেষের বাক্যগুলোর সামান্য ব্যতিক্রম নিম্নরূপঃ তোমরা বিঘতে বিঘতে, হাতে হাতে এবং বাজুতে বাজুতে তাদের অনুসরণ করবে। এমনকি যদি তাদের কেউ সান্ডার গর্তে প্রবেশ করে তাহলে তোমরাও সেখানে প্রবেশ করবে। সাহাবীগণ প্রশ্ন করেন, হে আল্লাহর রাসূল! তারা কারা? তারা কি পূর্ববর্তী কিতাবের অনুসারীগণ? তিনি বলেন, তাহলে আর কারা?
كتاب الاعتصام بالكتاب والسنة
(4) باب في قوله صلى الله عليه وآله وسلم لتتبعن سنن الذين من قبلكم
(24) عن أبي هريرة رضي الله عنه عن النبي صلى الله عليه وسلم مثله وفيه بعد قوله وذراعا بذراع قال وباعا فباعا حتى لو دخلوا جحر ضب لدخلتموه قالوا ومن هم يا رسول أهل الكتاب؟ قال فمن
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৫
আন্তর্জাতিক নং: ২২৮৭৮
কুরআন সুন্নাহ্‌কে আকড়ে ধরা
পরিচ্ছেদঃ (৪) পরিচ্ছেদঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর বাণীঃ “তোমরা পূর্ববর্তী জাতিগণের সুন্নত অনুসরণ করবে”
(২৫) সাহল ইবন্ সা'দ আল-আনসারী (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি (রাসূল) বলেছেন, যাঁর হাতে আমার জীবন তাঁর শপথ! তোমরা অবশ্যই তোমাদের পূর্ববর্তী জাতিগণের সুন্নত বা রীতিসমূহ হুবহু অনুসরণ করবে।
كتاب الاعتصام بالكتاب والسنة
(4) باب في قوله صلى الله عليه وآله وسلم لتتبعن سنن الذين من قبلكم
(25) عن سهل بن سعد الأنصاري رضي الله عنه عن النبي صلى الله عليه وسلم قال والذي نفسي بيده لتركبن (1) سنن من كان قبلكم مثلا بمثل.
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৬
আন্তর্জাতিক নং: ১৭১৩৫
কুরআন সুন্নাহ্‌কে আকড়ে ধরা
পরিচ্ছেদঃ (৪) পরিচ্ছেদঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর বাণীঃ “তোমরা পূর্ববর্তী জাতিগণের সুন্নত অনুসরণ করবে”
(২৬) শাদ্দাদ ইবন আউস (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেন, উম্মতের নিকৃষ্ট মানুষেরা পূর্ববর্তী কিতাবের অনুসারীগণের রীতি-পদ্ধতি পদে পদে হুবহু অনুসরণ করবে।
كتاب الاعتصام بالكتاب والسنة
(4) باب في قوله صلى الله عليه وآله وسلم لتتبعن سنن الذين من قبلكم
(26) عن شداد بن أوس رضي الله عنه عن رسول الله صلى الله عليه وسلم ليحملن شرار هذه الأمة على سنن الذين خلوا من قبلهم أهل الكتاب حذو القذة بالقذة.
হাদীস নং: ২৭
আন্তর্জাতিক নং: ২১৮৯৭ - ১
কুরআন সুন্নাহ্‌কে আকড়ে ধরা
পরিচ্ছেদঃ (৪) পরিচ্ছেদঃ রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর বাণীঃ “তোমরা পূর্ববর্তী জাতিগণের সুন্নত অনুসরণ করবে”
(২৭) আবূ ওয়াকিদ আল-লাইসী (রা) থেকে বর্ণিত যে, তাঁরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সাথে মক্কা থেকে হুনাইনের পথে যাত্রা শুরু করেন। তিনি বলেনঃ কাফিরদের একটি বরই গাছ ছিল, যে গাছের পাশে তারা ইবাদত বা ধ্যান করত এবং (বরকতের জন্য) তাদের অস্ত্রশস্ত্র সেখানে ঝুলিয়ে রাখত। এই গাছটির নাম ছিল “যাতু আনওয়াত” (অবলম্বন বা ঝুলানো গাছ)। আমরা হুনাইনের পথে যাত্রার সময় একটি বিশাল সবুজ বরই গাছের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম। তখন আমরা বললামঃ (অপর এক বর্ণনায় আছে, তখন আমি বললাম,) হে আল্লাহর রাসূল, আমাদেরও একটি “যাতু আনওয়াত” নির্ধারণ করে দিন। (অপর এক বর্ণনায় আছে যেমন কাফিরদের যাতু আনওয়াত আছে) তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেন, যাঁর হাতে আমার জীবন তাঁর শপথ। তোমরা তেমন কথা বললে যেমন কথা মুসার সম্প্রদায়ের মানুষেরা মুসাকে বলেছিল, (হে মুসা, তাদের দেবতার ন্যায় আমাদের জন্যও একটি দেবতা গড়ে দাও।' মুসা বলেন, 'তোমরা তো এক মুর্খ সম্প্রদায়'।) নিশ্চয় এগুলো (মানবীয়) সুন্নত বা রীতি। তোমরা অবশ্যই তোমাদের পূর্ববর্তীগণের এ সকল বিভ্রান্ত রীতির একটি একটি করে সবই অনুসরণ করবে।
অন্য এক বর্ণনায়ও অনুরূপ আছে, তাতে আরও আছে, তখন নবী (ﷺ) বলেন, আল্লাহু আকবার! এ কথা তো ঠিক তেমন কথা হলো যেমনটি বনু ইসরাঈল মুসাকে বলেছিল, (তাদের দেবতার ন্যায় আমাদের জন্যও একটি দেবতা গড়ে দাও।) নিশ্চয় তোমরা তোমাদের পূর্ববর্তীগণের রীতি ও পথেই চলবে।
كتاب الاعتصام بالكتاب والسنة
(4) باب في قوله صلى الله عليه وآله وسلم لتتبعن سنن الذين من قبلكم
(27) عن أبي واقد الليثي رضي الله عنه أنهم خرجوا عن مكة مع رسول الله صلى الله عليه وسلم إلى حنين قال وكان للكفار سدرة يعكفون عندها يعلقون بها أسلحتهم يقال لها ذات أنواط (2) قال فمررنا بسدرة خضراء عظيمة قال فقلنا (وفي رواية فقلت) يا رسول الله اجعل لنا ذات أنواط (وفي رواية كما

للكفار ذات أنواط) فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم قلتم والذي نفسي بيده كما قال قوم موسى (اجعل لنا إلها كما لهم آلهة، قال إنكم قوم تجهلون) إنها لسنن، لتركبن سنن من كان قبلكم سنة سنة
(وعنه من طريق آخر بنحوه) (١) وفيه فقال النبي صلى الله عليه وسلم الله أكبر هذا كما قالت بنو إسرائيل لموسى (اجعل لنا إلها كما لهم آلهة) إنكم تركبون سنن الذين من قبلكم.
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৮
আন্তর্জাতিক নং: ১১৯৭৭
কুরআন সুন্নাহ্‌কে আকড়ে ধরা
পরিচ্ছেদঃ উপসংহারঃ তাবেয়ীগণের যুগ থেকে অবস্থার পরিবর্তন বিষয়ে কোনো কোনো সাহাবীর বাণী
(২৮) আবূ ইমরান আল-জুনী থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আনাস ইবন মালিক (রা)-কে বলতে শুনেছি, আমরা রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর যুগে যার উপর ছিলাম তার কিছুই আজকাল পাচ্ছি না। আবূ ইমরান বলেন, আমরা বললাম, তাহলে সালাত কোথায় গেল? (তা তো আমরা সে যুগের মতই আদায় করি) তিনি বলেন, সালাত নিয়ে তোমরা কি করেছ তা তো তোমরা জানই ।

টীকাঃ ইবাদত বন্দেগী ও ধর্মপালনের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র সকল ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর হুবহু অনুকরণের ক্ষেত্রে সাহাবীগণ ছিলেন আপোষহীন। সুন্নতের সামান্য ব্যতিক্রমকেও তাঁরা ঘৃণা করেছেন। কোনো যুক্তিতে, কোনো অজুহাতে বা কোনো প্রয়োজনেই তাঁর পদ্ধতির বাইরে যেতে তাঁরা ইচ্ছুক ছিলেন না। তাবেয়ীগণের যুগের অবস্থাও একইরূপ ছিল। তবে সামান্য কিছু ব্যতিক্রম কোথাও দেখা দিয়েছিল। সাহাবীগণের মধ্যে যাঁরা প্রথম হিজরী শতকের দ্বিতীয়ার্ধে বেঁচে ছিলেন তাঁরা অনেক সময় এ সকল সামান্য ব্যতিক্রমের জন্যও আফসোস করতেন।
كتاب الاعتصام بالكتاب والسنة
خاتمة فيما ورد عن بعض الصحابة في تغير الحال في عصر التابعين
(28) عن أبي عمران الجوني قال سمعت أنس بن مالك رضي الله عنه يقول ما أعرف شيئا اليوم مما كنا عليه على عهد رسول الله صلى الله عليه وسلم قال قلنا فأين الصلاة، قال أولم تصنعون في الصلاة ما قد علمتم (2).
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ২৯
আন্তর্জাতিক নং: ১৩৮৬১
কুরআন সুন্নাহ্‌কে আকড়ে ধরা
পরিচ্ছেদঃ উপসংহারঃ তাবেয়ীগণের যুগ থেকে অবস্থার পরিবর্তন বিষয়ে কোনো কোনো সাহাবীর বাণী
(২৯) সাবিত আল-বানানী থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আনাস ইবন মালিক (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর যুগে আমি যা কিছুর সাথে পরিচিত ও অভ্যস্থ ছিলাম তার কিছুই আর আজকাল তোমাদের মধ্যে দেখতে পাচ্ছি না, শুধুমাত্র তোমাদের লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু বলা ছাড়া। সাবিত বলেন, আমি বললাম, হে আবূ হামযা! তাহলে সালাত? তিনি বলেনঃ এখন তো সূর্যাস্তের সময় সালাত আদায় করা হয়, রাসূলুল্লাহ (ﷺ)-এর সালাত কি এরূপ ছিল? এরপর তিনি বলেনঃ এ সত্ত্বেও আমি মনে করি না যে, কোনো সৎকর্মে উৎসাহী মানুষের জন্য তোমাদের যুগের চেয়ে ভাল কোনো যুগ আছে। তবে কোনো নবীর যুগ হলে তা সে ভিন্ন।
كتاب الاعتصام بالكتاب والسنة
خاتمة فيما ورد عن بعض الصحابة في تغير الحال في عصر التابعين
(29) عن ثابت البناني قال قال أنس بن مالك رضي الله عنه ما أعرف فيكم اليوم شيئا كنت أعهده على عهد رسول الله صلى الله عليه وسلم ليس قولكم لا إله إلا الله قال قلت يا أبا حمزة الصلاة، قال قد صليت حين تغرب الشمس (1) أفكانت تلك صلاة رسول الله صلى الله عليه وسلم قال فقال علي إنسي لم أر زمانا خيرا لعامل من زمانكم هذا إلا أن يكون زمانا مع نبي.
tahqiq

তাহকীক:

হাদীস নং: ৩০
আন্তর্জাতিক নং: ২৭৫০০
কুরআন সুন্নাহ্‌কে আকড়ে ধরা
পরিচ্ছেদঃ উপসংহারঃ তাবেয়ীগণের যুগ থেকে অবস্থার পরিবর্তন বিষয়ে কোনো কোনো সাহাবীর বাণী
(৩০) উম্মু দারদা (রা.) বলেন, একদিন আবূদ্ দারদা (রা.) রাগান্বিত অবস্থায় ঘরে প্রবেশ করলেন। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কে আপনাকে রাগালো? তিনি বললেন, “আমি এদের মধ্যে (তাঁর সমসাময়িক মানুষদের মধ্যে ) মুহাম্মাদ (ﷺ)-এর কোনো নিয়ম-রীতি দেখতে পাচ্ছি না। শুধু এতটুকু দেখতে পাচ্ছি যে, এরা জামাতে নামায আদায় করে।”
كتاب الاعتصام بالكتاب والسنة
خاتمة فيما ورد عن بعض الصحابة في تغير الحال في عصر التابعين
(30) عن أم الدرداء قال دخل علي أبو الدرداء (رضي الله عنه) وهو غضب فقلت من أغضبك قال والله لا أعرف فيهم من أمر محمد صلى الله عليه وسلم شيئا إلا أنهم يصلون جميعا (2) (وفي رواية إلا الصلاة).
tahqiq

তাহকীক: