মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৩১- সাহাবায়ে কিরামের রাঃ মানাকিব ও ফাযায়েল - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ৬০৬৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - আবু বাকর সিদ্দীক ও উমার ফারূক (রাঃ)-এর মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য
৬০৬৩। হযরত ইবনে ওমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত, একদা নবী (ﷺ) হুজরা শরীফ হইতে বাহির হইয়া এমন অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করিলেন যে, হযরত আবু বকর এবং ওমর (রাঃ)- তাঁহারা দুইজনের একজন তাঁহার ডানে এবং অপরজন তাঁহার বামে ছিলেন। আর তিনি তাহাদের উভয়ের হাত ধরিয়া রাখিয়াছিলেন। অতঃপর তিনি বলিলেনঃ কিয়ামতের দিন আমরা এই অবস্থায় উত্থিত হইব। — তিরমিযী, আর তিনি বলিয়াছেন, এই হাদীসটি গরীব।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬০৬৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - আবু বাকর সিদ্দীক ও উমার ফারূক (রাঃ)-এর মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য
৬০৬৪। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে হানতাব (রাঃ) হইতে বর্ণিত, একদা নবী (ﷺ) হযরত আবু বকর এবং ওমর (রাঃ)-কে দেখিয়া বলিলেনঃ এই দুইজন হইল কর্ণ ও চক্ষু সমতুল্য। — তিরমিযী, মুরসাল হিসাবে

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬০৬৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - আবু বাকর সিদ্দীক ও উমার ফারূক (রাঃ)-এর মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য
৬০৬৫। হযরত আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ প্রত্যেক নবীর জন্য আকাশবাসী হইতে দুইজন উযীর ছিলেন এবং যমীনবাসী হইতে দুইজন উযীর ছিলেন। আকাশবাসী হইতে আমার দুইজন উযীর হইলেন; জিবরাঈল ও মীকাঈল। আর যমীনবাসী হইতে উযীর দুইজন হইলেন ; আবু বকর এবং ওমর। —তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬০৬৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - আবু বাকর সিদ্দীক ও উমার ফারূক (রাঃ)-এর মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য
৬০৬৬। হযরত আবু বাকরা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, একদা জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)কে বলিল, আমি স্বপ্নে দেখিয়াছি, আকাশ হইতে যেন একটি পাল্লা অবতীর্ণ হয়। উহাতে আপনাকে ও আবু বকরকে ওজন করা হইল, ইহাতে আপনার দিক ভারী হয়। পরে আবু বকর এবং ওমরকে ওজন করা হইল, ইহাতে আবু বকরের দিক ভারী হইল। তারপর ওমর এবং ওসমানকে ওজন করা হয়। ইহাতে ওমরের পাল্লা ভারী হইল। অতঃপর পাল্লাটি উঠাইয়া নেওয়া হইল। (বর্ণনাকারী বলেন,) এই কথাটি শুনিয়া রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বিষণ্ণ হইয়া পড়িলেন। অর্থাৎ, এই স্বপ্নের ঘটনা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে দুশ্চিন্তায় ফেলিয়া দিল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিলেনঃ ইহা খেলাফতে নবুওত, (অর্থাৎ, নবুওত প্রকৃতির খেলাফতের প্রতি ইংগিত করা হইয়াছে।) তারপর আল্লাহ্ তা'আলা যাহাকে চাহিবেন, রাজত্ব দান করিবেন। —তিরমিযী ও আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬০৭০
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - উসমান (রাঃ)-এর মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য
৬০৭০। হযরত তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ্ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ প্রত্যেক নবীরই এক একজন রফীক (সাথী) রহিয়াছেন, আর জান্নাতে আমার রফীক হইবেন ওসমান। – তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ৬০৭১
details icon

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - উসমান (রাঃ)-এর মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য
৬০৭১। আর ইবনে মাজাহ্ হাদীসটি হযরত আবু হোরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণনা করিয়াছেন। তিরমিযী বলিয়াছেন, হাদীসটি গরীব। ইহার সনদ সুদৃঢ় নহে এবং উহা মুনকাতে' বা বিচ্ছিন্ন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান