মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
২৯- সৃষ্টির সূচনা ও কিয়ামত পরবর্তী বর্ণনা - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ২ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ৫৭৩৭

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সৃষ্টির সূচনা ও নবী-রাসূলদের আলোচনা
৫৭৩৭। হযরত আবু যর (রাঃ) বলেন, আমি বলিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! নবীদের মধ্যে সর্বপ্রথম নবী কে ছিলেন? তিনি বলিলেনঃ হযরত আদম (আঃ)। আমি বলিলাম, তিনি কি 'নবী' ছিলেন ? বলিলেন, হ্যাঁ, তিনি এমন নবী ছিলেন যাঁহার সহিত কথাবার্তা বলা হইয়াছে। আমি আবার জিজ্ঞাসা করিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! 'রাসূল' কতজন ছিলেন ? বলিলেন, তিন শত দশ জনেরও কিছু বেশী এক বিরাট দল।
তাবেয়ী হযরত আবু উমামার রেওয়ায়তে আছে—হযরত আবু যর (রাঃ) বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! নবীদের পূর্ণ সংখ্যা কত? বলিলেন, এক লক্ষ চব্বিশ হাজার। তন্মধ্যে ‘রাসূল' ছিলেন, তিন শত পনেরর এক বিরাট জমাত বা কাফেলা।
তাবেয়ী হযরত আবু উমামার রেওয়ায়তে আছে—হযরত আবু যর (রাঃ) বলেন, আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! নবীদের পূর্ণ সংখ্যা কত? বলিলেন, এক লক্ষ চব্বিশ হাজার। তন্মধ্যে ‘রাসূল' ছিলেন, তিন শত পনেরর এক বিরাট জমাত বা কাফেলা।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ৫৭৩৮

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সৃষ্টির সূচনা ও নবী-রাসূলদের আলোচনা
৫৭৩৮। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ খবর শুনা চাক্ষুষ দেখার মত নহে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়—হযরত মুসা (আঃ)-এর কওম গরুর বাচ্চা পূজা করা সম্পর্কে আল্লাহ্ তা'আলা মুসাকে যেই খবর দিয়াছেন, ইহাতে তিনি হাতে রক্ষিত তওরাতের তখতিখানা ফেলিয়া দেন নাই, কিন্তু যখন তাহাদের মধ্যে গিয়া চাক্ষুষ তাহাদের কর্মকাণ্ড প্রত্যক্ষ করিলেন, তখন তখতিখানা ছুড়িয়া ফেলিলেন, ফলে উহা ভাঙ্গিয়া গেল। —হাদীস তিনটি আমদ রেওয়ায়ত করিয়াছেন।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান