মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
১১- হজ্জ্বের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৫ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ২৬৮৭

পরিচ্ছেদঃ ১১. প্রথম অনুচ্ছেদ - ইহরাম অবস্থায় যা থেকে বেঁচে থাকতে হবে
২৬৮৭। সাহাবীয়া হযরত উম্মুল হুসাইন (রাঃ) বলেন, আমি উসামা ও বেলাল (রাঃ)-কে দেখিয়াছি, তাহাদের একজন রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উটনীর বাগ ধরিয়াছে আর অপরজন কাপড় উপরে উঠাইয়া রৌদ্র হইতে তাহাকে ছায়া দিতেছে, যাবৎ না তিনি জামরাতুল আকাবায় কাঁকর মারিলেন। মুসলিম

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৮৮

পরিচ্ছেদঃ ১১. প্রথম অনুচ্ছেদ - ইহরাম অবস্থায় যা থেকে বেঁচে থাকতে হবে
২৬৮৮। হযরত কা'ব ইবনে উজরা (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, নবী করীম ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কা‘বের নিকট দিয়া গেলেন—আর তিনি তখন হুদায়বিয়ায় ছিলেন—মক্কা পৌঁছার পূর্বে, (এবং দেখিলেন) কা'ব এহরাম অবস্থায় আছে এবং একটি ডেগের তলায় আগুন ধরাইতেছে আর উকুন তাহার মুখমণ্ডলের উপর ঝরিয়া পড়িতেছে। ইহা দেখিয়া হুযুর বলিলেনঃ তোমার পোকা কি তোমাকে কষ্ট দিতেছে? কা'ব বলিল, হ্যাঁ। তখন হুযূর বলিলেন, তবে তুমি তোমার মাথা মুড়াইয়া ফেল এবং ছয় জন মিসকীনকে এক 'ফরক' খানা খাওয়াও অথবা তিন দিন রোযা রাখ অথবা একটি পশু কোরবানী কর। রাবী বলেন, ফরক তিন ছা'কে বলে। মোত্তাঃ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৯২

পরিচ্ছেদঃ ১১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - ইহরাম অবস্থায় যা থেকে বেঁচে থাকতে হবে
২৬৯২। (তাবেয়ী) নাফে' হইতে বর্ণিত আছে যে, একবার হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমর (রাঃ) শীত অনুভব করিলেন এবং বলিলেন, নাফে' আমার গায়ের উপর একটি কাপড় দাও! নাফে বলেন, আমি তাঁহার গায়ের উপর একটি ওভারকোট রাখিয়া দিলাম। তখন তিনি বলিলেন, আমার গায়ে ইহা দিলে, অথচ রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) মুহরিমকে ইহা পরিতে নিষেধ করিয়াছেন। – আবু দাউদ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৯৩

পরিচ্ছেদঃ ১১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - ইহরাম অবস্থায় যা থেকে বেঁচে থাকতে হবে
২৬৯৩। হযরত আব্দুল্লাহ্—মালেক ও বুহাইনার পুত্র—বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) এহরাম অবস্থায় মক্কা-মদীনার পথে লুহা-জামাল নামক স্থানে আপন মাথার মধ্যখানে শিঙ্গা লইয়াছিলেন। —মোত্তাঃ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৯৪

পরিচ্ছেদঃ ১১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - ইহরাম অবস্থায় যা থেকে বেঁচে থাকতে হবে
২৬৯৪। হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) এহরাম অবস্থায় পায়ের পাতার উপর শিঙ্গা লইয়াছিলেন উহাতে ব্যথার কারণে। —আবু দাউদ ও নাসায়ী

তাহকীক:
তাহকীক চলমান