মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)
مشكاة المصابيح للتبريزي
১১- হজ্জ্বের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ
মোট হাদীস ৮ টি
অনুসন্ধান করুন
হাদীস নংঃ ২৬৭২

পরিচ্ছেদঃ ১০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কুরবানীর দিনের ভাষণ, আইয়্যামে তাশরীক্বে পাথর মারা ও বিদায়ী তাওয়াফ করা
২৬৭২। হযরত আয়েশা ও ইবনে আব্বাস (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) দশ তারিখে তওয়াফে যিয়ারত রাত্রি পর্যন্ত পিছাইয়া দিয়াছিলেন। —তিরমিযী, আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ্

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৭৩

পরিচ্ছেদঃ ১০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কুরবানীর দিনের ভাষণ, আইয়্যামে তাশরীক্বে পাথর মারা ও বিদায়ী তাওয়াফ করা
২৬৭৩। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, নবী করীম (ﷺ) 'তওয়াফে ইফাযার' সাত পাকে 'রমল' করেন নাই। —আবু দাউদ ও ইবনে মাজাহ্

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৭৪

পরিচ্ছেদঃ ১০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কুরবানীর দিনের ভাষণ, আইয়্যামে তাশরীক্বে পাথর মারা ও বিদায়ী তাওয়াফ করা
২৬৭৪। হযরত আয়েশা (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে যে, নবী করীম (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যখন তোমাদের কেহ (দশ তারিখে) জামরাতুল আকাবায় কাঁকর মারা শেষ করিবে, তাহার জন্য সকল জিনিস হালাল হইয়া যাইবে স্ত্রী-সহবাস ব্যতীত। বাগাবী ইহা শরহে সুন্নায় রেওয়ায়ত করিয়াছেন এবং বলিয়াছেন যে, ইহার সনদ যঈফ,

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৭৫

পরিচ্ছেদঃ ১০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কুরবানীর দিনের ভাষণ, আইয়্যামে তাশরীক্বে পাথর মারা ও বিদায়ী তাওয়াফ করা
২৬৭৫। কিন্তু আহমদ ও নাসায়ী হযরত ইবনে আব্বাস হইতে সহীহ সনদে বর্ণনা করিয়াছেন যে, নবী করীম (ﷺ) বলিয়াছেন, যখন কেহ জামরাতুল আকাবায় কাঁকর মারিল, তাহার জন্য সকল জিনিস হালাল হইয়া গেল স্ত্রী-সহবাস ব্যতীত।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৭৬

পরিচ্ছেদঃ ১০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কুরবানীর দিনের ভাষণ, আইয়্যামে তাশরীক্বে পাথর মারা ও বিদায়ী তাওয়াফ করা
২৬৭৬। হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসুলুল্লাহ্ (ﷺ) তওয়াফে ইফাযার জন্য (মক্কায়) রওয়ানা হইলেন, শেষ বেলায় যখন যোহরের নামায পড়িলেন, অতঃপর মিনায় ফিরিয়া আসিলেন এবং আইয়ামে তাশরীকের দিনসমূহ মিনায় অবস্থান করিলেন। এ সময় তিনি জামরায় কাঁকর মারিতেন যখন সূর্য ঢলিত এবং প্রত্যেক জামরায় সাতটি করিয়া কাঁকর মারিতেন, আর প্রত্যেক কাঁকরের সাথে আল্লাহু আকবর বলিতেন। তিনি প্রথম ও দ্বিতীয় জামরার নিকট দীর্ঘ সময় দাড়াইয়া অপেক্ষা করিতেন এবং আল্লাহর নিকট মিনতি করিতেন। কিন্তু তৃতীয়টিতে মারিয়া উহার নিকট অপেক্ষা করিতেন না। – আবু দাউদ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৭৭

পরিচ্ছেদঃ ১০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - কুরবানীর দিনের ভাষণ, আইয়্যামে তাশরীক্বে পাথর মারা ও বিদায়ী তাওয়াফ করা
২৬৭৭। হযরত আবুল বাদ্দাহ ইবনে আসেম ইবনে আদী তাঁহার পিতা হইতে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলিয়াছেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) উট চারকদিগকে অনুমতি দিয়াছিলেন মিনায় রাত্রি যাপন না করিতে এবং কোরবানীর তারিখে (জামরাতুল আকাবায়) ঠিকমত কাঁকর মারিয়া তৎপর দুই দিনের কাঁকর একত্র করিয়া দুই দিনের কাঁকর একদিনে মারিতে। — মালেক, তিরমিযী ও নাসায়ী। আর তিরমিযী বলেন হাদীসটি সহীহ।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৭৮

পরিচ্ছেদঃ ১১. প্রথম অনুচ্ছেদ - ইহরাম অবস্থায় যা থেকে বেঁচে থাকতে হবে
২৬৭৮। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করিল, মুহরিম কোন রকমের পোশাক পরিবে? তিনি বলিলেন: জামা পরিবে না, না পাগড়ি, না পায়জামা, না টুপি, না মোজা, অবশ্য যাহার জুতা না জোটে, সে মোজা পরিতে পারিবে; কিন্তু উহাকে কাটিয়া দিবে পায়ের (পাতার) উঁচু হাড়ের নীচ হইতে এবং পরিবে না এমন কোন কাপড় যাহাতে জাফরানের রং রহিয়াছে, আর না ওর্সের রং। বুখারী ও মুসলিম, কিন্তু বুখারীর এক রেওয়ায়তে বেশী আছে—এবং স্ত্রী মুহরিমা বোরকা পরিবে না এবং দাস্তানাও পরিবে না।

তাহকীক:
তাহকীক চলমান
হাদীস নংঃ ২৬৭৯

পরিচ্ছেদঃ ১১. প্রথম অনুচ্ছেদ - ইহরাম অবস্থায় যা থেকে বেঁচে থাকতে হবে
২৬৭৯। হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভাষণ দিতে শুনিয়াছি। তিনি বলিয়াছেন মুহরিম যখন জুতা না পায় মোজা পরিতে পারে এবং যখন সিলাইবিহীন লুঙ্গী না পায় পায়জামা পরিতে পারে। — মোত্তাঃ

তাহকীক:
তাহকীক চলমান