মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৮- রোযার অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ২০৯২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৮. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - লায়লাতুল কদর
২০৯২। হযরত আবু বাকরা (রাঃ) বলেন, আমি শুনিয়াছি, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ তালাশ করিবে উহাকে অর্থাৎ শবে কদরকে রমযানের নয় রাত্রি বাকি থাকিতে, অথবা সাত রাত্রি বাকি থাকিতে, অথবা পাঁচ রাত্রি বাকি থাকিতে অথবা তিন রাত্রি বাকি থাকিতে অথবা শেষ রাত্রিতে। (অর্থাৎ ২১, ২৩, ২৭, ও ২৯শে রাত্রিতে।) — তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২০৯৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৮. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - লায়লাতুল কদর
২০৯৩। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে ওমর (রাঃ) বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে শবে কদর সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হইল। তিনি বলিলেন, উহা পূর্ণ (অথবা প্রত্যেক) রমযানেই রহিয়াছে। –আবু দাউদ ইহা বর্ণনা করিয়াছেন এবং বলিয়াছেন, সুফিয়ান সওরী ও শো'বা ইহা প্রবীন তাবেয়ী আবু ইসহাক হইতে ‘মউকুফ' রূপে অর্থাৎ, হযরত ইবনে ওমরের বাণীরূপেই বর্ণনা করিয়াছেন।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২০৯৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৮. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - লায়লাতুল কদর
২০৯৪। হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে উনাইস (রাঃ) বলেন, একবার আমি বলিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! পল্লীগ্রামে আমার বাড়ী। আমি তথায় বাস করি এবং আলহাম্‌দুলিল্লাহ্ তথায় নামাযও পড়ি। সুতরাং আমাকে রমযানের একটি নির্দিষ্ট রাত্রির কথা বলিয়া দিন, যাহাতে আমি (শবে কদরের তালাশে) আপনার এই মসজিদে আসিতে পারি ? তখন হুযুর (ﷺ) বলিলেনঃ আচ্ছা, তবে তুমি তেইশে রাত্রিতেই আস! (রাবী বলেন,) অতঃপর কেহ তাঁহার পুত্রকে জিজ্ঞাসা করিল, আপনার পিতা তখন কি করিতেন? সে উত্তর করিল, তিনি যখন আছরের নামায পড়িতেন, মসজিদে প্রবেশ করিতেন অতঃপর (মানাবীয় হাজত ব্যতীত) কোন কাজে বাহির হইতেন না, যাবৎ না ফজর পড়িতেন। যখন ফজর পড়িতেন, মসজিদের দরজায় আপন বাহনটি প্রস্তুত পাইতেন এবং উহায় চড়িয়া আপন পল্লীতে চলিয়া যাইতেন। —আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ২০৯৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৮. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - লায়লাতুল কদর
২০৯৫। হযরত উবাদা ইবনে সামেত (রাঃ) বলেন, একবার নবী করীম (ﷺ) আমাদিগকে শবে কদরের সংবাদ দেওয়ার জন্য বাহির হইলেন। এ সময় মুসলমানদের দুই ব্যক্তি কলহ আরম্ভ করিল। হুযূর বলিলেন, আমি তোমাদিগকে শবে কদর সম্পর্কে খবর দেওয়ার জন্য বাহির হইয়াছিলাম; কিন্তু অমুক অমুক কলহে লিপ্ত হইল, ফলে উহা (আমার অন্তর হইতে) উঠাইয়া লওয়া হইল। সম্ভবতঃ ইহা তোমাদের জন্য মঙ্গলই হইয়াছে। সুতরাং তোমরা উহা ২৯ শে রাত্রি, ২৭ শে রাত্রি ও ২৫ শে রাত্রিতে তালাশ করিবে। —বুখারী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান