মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৭- যাকাতের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস ১২ টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ১৮০২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব জিনিসের যাকাত দিতে হয়
১৮০২। হযরত আবু সায়ীদ খুদরী (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, নবী করীম (ﷺ) বলিয়াছেনঃ কোন রকমের শস্যে যাকাত নাই এবং খেজুরেও নাই, যাবৎ না উহা পাঁচ ওসকে পৌঁছে। —নাসায়ী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৮০৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব জিনিসের যাকাত দিতে হয়
১৮০৩। তাবেয়ী মুসা ইবনে তালহা (রঃ) বলেন, আমাদের নিকট হযরত মুআয ইবনে জাবাল (রাঃ)-এর একখানা লিপি আছে, যাহা তাঁহাকে নবী করীম (ﷺ)-এর পক্ষ হইতে দেওয়া হইয়াছিল। মুসা ইবনে তালহা বলেন, নবী করীম (ﷺ) তাঁহাকে নির্দেশ দিয়াছিলেন——গম, যব, আঙ্গুর ও খেজুর হইতে যাকাত উসূল করিতে। — শরহে সুন্নাহ্ মুরসাল হিসাবে

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৮০৪
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব জিনিসের যাকাত দিতে হয়
১৮০৪। হযরত আত্তাব ইবনে আসীদ (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, নবী করীম (ﷺ) আঙ্গুরের যাকাত সম্পর্কে বলিয়াছেনঃ উহা অনুমান করা হইবে যেভাবে খেজুর অনুমান করা হয় গাছে। অতঃপর উহার যাকাত দেওয়া হইবে 'যবীব' অবস্থায় যেভাবে খেজুরের যাকাত দেওয়া হয়, 'তমর' অবস্থায়। – তিরমিযী ও আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৮০৫
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব জিনিসের যাকাত দিতে হয়
১৮০৫। হযরত সাহল ইবনে আবু হাসমা (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, তিনি এই হাদীস বর্ণনা করিয়াছেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিতেনঃ যখন তোমরা অনুমান করিবে, (দুই তৃতীয়াংশ) গ্রহণ করিবে এবং এক তৃতীয়াংশ ছাড়িয়া দিবে। যদি এক তৃতীয়াংশ না ছাড়, অন্ততঃ এক চতুর্থাংশ ছাড়িবে। —তিরমিযী, আবু দাউদ ও নাসায়ী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৮০৬
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব জিনিসের যাকাত দিতে হয়
১৮০৬। হযরত আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) খয়বরের ইহুদীদের নিকট আব্দুল্লাহ্ ইবনে রাওয়াহাকে পাঠাইতেন। তিনি তাহাদের খেজুর অনুমান করিতেন, যখন খেজুরে মিষ্টি আরম্ভ হইত — খাওয়ার যোগ্য হইবার পূর্বে। —আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৮০৭
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব জিনিসের যাকাত দিতে হয়
১৮০৭। হযরত ইবনে ওমর (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ মধুতে প্রত্যেক দশ মশকে এক মশক যাকাত। তিরমিযী হাদীসটি বর্ণনা করিয়াছেন এবং বলিয়াছেন যে, ইহার সনদে কথা রহিয়াছে। মধুর যাকাতের ব্যাপারে নবী করীম (ﷺ) হইতে সহীহ সূত্রে বেশী কিছু প্রমাণিত হয় নাই।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৮০৮
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব জিনিসের যাকাত দিতে হয়
১৮০৮। হযরত যয়নব আব্দুল্লাহ্ ইবনে মাসউদের স্ত্রী বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাদের উপদেশ দিলেন এবং বলিলেনঃ হে নারী সমাজ! তোমরা সদকা কর (যাকাত দাও) যদিও তোমাদের গহনা পত্রের হয়। কেননা, কিয়ামতের দিন তোমরাই জাহান্নামের অধিক অধিবাসী হইবে। —তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৮০৯
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব জিনিসের যাকাত দিতে হয়
১৮০৯। হযরত আমর ইবনে শোআয়ব তাঁহার পিতার মাধ্যমে তাঁহার দাদা হইতে বর্ণনা করেন যে, দুইটি স্ত্রীলোক রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর নিকট আসিল, তখন তাহাদের হাতে দুইটি স্বর্ণের বালা ছিল। হুযূর জিজ্ঞাসা করিলেন, তোমরা কি ইহার যাকাত আদায় করিয়া থাক? তাহারা বলিল, জী না। হুযূর (ﷺ) বলিলেনঃ তোমরা কি ভালবাস যে, আল্লাহ্ তা'আলা (কিয়ামতে) তোমাদিগকে দুইটি আগুনের বালা পরাইবেন? তাহারা উত্তর করিল, কখনও না। হুযুর বলিলেন, তাহা হইলে তোমরা ইহার যাকাত আদায় করিবে। —তিরমিযী এবং তিনি বলিয়াছেন যে, ইহা এমন একটি হাদীস যাহার অনুরূপ হাদীস মোসান্না ইবনে সাব্বাহ্ ও ইবনে লাহিআও আমর ইবনে শোআয়ব হইতে বর্ণনা করিয়াছেন; কিন্তু হাদীসের ব্যাপারে ইহারা উভয়েই যয়ীফ। এ ব্যাপারে নবী করীম (ﷺ) হইতে সহীহ্ সূত্রে কিছু প্রমাণিত হয় নাই।

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৮১০
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব জিনিসের যাকাত দিতে হয়
১৮১০। হযরত উম্মে সালামা্ (রাঃ) বলেন, আমি স্বর্ণের 'আওযাহ' (গহনা বিশেষ) পরিতাম। একদা আমি হুযূরকে জিজ্ঞাসা করিলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! ইহা কি সেই কানযের অন্তর্গত (যাহার বিষয় কুরআনে ভয় প্রদর্শন করা হইয়াছে)? হুযূর বলিলেনঃ যাহা যাকাত দানের পরিমাণে পৌঁছে এবং উহার যাকাত দেওয়া হয়, তাহা সেই কানয নহে। —মালেক ও আবু দাউদ। (ইহাতে গহনায় যাকাত আছে বলিয়া বুঝা যায়। )

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৮১১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব জিনিসের যাকাত দিতে হয়
১৮১১। হযরত সামুরা ইবনে জুনদুব (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আমাদের আদেশ দিতেন— আমরা যাহা বিক্রির জন্য প্রস্তুত রাখি তাহার যেন যাকাত দান করি। –আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৮১২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব জিনিসের যাকাত দিতে হয়
১৮১২। তাবেয়ী হযরত রবীয়া ইবনে আবু আব্দুর রহমান একাধিক সাহাবী হইতে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বেলাল ইবনে হারেস মুযানীকে ‘ফুর’ -এর দিকের কাবালিয়া নামক স্থানের খনিসমূহ জায়গীররূপে দান করিয়াছিলেন। সে সকল খনির যাকাত ছাড়া আজ পর্যন্ত কিছুই উসূল করা হয় না (অর্থাৎ, খুমুস উসূল করা হয় না)। –আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৮১৩
details icon

পরিচ্ছেদঃ ১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - যেসব জিনিসের যাকাত দিতে হয়
১৮১৩। হযরত আলী (রাঃ) হইতে বর্ণিত আছে, নবী করীম (ﷺ) বলিয়াছেনঃ শাক সবজিতে যাকাত নাই, আরিয়ায় যাকাত নাই, পাঁচ ওসকের কমে (শস্যে) যাকাত নাই, কাজের উট গরুতে যাকাত নাই এবং ঘোড়া, খচ্চর ও কৃতদাসে যাকাত নাই। —দারা কুতনী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান