মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত শরীফ)

مشكاة المصابيح للتبريزي

৫- নামাযের অধ্যায় - এর পরিচ্ছেদসমূহ

মোট হাদীস টি

অনুসন্ধান করুন

হাদীস নংঃ ১৪৯১
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৫০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণের সালাত
১৪৯১। তাবেয়ী ইকরামা (রঃ) বলেন, একবার হযরত আব্দুল্লাহ্ ইবনে আব্বাসকে সংবাদ বলা হইল, নবী করীম (ﷺ)-এর অমুক স্ত্রী এন্তেকাল করিয়াছেন। শুনিবামাত্র তিনি সজদায় পড়িয়া গেলেন। তখন তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করা হইল, আপনি কি এসময় সজদা করিতেছেন ? (ইহা কি সজদার সময় ?) উত্তরে তিনি বলিলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বলিয়াছেনঃ যখন তোমরা কোন নিদর্শন দেখিবে (আল্লাহর সমীপে) সজদা করিবে। আর নবী করীম (ﷺ)-এর কোন স্ত্রীর তিরোধান অপেক্ষা বড় নিদর্শন কি হইতে পারে? – আবু দাউদ ও তিরমিযী

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান

হাদীস নংঃ ১৪৯২
details icon

পরিচ্ছেদঃ ৫০. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণের সালাত
১৪৯২। হযরত উবাই ইবনে কা'ব (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর যমানায় একবার সূর্যগ্রহণ হইল। হুযূর (ﷺ) তাঁহাদের লইয়া নামায পড়িলেন এবং ‘তেওয়ালে মোফাসসাল' দ্বারা কেরাআত পড়িলেন, অতঃপর (প্রথম রাকআতে) পাঁচটি রুকূ করিলেন এবং দুইটি সজদা করিলেন, তৎপর দ্বিতীয় রাকআতের জন্য দাঁড়াইলেন এবং তেওয়ালে মোফাসসালের একটি সূরা দ্বারা কেরাআত পড়িলেন, অতঃপর পাঁচটি রুকূ করিলেন এবং দুইটি সজদা দিলেন। তৎপর কেবলামুখী হইয়া বসিয়া রহিলেন এবং দো'আ করিতে থাকিলেন যাবৎ না সূর্যের গ্রহণ ছাড়িয়া গেল। –আবু দাউদ

tahqiq

তাহকীক:

তাহকীক চলমান